সন্দেশখালি: ৬ দিন পার হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এখনও টিকি খুঁজে পাওয়া যায়নি শেখ শাহজাহানের। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে সন্দেশখালিতে উদয় হলেন আরও এক জন। তিনি ‘বাবু মাস্টার’। তবে তাঁর যে হঠাৎ উদয়, তাই নয়। তিনি রাজনীতিতেই ছিলেন। বাম আমলে এক নেতার সঙ্গী ছিলেন তিনি। সেই নেতার ‘ভোট মেশিনারি’ হিসাবে কাজ করতেন। তিনি পেশায় হাসনাবাদ মডেল হাইস্কুলের শিক্ষক। তারপর তৃণমূল। তৃণমূল পেরিয়ে বিজেপি। তারপর বিজেপিও ছেড়ে দেন তিনি। আর এবার কি রাজনীতিতে নয়া পথ খুলতে চলেছে তাঁর? TV9 বাংলায় এক্সক্লুসিভ জানালেন ‘বাবু মাস্টার’।
তিনি বলেন, “আমি কোনও না কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রেখে চলেছি। এই মুহূর্তে বলতে পারছি না কোন রাজনৈতিক দল। কিন্তু এখানকার মানুষের যে প্রত্যাশা। তাঁরা বলছেন, আপনি রাজনীতিতে আসুন, আমরা সকলেই আপনার পাশে রয়েছি। আমার আরও একটা সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয় রয়েছে। ”
২০০১ সালে বাম জমানায় স্কুল শিক্ষকের চাকরি পেয়েছিলেন বাবু। সে সময়ে এক সিপিএম নেতার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসাবে কাজ করতেন। ২০১১ সালে সিপিএম থেকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের হাত ধরে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন। গত লোকসভা নির্বাচনের পর থেকেই তাঁর সঙ্গে দলের দূরত্ব বাড়তে থাকে। তবে সন্দেশখালিতে তাঁর বিরুদ্ধেও একাধিক অভিযোগ রয়েছে। খুনে যুক্ত থাকা-সহ ৫টি মামলা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এর মধ্যে ৩টি মামলা ভেড়ির মাছ চুরির অভিযোগে। সব ক’টি মামলাতেই অবশ্য তিনি জামিন পেয়েছিলেন। তিনি দাবি করেছিলেন, দলের একাংশ তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত করেছেন। তারপর ২০২০ সালে কর্মাধ্যক্ষ পদ থেকে ইস্তফা দেন বাবু। তারপর তৃণমূল সঙ্গও ত্যাগ করে। একুশের নির্বাচনের আগে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। তারপর বিজেপিও ছেড়ে দেন। শাহজাহানের এহেন বিপর্যয়ের পর কি ওই এলাকায় নতুন করে উত্থান হচ্ছে বাবু মাস্টারের।
সন্দেশখালি: ৬ দিন পার হয়ে গিয়েছে। কিন্তু এখনও টিকি খুঁজে পাওয়া যায়নি শেখ শাহজাহানের। কিন্তু এই পরিস্থিতিতে সন্দেশখালিতে উদয় হলেন আরও এক জন। তিনি ‘বাবু মাস্টার’। তবে তাঁর যে হঠাৎ উদয়, তাই নয়। তিনি রাজনীতিতেই ছিলেন। বাম আমলে এক নেতার সঙ্গী ছিলেন তিনি। সেই নেতার ‘ভোট মেশিনারি’ হিসাবে কাজ করতেন। তিনি পেশায় হাসনাবাদ মডেল হাইস্কুলের শিক্ষক। তারপর তৃণমূল। তৃণমূল পেরিয়ে বিজেপি। তারপর বিজেপিও ছেড়ে দেন তিনি। আর এবার কি রাজনীতিতে নয়া পথ খুলতে চলেছে তাঁর? TV9 বাংলায় এক্সক্লুসিভ জানালেন ‘বাবু মাস্টার’।
তিনি বলেন, “আমি কোনও না কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রেখে চলেছি। এই মুহূর্তে বলতে পারছি না কোন রাজনৈতিক দল। কিন্তু এখানকার মানুষের যে প্রত্যাশা। তাঁরা বলছেন, আপনি রাজনীতিতে আসুন, আমরা সকলেই আপনার পাশে রয়েছি। আমার আরও একটা সিদ্ধান্ত নেওয়ার বিষয় রয়েছে। ”
২০০১ সালে বাম জমানায় স্কুল শিক্ষকের চাকরি পেয়েছিলেন বাবু। সে সময়ে এক সিপিএম নেতার ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসাবে কাজ করতেন। ২০১১ সালে সিপিএম থেকে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের হাত ধরে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন। গত লোকসভা নির্বাচনের পর থেকেই তাঁর সঙ্গে দলের দূরত্ব বাড়তে থাকে। তবে সন্দেশখালিতে তাঁর বিরুদ্ধেও একাধিক অভিযোগ রয়েছে। খুনে যুক্ত থাকা-সহ ৫টি মামলা হয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এর মধ্যে ৩টি মামলা ভেড়ির মাছ চুরির অভিযোগে। সব ক’টি মামলাতেই অবশ্য তিনি জামিন পেয়েছিলেন। তিনি দাবি করেছিলেন, দলের একাংশ তাঁর বিরুদ্ধে চক্রান্ত করেছেন। তারপর ২০২০ সালে কর্মাধ্যক্ষ পদ থেকে ইস্তফা দেন বাবু। তারপর তৃণমূল সঙ্গও ত্যাগ করে। একুশের নির্বাচনের আগে তিনি বিজেপিতে যোগ দেন। তারপর বিজেপিও ছেড়ে দেন। শাহজাহানের এহেন বিপর্যয়ের পর কি ওই এলাকায় নতুন করে উত্থান হচ্ছে বাবু মাস্টারের।