AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Taliban on Masood Azhar: মাসুদ আজহার কি পাকিস্তানেই? ইসলামাবাদের দাবি খারিজ তালিবানের

Afghanistan: তারপর থেকে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছিল যে জইশ প্রধান কি আফগানিস্তানের গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন? এবার এই প্রসঙ্গে মুখ খুলল তালিবান।

Taliban on Masood Azhar: মাসুদ আজহার কি পাকিস্তানেই? ইসলামাবাদের দাবি খারিজ তালিবানের
ছবি: ফাইল চিত্র
| Edited By: | Updated on: Sep 16, 2022 | 6:27 AM
Share

কাবুল: পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রক আফগানিস্তানের তালিবান সরকারকে চিঠি লিখে জানিয়েছিল যে কুখ্যাত জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহারকে দ্রুত খুঁজে বের করে গ্রেফতার করতে। তারপর থেকে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছিল যে জইশ প্রধান কি আফগানিস্তানের গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন? এবার এই প্রসঙ্গে মুখ খুলল তালিবান। তালিবান মুখপাত্র জ়াবিউল্লাহ মুজাহিদ স্থানীয় সংবাদমাধ্যম টোলে নিউজকে মাসুদের আফগানিস্তানে থাকার কথা অস্বীকার করেছেন। পাশাপাশি তিনি জানিয়েছেন, মাসুদ সম্ভবত পাকিস্তানেই আত্মগোপন করে রয়েছেন। পাকিস্তানের লেখা চিঠিতে দাবি করা হয়েছিল, জইশ প্রধান আফগানিস্তানের নানাগড়হর অথবা কানহারে রয়েছে। পাকিস্তানের এই দাবির পর তালিবানের পাল্টা দাবিতে নতুন করে জল্পনা ছড়িয়ে পড়েছে।

মাসুদ প্রসঙ্গে মুজাহিদ বলেন, “জইশ গোষ্ঠীর নেতা মাসুদ আজহার আফগানিস্তানে নেই। এই সংগঠন পাকিস্তানে রয়েছে। আমাদের কাছে এই নিয়ে কিছুই জানতে চাওয়া হয়নি। আমরা সংবাদমাধ্যমে এই খবর শুনেছি। আমরা বলতে চাই, এই কথা সম্পূর্ণ অসত্য।” তালিবানে বিদেশমন্ত্রকের দাবি, এই ধরনের খবর কাবুল ও ইসলামাবাদের সম্পর্ককে প্রভাবিত করবে। তালিবানের ওপর মুখপাত্র আব্দুল কাহার বলখি বলেন, “যার কোনও প্রমাণ বা নথি নেই, সেই ধরনের অভিযোগ থেকে আমরা সকলকে বিরত থাকা আবেদন জানাচ্ছি। সংবাদমাধ্যমের এই ধরনের অভিযোগ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে।”

রাষ্ট্রপুঞ্জ ঘোষিত জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য ইসলামাবাদকে এক প্রকার বাধ্য করেছিল প্যারিস নির্ভর ফাইনানশিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স অথবা এফএটিএফ। এরপরই বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে পাকিস্তানের চিঠির কথাটি প্রকাশ্যে আসে। উল্লেখ্য, এফএটিএফের চাপেই পাকিস্তানের আরেক কুখ্যাত জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার শীর্ষ নেতা সাজিদ মীরের মৃত্যুর কথা প্রকাশ্যে এনেছিল ইসলামাবাদ।