Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Suvendu Adhikari: ‘ছত্রধর আপনার হলে, কিষেনজিও আপনার…’, জঙ্গলমহল থেকেই মমতাকে বিঁধলেন শুভেন্দু

Suvendu Adhikari: তৃণমূল সুপ্রিমো গতকাল বলেছেন, ছত্রধর মাহাতোর হাত ধরেই তিনি প্রথম জঙ্গলমহলে ঢুকেছিলেন। আর এবার সেই ইস্যু নিয়ে মমতাকে তুমুল আক্রমণ শুভেন্দুর। বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, 'উনি বলছেন ছত্রধর মাহাতো আপনার লোক। আমি বলি, ছত্রধর মাহাতো যদি আপনার লোক হয়, কিষেনজিও আপনার লোক।

Suvendu Adhikari: 'ছত্রধর আপনার হলে, কিষেনজিও আপনার...', জঙ্গলমহল থেকেই মমতাকে বিঁধলেন শুভেন্দু
শুভেন্দু অধিকারীImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 18, 2024 | 5:11 PM

শালবনি: লোকসভা ভোটের আবহে মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়কে ফের একহাত নিলেন শুভেন্দু অধিকারী। গতকালই ঝাড়গ্রামের এক সভা থেকে তৃণমূল সুপ্রিমো বলেছেন, ছত্রধর মাহাতোর হাত ধরেই তিনি প্রথম জঙ্গলমহলে ঢুকেছিলেন। আর এবার সেই ইস্যু নিয়ে মমতাকে তুমুল আক্রমণ শুভেন্দুর। বিরোধী দলনেতার বক্তব্য, ‘উনি বলছেন ছত্রধর মাহাতো আপনার লোক। আমি বলি, ছত্রধর মাহাতো যদি আপনার লোক হয়, কিষেনজিও আপনার লোক। তাহলে জ্ঞানেশ্বরী হত্যাকাণ্ডের দায়িত্বও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিতে হবে।’ শনিবার বিকেলে মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম লোকসভা কেন্দ্রের দুই প্রার্থীর সমর্থনে শালবনির পীড়াকাটায় সভা করেন শুভেন্দু। সেই সভামঞ্চ থেকেই মমতার গতকালের মন্তব্যকে হাতিয়ার করে পাল্টা বিঁধলেন বিরোধী দলনেতা।

শুক্রবার লোকসভা ভোটের প্রচার পর্বে ঝাড়গ্রামের সভা থেকে মমতার মুখে শোনা গিয়েছে ছত্রধরের কথা। তৃণমূল সুপ্রিমো বলেছিলেন, “আমার সেই দিনের কথা মনে আছে। আমি প্রথম জঙ্গলমহলে প্রথম যাঁর হাত ধরে ঢুকি তাঁর নাম ছত্রধর মাহাতো।” সেই মন্তব্যকে হাতিয়ার করে আজ শালবনির সভা থেকে তৃণমূল নেত্রীকে একহাত নিলেন বিরোধী দলনেতা। পরে মঞ্চ থেকে নেমে শুভেন্দু বলেন, “উনি জঙ্গলমহলে অনেক বার এসেছেন। লোকের কাঁধে ভর দিয়ে এসেছেন। ২০০৮ সালে ছত্রধর মাহাতোকে ব্লক প্রেসিডেন্ট করেছিলেন। পঞ্চায়েত সমিতির ২টি আসন ও পাঁচটি গ্রাম পঞ্চায়েতের সিট সেদিন তৃণমূল জিতেছিল। তারপর ছত্রধর জনসাধারণের কমিটি তৈরি করেন।”

এরপর বিরোধী দলনেতার আরও সংযোজন, “নেতাই গণহত্যার বিরুদ্ধে জঙ্গলমহলের জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়েছিলেন। জনসাধারণের কমিটি ও সিপিএমের যৌথ বাহিনীর অত্যাচারের বিরুদ্ধেই মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভরসা করেছিলেন।”