AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

TMC to ISF: ‘খুব আশা নিয়ে তৃণমূল করেছিলাম, কিন্তু…’,বর্ধমানে ‘বড় জয়’ ISF-এর

Bardhaman: আইএসএফ নেতৃত্বের দাবি, বর্ধমান জেলার ১৬টি বিধানসভায় যেখানে সাংগঠনিক শক্তি রয়েছে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে সেই আসনেই প্রার্থী দেওয়া হবে। নেতৃত্ব আরও বলেন, "চারদিক থেকে আইএসএফ-কে রুখে দেওয়ার চেষ্টা চলছে,কিন্তু আমরা গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে চলেছি। ২০২১ সালে প্রথম লড়াই করেছি। আজ জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ আইএসএফ-এর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন।"

TMC to ISF: 'খুব আশা নিয়ে তৃণমূল করেছিলাম, কিন্তু...',বর্ধমানে 'বড় জয়' ISF-এর
বর্ধমানে আইএসএফ-এ যোগদানImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 27, 2025 | 7:49 PM
Share

বর্ধমান: সামনেই ভোট। তার আগে একদল থেকে অন্যদলে ঝাঁপাঝাপি অব্যাহত। এরই মধ্যে বর্ধমানে আইএসএফ-এ বড় যোগদান। জেলার রাজনৈতিক মহলে বড়সড় ভাঙন। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ছেড়ে ইণ্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট (আইএসএফ)-এ যোগদান। শনিবার বর্ধমানের একটি সভাগৃহে আয়োজিত জেলার কর্মীসভা থেকে তৃণমূল কংগ্রেস, সিপিএম, বিজেপি ও কংগ্রেস ছেড়ে প্রায় ৫০ জনেরও বেশি কর্মী আইএসএফ-এ যোগ দিয়েছেন। ফলত বর্ধমানে একপ্রকার বড় জয় পেল ISF। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন আইএসএফ নেতৃত্ব।

যোগদানকারীদের বক্তব্য,”খুব আশা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস করেছিলাম। আমরা সক্রিয় সমর্থক ছিলাম। কিন্তু, দুর্নীতি ও ধর্মীয় হিংসার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের প্রশ্নে বর্তমান শাসকদল ব্যর্থ। বিশেষ করে চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে রাজ্য সরকারের আচরণ আমাদের হতাশ করেছে। তাই বাধ্য হয়েই আজ এই আইএসএফ-এ যোগদান।”

আইএসএফ নেতৃত্বের দাবি, বর্ধমান জেলার ১৬টি বিধানসভায় যেখানে সাংগঠনিক শক্তি রয়েছে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে সেই আসনেই প্রার্থী দেওয়া হবে। নেতৃত্ব আরও বলেন, “চারদিক থেকে আইএসএফ-কে রুখে দেওয়ার চেষ্টা চলছে ,কিন্তু আমরা গণতান্ত্রিক পথে এগিয়ে চলেছি। ২০২১ সালে প্রথম লড়াই করেছি। আজ জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ আইএসএফ-এর সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন।” জেলা কনভেনার জাকির হোসেন বলেন, “আইএসএফ-এর ক্ষেত্রে হুমায়ুন কোনও ফ্যাক্টর নয়। তাঁকে নিয়ে আমাদের কোনও মাথাব্যথা নেই। আমাদের একটাই লক্ষ্য কেন্দ্র থেকে বিজেপি ও রাজ্য থেকে তৃণমূল কংগ্রেসকে সরানো। পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা, যাতে যুবসমাজকে বাইরে যেতে না হয়।”

এদিন এই কর্মী সভায় উপস্থিত ছিলেন পূর্বস্থলী দক্ষিণ বিধানসভা কাজী মিরাজ হোসেন, পূর্ব বর্ধমান জেলা কনভেনার তথা জেলা সভাপতি জাকির হোসেন, সহ-সভাপতি আব্দুল হালিম, সহ আরও অনেকে।