AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

MNREGA: ‘তখন ভাল কাজ করেছিল, আর এখন…’, ১০০ দিনের কাজে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ বন্ধের কারণ জানালেন মন্ত্রী

Bengal BJP: অতীতে তো একশো দিনের কাজে বাংলাকে একাধিকবার সেরার সম্মান দিয়েছে এই কেন্দ্রীয় সরকারই। তাহলে এখন ঠিক কোথায় সমস্যা হচ্ছে? মন্ত্রীর বক্তব্য, 'তখন ভাল কাজ হয়েছিল। তাই পুরস্কার পেয়েছিল। তারপর দুর্নীতি হয়েছে।'

MNREGA: 'তখন ভাল কাজ করেছিল, আর এখন...', ১০০ দিনের কাজে কেন্দ্রীয় বরাদ্দ বন্ধের কারণ জানালেন মন্ত্রী
কপিল মোরেশ্বর পাটিল
| Edited By: | Updated on: Jun 07, 2023 | 9:18 PM
Share

আসানসোল: পাখির চোখ ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচন। বীরভূমের সভা থেকে বঙ্গ বিজেপিকে লোকসভার জন্য টার্গেট বেঁধে দিয়ে গিয়েছেন অমিত শাহ। এবার নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে এনডিএ সরকারের ৯ বছর পূর্তি উদযাপনে আসানসোলে এলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কপিল মোরেশ্বর পাটিল। গত ৯ বছর ধরে কেন্দ্রীয় সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ড প্রচার করতে একযোগে প্রচারে নেমেছে বিজেপি। দেশের সব লোকসভা কেন্দ্রগুলিতে চলছে প্রচার অভিযান। সেই সূত্র ধরেই এবার আসানসোলে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এই আসানসোল লোকসভা কেন্দ্র আসন্ন লোকসভা ভোটে বিজেপির জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, ২০১৪ সালে ও ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে আসানসোল থেকে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। কিন্তু ২০২২ সালের লোকসভা উপনির্বাচনে আসানসোল হাতছাড়া হয় পদ্মশিবিরের। উপনির্বাচনে তৃণমূলের টিকিটে আসানসোল থেকে জিতে সাংসদ হয়েছেন শত্রুঘ্ন সিনহা। এখন সেই হারানো জমি পুনরুদ্ধার করতে ময়দানে বিজেপি শিবির।

এদিন দুপুরে আসানসোলের একটি হোটেলে সাংবাদিক বৈঠকে বসেন বিজেপি নেতা তথা পঞ্চায়েত মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী কপিল মোরেশ্বর পাটিল। সেখানে মোদী সরকারের গত ৯ বছরের বিভিন্ন সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরেন তিনি। মুখ খোলেন বাংলার জন্য ১০০ দিনের কাজের টাকা কেন্দ্র আটকে রাখা নিয়েও। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর বক্তব্য, ‘প্রচুর দুর্নীতি হয়েছে। তার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার এই খাতে টাকা আটকে দিয়েছে। একইভাবে যেমনটা হয়েছে আবাস যোজনার ক্ষেত্রেও।’ কিন্তু অতীতে তো একশো দিনের কাজে বাংলাকে একাধিকবার সেরার সম্মান দিয়েছে এই কেন্দ্রীয় সরকারই। তাহলে এখন ঠিক কোথায় সমস্যা হচ্ছে? মন্ত্রীর বক্তব্য, ‘তখন ভাল কাজ হয়েছিল। তাই পুরস্কার পেয়েছিল। তারপর দুর্নীতি হয়েছে।’

উল্লেখ্য, একশো দিনের কাজের টাকা আটকে রাখা নিয়ে ইতিমধ্যেই একটি জনস্বার্থ মামলা হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলায় গতকালই হাইকোর্ট কেন্দ্রের থেকে রিপোর্ট চেয়েছে। কেন একশো দিনের কাজের প্রকল্পের টাকা আটকে রাখা হয়েছে, তা জানাতে বলা হয়েছে। সেই প্রসঙ্গেও এদিন প্রশ্ন করা হয় কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে। জবাবে কপিল মোরেশ্বর পাটিল জানান, ‘এমন কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়ে থাকলে, কেন্দ্রীয় সরকার অবশ্যই সেই মতো কাজ করবে।’