Pujoy Pulse: টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালসের ট্যাবলো ঝড় তুলছে শিলিগুড়িতে, মৃৎশিল্পীর হাতে উঠল বিশেষ সম্মান

Prasenjit Chowdhury | Edited By: জয়দীপ দাস

Oct 08, 2024 | 2:34 PM

Pujoy Pulse: পরিবারে বড় ছেলে সুশান্ত। সুশান্তের ছোট ভাই মুদি দোকান চালান। সুশান্তের দুই ছেলে মেয়ে। সুশান্ত বলেন, “বাবা হয়ে চাইব না ছেলে-মেয়েরা এই পেশায় আসুক। জিনিসপত্রের যা দাম তার সঙ্গে মিল রেখে প্রতিমার দাম মেলে না।”

1 / 5
পুজোয় মেতেছে বাংলা। গতবারের মতো এবারও টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালসের ট্যাবলো ঘুরছে বাংলার ২২ শহরে। তাতেই যেন পুজোর উন্মাদনা আরও দ্বিগুণ হয়েছে। এবার এবার পুরনো ক্যান্ডির পাশাপাশি নতুন স্বাদের গোলমোল ক্যান্ডি নিয়ে হাজির হয়েছে পালস।

পুজোয় মেতেছে বাংলা। গতবারের মতো এবারও টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালসের ট্যাবলো ঘুরছে বাংলার ২২ শহরে। তাতেই যেন পুজোর উন্মাদনা আরও দ্বিগুণ হয়েছে। এবার এবার পুরনো ক্যান্ডির পাশাপাশি নতুন স্বাদের গোলমোল ক্যান্ডি নিয়ে হাজির হয়েছে পালস।

2 / 5
একইসঙ্গে এবার টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালস সিজন টু শিল্পী সম্মানও উঠেছে রাজ্যের বিখ্যাত কিছু মৃৎশিল্পীদের হাতে। এবার সেই সম্মান পেলেন শিলিগুড়ির মৃৎশিল্পী সুশান্ত পাল।

একইসঙ্গে এবার টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালস সিজন টু শিল্পী সম্মানও উঠেছে রাজ্যের বিখ্যাত কিছু মৃৎশিল্পীদের হাতে। এবার সেই সম্মান পেলেন শিলিগুড়ির মৃৎশিল্পী সুশান্ত পাল।

3 / 5
ছোটবেলা থেকেই আঁকিবুকির প্রতি টান ছিল। বাবা রঞ্জিত পাল পেশায় সরকারি কর্মী হলেও শখেই মূর্তি বানান। তা দেখেই আগ্রহ বাড়ে সুশান্তবাবুর।

ছোটবেলা থেকেই আঁকিবুকির প্রতি টান ছিল। বাবা রঞ্জিত পাল পেশায় সরকারি কর্মী হলেও শখেই মূর্তি বানান। তা দেখেই আগ্রহ বাড়ে সুশান্তবাবুর।

4 / 5
শিলিগুড়িতে কলেজের পাঠ চুকিয়ে কলকাতা আর্ট কলেজ থেকে মূর্তিকলা নিয়ে ফের শুরু পড়াশোনা। মেলে স্নাতক ডিগ্রি। ফের শিলিগুড়ি ফিরে আসা। এরপর একটু অন্য আঙ্গিকে কাজ শুরু সুশান্তের।

শিলিগুড়িতে কলেজের পাঠ চুকিয়ে কলকাতা আর্ট কলেজ থেকে মূর্তিকলা নিয়ে ফের শুরু পড়াশোনা। মেলে স্নাতক ডিগ্রি। ফের শিলিগুড়ি ফিরে আসা। এরপর একটু অন্য আঙ্গিকে কাজ শুরু সুশান্তের।

5 / 5
পরিবারে বড় ছেলে সুশান্ত। সুশান্তের ছোট ভাই মুদি দোকান চালান। সুশান্তের দুই ছেলে মেয়ে। সুশান্ত বলেন, বাবা হয়ে চাইব না ছেলে-মেয়েরা এই পেশায় আসুক। জিনিসপত্রের যা দাম তার সঙ্গে মিল রেখে প্রতিমার দাম মেলে না। তাছারা এই কাজে প্রশিক্ষিত কর্মীর অভাব আছে। ফলে কাজ চালিয়ে যাওয়া মুশকিল। দিন দিন আগ্রহ হারাচ্ছেন এই কাজে যুক্ত বহু মানুষ। মুর্তি বানিয়ে যা পাই তাতে পেট চলে না৷ তবে এখন এই সম্মান পেয়ে উচ্ছ্বসিত তিনি।

পরিবারে বড় ছেলে সুশান্ত। সুশান্তের ছোট ভাই মুদি দোকান চালান। সুশান্তের দুই ছেলে মেয়ে। সুশান্ত বলেন, বাবা হয়ে চাইব না ছেলে-মেয়েরা এই পেশায় আসুক। জিনিসপত্রের যা দাম তার সঙ্গে মিল রেখে প্রতিমার দাম মেলে না। তাছারা এই কাজে প্রশিক্ষিত কর্মীর অভাব আছে। ফলে কাজ চালিয়ে যাওয়া মুশকিল। দিন দিন আগ্রহ হারাচ্ছেন এই কাজে যুক্ত বহু মানুষ। মুর্তি বানিয়ে যা পাই তাতে পেট চলে না৷ তবে এখন এই সম্মান পেয়ে উচ্ছ্বসিত তিনি।

Next Photo Gallery