Burdwan: প্রচারে অশান্তি, তৃণমূল কর্মীর হাতের আঙুল কামড়ে দেওয়ার অভিযোগ
Burdwan: আহতরা হলেন জামালপুর বিধানসভা এলাকার বিজেপির ২ নম্বর মণ্ডল তথা জৌগ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যা জবা মির্ধা ও তার স্বামী কার্তিক মির্ধা। জখম তৃণমূল কর্মীর নাম বাবাই মিস্ত্রি। বিজেপির অভিযোগ লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জৌগ্রামের বাদপুর এলাকায় বিজেপির পক্ষ থেকে ভোট প্রচারে বের হয় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।
বর্ধমান: লোকসভা নির্বাচনী প্রচারে অশান্তি ছড়াল। বিজেপি ও তৃণমূলের মধ্যে সংঘর্ষের অভিযোগ। ঘটনায় বিজেপির সদস্যা সহ আহত ৩ জন। মারপিটের ঘটনায় হাতের আঙুল কামড় দেওয়ার অভিযোগ করেন এক তৃণমূল কর্মী। বিজেপির পক্ষ থেকেও শ্লীলতাহানি ও মারধরের অভিযোগ তুলে জামালপুর থানায় দ্বারস্থ হয় বিজেপি নেতৃত্ব। বুধবার সন্ধ্যায় জামালপুরের জৌগ্রাম বাদপুর এলাকায় অশান্তিকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। রাতে জামালপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসার জন্য বিজেপির সদস্যা ও তাঁর স্বামী সহ তৃণমূলের এক জন কর্মীকে নিয়ে যাওয়া হয়। আহতরা জামালপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসার পর জামালপুর থানায় লিখিত অভিযোগ জানান।
আহতরা হলেন জামালপুর বিধানসভা এলাকার বিজেপির ২ নম্বর মণ্ডল তথা জৌগ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যা জবা মির্ধা ও তার স্বামী কার্তিক মির্ধা। জখম তৃণমূল কর্মীর নাম বাবাই মিস্ত্রি। বিজেপির অভিযোগ লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জৌগ্রামের বাদপুর এলাকায় বিজেপির পক্ষ থেকে ভোট প্রচারে বের হয় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা।এক তৃণমূলের কর্মীরা বাড়িতে প্রচারে গিয়ে বচসা শুরু হতেই তৃণমূলের কর্মীরা মারধর করে বলে অভিযোগ বিজেপির । পঞ্চায়েত সদস্যা-সহ তাঁর স্বামীকে বেধড়ক মারধর করা হয় বাদপুর এলাকাতেই। ঘটনাস্থল থেকে বিজেপির সদস্যা জবা মির্ধা ও কার্তিক মির্ধা গুরুতর আহত থাকায় তাঁদের উদ্ধার করে জামালপুর ব্লক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়।
তৃণমূলের অভিযোগ, ভোট চাইতে বিজেপির কর্মীরা আসার পর থেকেই খারাপ ভাষা ব্যবহার করে। সেই বচসা থেকে হাতাহাতিতে পৌঁছলে হঠাৎই বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যা জবা মির্ধার স্বামী কার্তিক মির্ধা তৃণমূলের কর্মী বাবাই মিস্ত্রির আঙ্গুল কামড়ে কেটে খেয়ে নেয় বলে অভিযোগ করে। এই ঘটনায় জামালপুর থানার পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতির সামাল দেয়।