Covid death: ৬৭৪,০০০ মৃত্যু, স্প্যানিশ ফ্লু-র রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলল কোভিড

TV9 Bangla Digital | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Sep 21, 2021 | 9:44 AM

Covid-19 in Americans: ১৯১৮-১৮ সালে আমেরিকায় দেখা দিয়েছিল স্প্যানিশ ফ্লু-র প্রাদুর্ভাব। সেই মহামারিতে আমেরিকায় মৃত্যু হয়েছিল ৬৭৫,০০০ মানুষের।

Covid death: ৬৭৪,০০০ মৃত্যু, স্প্যানিশ ফ্লু-র রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলল কোভিড
বিল নিয়ে অভিযোগ উঠেছে একাধিক হাসপাতালে

Follow Us

নিউ ইয়র্ক: প্রায় ১০০ বছর আগে আমেরিকায় (America) দেখা দিয়েছিল আরও এক মহামারি। ঘরে ঘরে মানুষের মৃত্যুর ছবি তখনও দেখেছে আমেরিকা। মাঝের ১০০ বছরে বদলেছে অনেক কিছুই। কিন্তু অতিমারির (Pandamic) কাছে হার মেনেছে সবটা। এক বছরের বেশি সময় কেটে যাওয়ার পরও আমেরিকাকে স্বস্তি দিচ্ছে না করোনা (Covid 19। এখনও প্রতিনিয়ত বহু মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। মৃতের সংখ্যা স্প্যানিশ ফ্লু (Spanish Flu)-র রেকর্ড ছুঁয়ে ফেলেছে প্রায়। জানা গিয়েছে ১৯১৮-১৯ সালের সেই মহামারিতে প্রাণ হারিয়েছিল আমেরিকার ৬ লক্ষ ৭৫ হাজার মানুষ। আর কোভিডে এখনও পর্যন্ত আমেরিকায় মৃতের সংখ্যা ৬ লক্ষ ৭৪ হাজার।

যদিও বিশেষজ্ঞদের অনুমান করোনা ক্রমশ শক্তি হারিয়ে সাধারণ অসুখে পরিণত হবে, তবে সে ব্যাপারে এখনও নিশ্চিত হতে পারছেন না গবেষকরা। ঠিক যেমন স্প্যানিশ ফ্লু-র অস্তিত্ব আমেরিকায় এখনও রয়ে গিয়েছে। সেরকমই থেকে যাবে করোনাও। আমেরিকা জুড়ে টিকাকরণের মাত্রা বাড়ানো হলেও ডেল্টার দৌরাত্ম্যে আমেরিকা এখনও নাজেহাল। প্রত্যেকদিন গড়ে ১৯০০ জনের মৃত্যু হচ্ছে সেখানে। সোমবার পর্যন্ত হিসেব বলছে আমেরিকায় করোনা আক্রান্তের হয়ে মৃতের সংখ্যা মোট ৬ লক্ষ ৭৪ হাজার। জন হপকিন্স ইউনিভার্সিটির পরিসংখ্যান থেকে এই তথ্য মিলেছে। ওয়াশিংটন ইউনিচার্সিটির এক গবেষণা বলছে, আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের মধ্যে আমেরিকায় মৃতের সংখ্যা ছাড়াধে পারে ৭ লক্ষ। অন্তত ৭ লক্ষ ৭৬ হাজার জনের মৃত্যু হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

তবে স্প্যানিশ ফ্ল-র চেহারা ছিল বেশ ভয়ঙ্কর। ১০০ বছর আগে ওই সময়ে বিশ্বের জনসংখ্যা ছিল বর্তমান জনসংখ্যার এক চতুর্থাংশ। সেই সময়েই বিশ্বের ৫ কোটি মানুষ আক্রান্ত হয়েছিল ওই জ্বরে। যদিও সেই সময়ের আক্রান্ত বা মৃতের সংখ্যার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট পাওয়া যায় না বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

আরও পড়ুন: Chinese Army near LAC: পাহাড়চূড়ায় ফের আতঙ্ক! রাতের অন্ধকারে LAC ঘেঁষে মহড়া দিচ্ছে চিন

Next Article