‘পচা মাল চলে গেলে যখন ভালই হয় পায়ে কাঁটা ফুটছে কেন’, নাম না করে মমতাকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

Jan 21, 2021 | 5:41 PM

এদিনের সভা থেকে বামপন্থীদেরও বিজেপিকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান শুভেন্দু অধিকারী।

Follow Us

মেদিনীপুর: বিজেপিকে ক্ষমতায় আনতে বামেদের সমর্থন চাইলেন শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবার কেশপুরের সভা থেকে শুভেন্দুর বার্তা, যে দলই করুন না কেন বিধানসভা ভোট পর্যন্ত পদ্মফুলেই থাকুন। একমাত্র বিজেপিই পারে এই ‘চুরির সরকার’কে হারাতে। তাঁর কাছে ‘লক্ষ্মণ শেঠ হার্মাদ’ হলেও জ্যোতিবাবু, বুদ্ধবাবুরা আলাদা। একইসঙ্গে তৃণমূলকে এদিন ‘টিকা চোর’ বলেও কটাক্ষ করেন তিনি।

শুভেন্দু বলেন, “বামপন্থীদের অনেক কিছু আপত্তি করি। নেতাই, ছোট আঙাড়িয়া, নন্দীগ্রামের নিন্দা করি। তবে অনেক ভাল কাজও করেছে। বাম আমলে প্রতি বছর এসএসসি হতো। এখন লক্ষ লক্ষ যুবক বেকার। স্থায়ী চাকরি কমিয়ে কয়েক হাজার টাকা দিয়ে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিচ্ছে।” অন্যদিকে টিকা প্রসঙ্গে শুভেন্দু আক্রমণ, “বর্ধমানে এখন ১৫ জন নার্সের টিকা চুরি করে তৃণমূলের দু’জন বিধায়ক, একজন প্রাক্তন বিধায়ক, জেলা পরিষদের লোকেরা টিকা নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী এখনও নেননি। টিকা চোরেরা তা নিয়ে ফেলেছে।”

এদিনের মঞ্চে স্বভাবসিদ্ধভাবেই নাম না করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও কড়া বাক্যবাণ শানান শুভেন্দু। নন্দীগ্রামে মমতার প্রার্থী হতে চাওয়ার ঘোষণাকে কটাক্ষ করে শুভেন্দু বলেন, “এখন বড় বড় কথা। নেত্রী বলছেন আমি তো নন্দীগ্রামে দাঁড়াব। আবার পুরুলিয়ায় বলছে পচা মালেরা বেরিয়ে গিয়েছে ভাল হয়েছে। তা পচা বেরিয়ে গেলে যদি ভালই হয় তাহলে পায়ে কাঁটা ফুটছে কেন! এত লাফাচ্ছেন কেন, এত যন্ত্রণা কেন।”

আরও পড়ুন: রামমন্দির নির্মাণে অর্থ সাহায্য ধনখড়ের, কত টাকা দিলেন বাংলার রাজ্যপাল?

অন্যদিকে নাম না করেই অভিষেককে নিশানা করে শুভেন্দু বলেন, “খুব গায়ে লাগে না তোলাবাজ ভাইপো বলেছি বলে। কর না কেস নাম ধরে বলছি। বালি আর কয়লায় ঢুকেছে লালা, গরু পাচারে এনামূল, বিনয় মিশ্রকে টানছে সিবিআই দেখছে, এসে গিয়েছে চৌকাঠে, এক ধাপ পেরোলেই তোলাবাজ ভাইপো।” শুভেন্দুর কথায়, কাটমানি খাওয়ার কোনও জায়গা বাকি রাখছে না তৃণমূল। সরকার যে পড়ুয়াদের ড্রেস দিচ্ছে তাতেও কাটমানি। মোদী বাড়ি দিচ্ছেন, সেটা বাংলা আবাস যোজনা বলে দাবি করে কাটমানি নিচ্ছে শাসকদল। এদিন বারবার নিজের পুরনো দলকে দুর্নীতির আখড়া বলেই দাবি করলেন শুভেন্দু। পাশাপাশি কেশপুরে দাঁড়িয়ে শুভেন্দুর দাবি, “একটা প্রবাদ আছে, পুলিস যার সঙ্গে থাকে কেশপুর তার দখলে থাকে।”

