Pashkura: ‘ওর যাবজ্জীবন হোক’, চিপসকাণ্ডে সিভিক গ্রেফতার হতেই ফুঁসে উঠলেন নাবালকের মা
Pashkura: সূত্রের খবর, তমলুক কোর্টে গোপন জবানবন্দিতে পনেরো দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল তদন্তকারীদের। সেই সময় সীমা মেনে সাত দিনের মধ্যেই গ্রেফতার হল অভিযুক্ত।

পাঁশকুড়া: চিপস-কাণ্ডে অবশেষে পুলিশের জালে ধরা পড়লো সিভিক ভলান্টিয়ার। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে টাওয়ার লোকেশন ট্রাক করে সিভিক ভলান্টিয়ার শুভঙ্কর দীক্ষিতকে গ্রেফতার করতে সমর্থ হয় পুলিশ। যদিও, এত দেরি হল কেন তার জন্য নাবালকের পরিবার সহ বিজেপি পুলিশকেই দুষেছে। এতদিন পুলিশের নাকের ডগায় বসেছিল কিন্তু পুলিশের এত সোর্স থাকলেও জানতে পারল না কেন? উঠছে প্রশ্ন।
সূত্রের খবর, তমলুক কোর্টে গোপন জবানবন্দিতে পনেরো দিনের সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল তদন্তকারীদের। সেই সময় সীমা মেনে সাত দিনের মধ্যেই গ্রেফতার হল অভিযুক্ত। যদিও, সিভিকের গ্রেফতারি ও জেল হেফাজত নিয়ে মোটেই খুশি নন মৃত ছাত্রের মা সুমিত্রা দাস। তিনি বলেন, “আমি চাই যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হোক। যারা নির্দোষ এলাকাবাসী তাদেরকে দোষী সাজিয়ে রেখেছে পুলিশ। আর যে দোষী তাকে ১৪ দিনের জেল হেফাজত?”
স্থানীয় বিজেপি নেতা অলোক দোলাই বলেন, “দেরি কেন সিভিক গ্রেফতারে ? পুলিশের নাকের ডগায় বসে রইল সিভিক আর জানতে পারল না। পাঁশকুড়ায় এত অফিসার, আইবি সকলেই কি ব্যার্থ ? না কোর্টের চাপেই এক রকম বাধ্য হয়েই গ্রেফতার করতে হল?” তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজিত রায় বলেন, “পুলিশ নিরপেক্ষ তদন্ত করছে বলেই পাঁশকুড়া থানার সিভিককে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়েছে। আমরা চাই দোষী শাস্তি পাক।”





