Jhalda Municipality: ধন্য বটে ঝালদা পুরসভা! ভোট মেটার ২ বছর পরও পুরপ্রধান আর ঠিক হচ্ছে না

Anirban Banerjee | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Feb 03, 2024 | 3:44 PM

Purulia: ঝালদা পুরভবনের এদিনের সভাতে তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ ৫ জন কাউন্সিলর এবং কংগ্রেসের এক কাউন্সিলর বিপ্লব কয়াল উপস্থিত ছিলেন। তবে শীলার প্রতি অনাস্থায় সম্মতি জানালেও এদিন সভায় আসেননি পূর্ণিমা কান্দু। সুরেশ আগরওয়াল দাবি করেন, ৬ জন এদিন সভায় ছিলেন।

Follow Us

পুরুলিয়া: রাজ্যের বোধহয় একমাত্র পুরসভা ঝালদা, ২০২২ সালে পুরভোট হওয়া ইস্তক প্রতি নিয়ত শিরোনামে। আবারও পুরপ্রধান নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চাপানউতর শুরু সেখানে। এবার এই পুরপ্রধান নির্বাচনকে অবৈধ বলে দাবি করলেন প্রাক্তন পুরপ্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায়। শনিবার ঝালদার পুরপ্রধান নির্বাচন সংক্রান্ত ভোটাভুটি হয়। ১২ আসনের ঝালদা পুরসভায় ৬-০ ভোটে এগিয়ে আছেন সুরেশ আগরওয়াল। নামসংক্রান্ত রেজোলিউশন গিয়েছে জেলাশাসকের কাছে। এরপর সেখান থেকে চূড়ান্ত নোটিফিকেশন জারি করা হবে। তবে এরইমধ্যে এই ভোটাভুটি গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সদস্য পদ হারানো শীলা।

ঝালদা পুরভবনের এদিনের সভাতে তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ ৫ জন কাউন্সিলর এবং কংগ্রেসের এক কাউন্সিলর বিপ্লব কয়াল উপস্থিত ছিলেন। তবে শীলার প্রতি অনাস্থায় সম্মতি জানালেও এদিন সভায় আসেননি পূর্ণিমা কান্দু। সুরেশ আগরওয়াল দাবি করেন, ৬ জন এদিন সভায় ছিলেন। সকলের সম্মতিতে তাঁকে পুরপ্রধান হিসাবে মনোনীত করা হয়েছে। তবে এদিন ছিলেন না অপসারিত পুরপ্রধান তৃণমূলের শীলা চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর অনুগামী কাউন্সিলররা।

তবে এই পুরপ্রধান নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে শীলা চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এসব অবৈধভাবে মিটিং হচ্ছে। ৩ তারিখ যে মিটিং ডেকেছে আমাকে তো কোনও চিঠি দেয়নি। আমি তো আজ যাইওনি। এখন শুনলাম ওরা ৬ জন মিটিং করেছে। ভোটাভুটিতে চেয়ারম্যান ঠিক করেছেন। কিন্তু এটা কতটা বৈধ পরবর্তীকালে জানা যাবে।” ৬ জনের ভোটে এখানে কেউ চেয়ারম্যান হতে পারে না বলেই দাবি শীলা চট্টোপাধ্যায়ের। তাঁর কথায়, ১২ আসনের পুরসভায় ৭ জন না হলে সংখ্যাগরিষ্ঠ হবেন কী করে? তবে শীলা বলেন, “দল যা সিদ্ধান্ত নেবে সেটাই আমি মানব। তবে দলের কাউন্সিলরদের একাংশ যে দলের কথা শুনছেন না সেটাও দেখতে হবে।”

পুরুলিয়া: রাজ্যের বোধহয় একমাত্র পুরসভা ঝালদা, ২০২২ সালে পুরভোট হওয়া ইস্তক প্রতি নিয়ত শিরোনামে। আবারও পুরপ্রধান নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চাপানউতর শুরু সেখানে। এবার এই পুরপ্রধান নির্বাচনকে অবৈধ বলে দাবি করলেন প্রাক্তন পুরপ্রধান শীলা চট্টোপাধ্যায়। শনিবার ঝালদার পুরপ্রধান নির্বাচন সংক্রান্ত ভোটাভুটি হয়। ১২ আসনের ঝালদা পুরসভায় ৬-০ ভোটে এগিয়ে আছেন সুরেশ আগরওয়াল। নামসংক্রান্ত রেজোলিউশন গিয়েছে জেলাশাসকের কাছে। এরপর সেখান থেকে চূড়ান্ত নোটিফিকেশন জারি করা হবে। তবে এরইমধ্যে এই ভোটাভুটি গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সদস্য পদ হারানো শীলা।

ঝালদা পুরভবনের এদিনের সভাতে তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ ৫ জন কাউন্সিলর এবং কংগ্রেসের এক কাউন্সিলর বিপ্লব কয়াল উপস্থিত ছিলেন। তবে শীলার প্রতি অনাস্থায় সম্মতি জানালেও এদিন সভায় আসেননি পূর্ণিমা কান্দু। সুরেশ আগরওয়াল দাবি করেন, ৬ জন এদিন সভায় ছিলেন। সকলের সম্মতিতে তাঁকে পুরপ্রধান হিসাবে মনোনীত করা হয়েছে। তবে এদিন ছিলেন না অপসারিত পুরপ্রধান তৃণমূলের শীলা চট্টোপাধ্যায় ও তাঁর অনুগামী কাউন্সিলররা।

তবে এই পুরপ্রধান নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে শীলা চট্টোপাধ্যায় বলেন, “এসব অবৈধভাবে মিটিং হচ্ছে। ৩ তারিখ যে মিটিং ডেকেছে আমাকে তো কোনও চিঠি দেয়নি। আমি তো আজ যাইওনি। এখন শুনলাম ওরা ৬ জন মিটিং করেছে। ভোটাভুটিতে চেয়ারম্যান ঠিক করেছেন। কিন্তু এটা কতটা বৈধ পরবর্তীকালে জানা যাবে।” ৬ জনের ভোটে এখানে কেউ চেয়ারম্যান হতে পারে না বলেই দাবি শীলা চট্টোপাধ্যায়ের। তাঁর কথায়, ১২ আসনের পুরসভায় ৭ জন না হলে সংখ্যাগরিষ্ঠ হবেন কী করে? তবে শীলা বলেন, “দল যা সিদ্ধান্ত নেবে সেটাই আমি মানব। তবে দলের কাউন্সিলরদের একাংশ যে দলের কথা শুনছেন না সেটাও দেখতে হবে।”

Next Article