মেদিনীপুর: বিজেপিকে ক্ষমতায় আনতে বামেদের সমর্থন চাইলেন শুভেন্দু অধিকারী। বৃহস্পতিবার কেশপুরের সভা থেকে শুভেন্দুর বার্তা, যে দলই করুন না কেন বিধানসভা ভোট পর্যন্ত পদ্মফুলেই থাকুন। একমাত্র বিজেপিই পারে এই ‘চুরির সরকার’কে হারাতে। তাঁর কাছে ‘লক্ষ্মণ শেঠ হার্মাদ’ হলেও জ্যোতিবাবু, বুদ্ধবাবুরা আলাদা। একইসঙ্গে তৃণমূলকে এদিন ‘টিকা চোর’ বলেও কটাক্ষ করেন তিনি।

শুভেন্দু বলেন, “বামপন্থীদের অনেক কিছু আপত্তি করি। নেতাই, ছোট আঙাড়িয়া, নন্দীগ্রামের নিন্দা করি। তবে অনেক ভাল কাজও করেছে। বাম আমলে প্রতি বছর এসএসসি হতো। এখন লক্ষ লক্ষ যুবক বেকার। স্থায়ী চাকরি কমিয়ে কয়েক হাজার টাকা দিয়ে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিচ্ছে।” অন্যদিকে টিকা প্রসঙ্গে শুভেন্দু আক্রমণ, “বর্ধমানে এখন ১৫ জন নার্সের টিকা চুরি করে তৃণমূলের দু’জন বিধায়ক, একজন প্রাক্তন বিধায়ক, জেলা পরিষদের লোকেরা টিকা নিচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী এখনও নেননি। টিকা চোরেরা তা নিয়ে ফেলেছে।”

এদিনের মঞ্চে স্বভাবসিদ্ধভাবেই নাম না করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধেও কড়া বাক্যবাণ শানান শুভেন্দু। নন্দীগ্রামে মমতার প্রার্থী হতে চাওয়ার ঘোষণাকে কটাক্ষ করে শুভেন্দু বলেন, “এখন বড় বড় কথা। নেত্রী বলছেন আমি তো নন্দীগ্রামে দাঁড়াব। আবার পুরুলিয়ায় বলছে পচা মালেরা বেরিয়ে গিয়েছে ভাল হয়েছে। তা পচা বেরিয়ে গেলে যদি ভালই হয় তাহলে পায়ে কাঁটা ফুটছে কেন! এত লাফাচ্ছেন কেন, এত যন্ত্রণা কেন।”

আরও পড়ুন: রামমন্দির নির্মাণে অর্থ সাহায্য ধনখড়ের, কত টাকা দিলেন বাংলার রাজ্যপাল?

অন্যদিকে নাম না করেই অভিষেককে নিশানা করে শুভেন্দু বলেন, “খুব গায়ে লাগে না তোলাবাজ ভাইপো বলেছি বলে। কর না কেস নাম ধরে বলছি। বালি আর কয়লায় ঢুকেছে লালা, গরু পাচারে এনামূল, বিনয় মিশ্রকে টানছে সিবিআই দেখছে, এসে গিয়েছে চৌকাঠে, এক ধাপ পেরোলেই তোলাবাজ ভাইপো।” শুভেন্দুর কথায়, কাটমানি খাওয়ার কোনও জায়গা বাকি রাখছে না তৃণমূল। সরকার যে পড়ুয়াদের ড্রেস দিচ্ছে তাতেও কাটমানি। মোদী বাড়ি দিচ্ছেন, সেটা বাংলা আবাস যোজনা বলে দাবি করে কাটমানি নিচ্ছে শাসকদল। এদিন বারবার নিজের পুরনো দলকে দুর্নীতির আখড়া বলেই দাবি করলেন শুভেন্দু। পাশাপাশি কেশপুরে দাঁড়িয়ে শুভেন্দুর দাবি, “একটা প্রবাদ আছে, পুলিস যার সঙ্গে থাকে কেশপুর তার দখলে থাকে।”

Next Article