Pakistan Army Chief: পাকিস্তানে পুরস্কৃত মুনির, এবার আরও বড় পদে ভারত-বিরোধী সেনানায়ক
Pakistan Army Chief: হাঁটু-কোমর সব ভেঙে একাকার পাক সেনার! তারপরেও বড় প্রোমোশন পেয়ে গেলেন মুনির। জেনারেল থেকে এবার এক্কেবারে ফিল্ড মার্শল পদে প্রোমোশন হয়ে গেল। তা নিয়েই জোর চর্চা পাকিস্তানে।

কলকাতা: ভারতীয় সেনার বীর বিক্রমে হাঁটু-কোমর সব ভেঙে একাকার পাক সেনার। তারপরেও বড় পুরস্কার পেয়ে গেলেন সে দেশের সেনা প্রধান। জেনারেল থেকে এবার এক্কেবারে ফিল্ড মার্শল পদে প্রোমোশন হয়ে গেল আসিম মুনিরের। তা নিয়েই এখন জোর চর্চা গোটা দেশে। স্বাধীনতার পর থেকে এর আগে মাত্র একজনেরই এই পদে পদোন্নতি হয়েছিল। তবে তারও রয়েছে অন্য ইতিহাস। মনে রাখা ভাল, পাকিস্তানের সর্বোচ্চ সামরিক পদ এবং পাঁচ তারা বিশিষ্ট ব়্যাঙ্ক এই ফিল্ড মার্শালের র্যাঙ্ক। সেই পদেই বসছেন আসিম।
সূত্রের খবর, এর আগে ১৯৫৯ সালে নিজেই নিজেকে এই পদে তুলে এনেছিলেন জেনারেল আয়ুব খান। এবার ফের আসিম মুনির। পাকিস্তানি মিডিয়া এবং সে দেশের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের জারি করা বিবৃতি অনুসারে, মঙ্গলবার পাকিস্তানের মন্ত্রিসভা এই পদোন্নতির অনুমোদন দিয়েছে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে ফিল্ড মার্শাল পদমর্যাদা কেবল একটি বড় সম্মানই নয়, একইসঙ্গে কৌশলগত সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ কর্তৃত্বও প্রদান করে। এর মানে হল, মুনির এখন পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর পাশাপাশি এখানকার সরকারেও অপরিসীম ক্ষমতার অধিকারী হবেন।
আগে ছিলেন আইএসআই প্রধান
এই পদমর্যাদা মুনিরকে কেবল সেনাবাহিনীর উপর নিয়ন্ত্রণের অধিকার দেবে না, বরং রাজনৈতিক-সামরিক বিষয়েও তাঁকে একটি নীতি-নির্ধারকের ভূমিকায় অবতীর্ণ করবে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ফিল্ড মার্শাল হওয়ার পর, আসিম মুনির এখন পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলির মধ্যে সমন্বয় জোরদার করার জন্য স্বাধীনতা পেতে পারেন। আসিম মুনির ১৯৮৬ সালে তাঁর সামরিক কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই-এর প্রধানও ছিলেন। ২০২২ সালে তিনি পাকিস্তানের ১১তম সেনাপ্রধান হন। তারপর থেকে ওই পদেই ছিলেন।
