গঙ্গাসাগরে হেলিপ্যাড আগে থেকেই ছিল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গত কয়েক বছর ধরে এই হেলিপ্যাডেই নামেন। তবে এবার সেই হেলিপ্যাডের সৌন্দর্যায়ন করা হয়েছে।
2 / 10
গঙ্গাসাগর মেলায় এসে এবার শুধু এই নবরূপে সজ্জিত হেলিপ্যাডই নয়, আরও দুটি প্রোজেক্টের উদ্বোধন করবেন তিনি। তার মধ্যে রয়েছে কামারহাটি এক্সপ্রেসওয়ে।
3 / 10
ইতিমধ্যেই গঙ্গাসাগরে মেলার জন্য চালু হয়ে গিয়েছে কন্ট্রোল রুম। পাশাপাশি নজরদারির জন্য থাকছে ড্রোনের ব্যবস্থাও।
4 / 10
এইবারের গঙ্গাসাগর মেলায় রেকর্ড ভিড়ের আশা করছে জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর, প্রায় ৩০ লাখের মতো পূণ্যার্থী এবার মেলায় আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এত সংখ্যক পূণ্যার্থীর নিরাপত্তার জন্য ১১০০ সিসিটিভি ক্যামেরায় মুড়ে ফেলা হয়েছে মেলা চত্বর।
5 / 10
নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছেন প্রায় পাঁচ হাজার পুলিশকর্মী। জেলার পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে ডিএসপি র্যাঙ্কের অফিসার এবং অন্যান্য পুলিশ আধিকারিকরা থাকছেন।
6 / 10
মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগে গঙ্গাসাগরে এখন সাজো সাজো রব। গোটা এলাকা আঁটসাঁট নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেলা হয়েছে। ইতিমধ্যেই সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আধিকারিকরা। তাঁরা এদিন কপিল মুনির আশ্রম, ভারত সেবাশ্রম সংঘের নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন।
7 / 10
সব মিলিয়ে শেষ মুহূর্তের তোড়জোড় চলছে গঙ্গাসাগরে। প্রশাসনিক স্তরেও একের পর এক বৈঠক চলছে। জেলাশাসক সুমিত গুপ্ত ইতিমধ্যেই সেখানে পৌঁছে গিয়েছেন। এবার গঙ্গাসাগর মেলার বিশেষ আকর্ষণ হল আরও পাঁচ পূণ্যতীর্থের রেপ্লিকা থাকবে এখানে। কালীঘাট, তারাপীঠ, দক্ষিণেশ্বর, তারকেশ্বর এবং মালদার প্রাচীন জহুরা কালীর রেপ্লিকা থাকবে এবার গঙ্গাসাগরে।
8 / 10
ইতিমধ্যেই গঙ্গাসাগরে পূণ্যার্থীদের আসা শুরু হয়ে গিয়েছে। বহু সাধু-সন্তও ইতিমধ্যেই পৌঁছে গিয়েছেন গঙ্গাসাগরে।
9 / 10
গঙ্গাসাগরের মেলার জন্য এবার PHE-র তরফে রঙিন আলো দিয়ে সাজানো হয়েছে কপিল মুনির আশ্রম। এখনও পর্যন্ত যা খবর, তাতে আগামিকাল কপিল মুনির আশ্রমে যাবেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে পুজো দেবেন তিনি। ভারত সেবাশ্রম সংঘ ও গঙ্গাসাগর মেলা চত্বরও পরিদর্শন করার কথা রয়েছে তাঁর।