Kaliyaganj: কালিয়াগঞ্জের ঘটনায় ‘শিক্ষা’? গভীর রাত পর্যন্ত মৃতদেহ নিয়ে যাওয়ার প্রশিক্ষণ চলল পুলিশের

Kaliyaganj: সূত্রের খবর, শনিবার গভীর রাত পর্যন্ত রায়গঞ্জ থানায় এই বিষয়ে পুলিশ কর্মীদের মহড়া হয়। সেখানে কম্ব্যাট ফোর্সকে এই বিশেষ প্রশিক্ষন দিতে দেখা যায়।

Kaliyaganj: কালিয়াগঞ্জের ঘটনায় ‘শিক্ষা’? গভীর রাত পর্যন্ত মৃতদেহ নিয়ে যাওয়ার প্রশিক্ষণ চলল পুলিশের
মৃতদেহ বহনের প্রশিক্ষণে পুলিশ
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 21, 2023 | 1:43 PM

কালিয়াগঞ্জ: উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) কালিয়াগঞ্জে (Kaliaganj) কিশোরীর মৃত্যু ঘিরে বিগত মাস থেকেই উত্তাল বাংলার রাজ্য-রাজনীতি। কালিয়াগঞ্জে এক কিশোরীর অস্বাভাবিক মৃত্যু (Minor Girl Death) ঘিরে উঠে গিয়েছিল নানা প্রান্তে। অভিযোগ, যখন ওই কিশোরীর দেহ উদ্ধার করে পুলিশ নিয়ে যাচ্ছিল তখন টানতে টানতে নিয়ে গিয়েছে। এই ছবিও সামনে এসেছে। তারপর থেকেই তা নিয়ে শুরু হয়ে যায় রাজনৈতিক তরজা। পুলিশের (Police) ভূমিকা নিয়ে উঠে গিয়েছিল নানা প্রশ্ন। এবার সেই বিতর্ক থেকে শিক্ষা নিয়ে রায়গঞ্জ পুলিশ জেলায় বিভিন্ন থানায় শুরু হল পুলিশ কর্মীদের জরুরি অবস্থায় মৃতদেহ নিয়ে যাওয়ার মহড়া। 

সূত্রের খবর, শনিবার গভীর রাত পর্যন্ত রায়গঞ্জ থানায় এই বিষয়ে পুলিশ কর্মীদের মহড়া হয়। সেখানে কম্ব্যাট ফোর্সকে এই বিশেষ প্রশিক্ষন দিতে দেখা যায়। যদিও এই বিষয়ে জেলার পদস্থ পুলিশ কর্তারা ক্যামেরার সামনে বক্তব্য না রাখলেও এটা রুটিন প্রশিক্ষনের মহড়া বলে দাবি করেছেন। তবে কালিয়াগঞ্জ কাণ্ডের পরই পুলিশের হুশ ফিরেছে বলে ওয়াকিবহাল মহলের অভিমত। 

যদিও পুলিশ কেন দেহটি টানতে টানতে নিয়ে গিয়েছিল তার ব্যখ্যা আগেই দিয়েছিলেন রাজ্যের নারী ও শিশু কল্যাণ মন্ত্রী শশী পাঁজা। তাঁর সাফ দাবি ছিল, পুলিশ যখন দেহটি উদ্ধার করে নিয়ে যাচ্ছিল, তখন কারও উস্কানিতে কিছু মানুষ দেহটি নিয়ে যেতে বাধা দিচ্ছিল। ধস্তাধস্তির পরিবেশ তৈরি করা হয়েছিল বলে দাবি তাঁর। প্রসঙ্গত, কালিয়াগঞ্জের ঘটনায় প্রথম থেকেই বিষক্রিয়ার তত্ত্ব খাঁড়া করেছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তেও তদন্তকারীদের এমনটা মনে হয়েছিল। রাজ্য প্রশাসনের তরফ থেকে বলা হয়, বিষক্রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে ছাত্রীর। যদিও পরিবারের দাবি ছিল ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে ওই নাবালিকাকে।