Sabuj Sathi Cycle Smuggling: ৭০০০ টাকায় বাংলার ‘সবুজ সাথী’ সাইকেল বাংলাদেশে বিক্রির অভিযোগ!

Rajib Khan | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Apr 25, 2024 | 10:42 AM

Cycle Smuggling: শুধু খুলনা নয়, রাজশাহী, মেহেরপুর, চুয়াডাঙা, কুষ্টিয়া, যশোহর, সাতক্ষিরা, ঝিনাইদহতেও সবুজসাথীর বিক্রি হচ্ছে। সাইকেল বিক্রেতারা জানিয়েছেন, ভারতের সাইকেল বিক্রি হচ্ছে। বিশ্ববাংলার লোগো লাগানো থাকলেও, তাতে সমস্যা হবে না। 

Follow Us

ঢাকা: রাজ্য সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প ‘সবুজ সাথী’ (Sabuj Sathi)। পড়ুয়াদের বিনামূল্যে সাইকেল দেওয়ার উদ্যোগ রাজ্য সরকারের। এই প্রকল্পের কথা মুখ্যমন্ত্রী সহ সব নেতা-নেত্রীরাই ভোট প্রচারে বলছেন। পড়ুয়াদের জন্য যে বিনামূল্যে সাইকেল, তা এবার বাংলা ছাড়িয়ে বাংলাদেশে (Bangladesh) পৌঁছে গিয়েছে! অভিযোগ, বাংলা থেকে সাইকেল পাচার করে বিক্রি করা হচ্ছে বাংলাদেশে।

সম্প্রতি বাংলাদেশের একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। ভিডিয়োর সত্যতা টিভি নাইন বাংলা যাচাই না করলেও, টিভি নাইন বাংলা পৌঁছে গিয়েছিল জলঙ্গি, সেখান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে সোজা বাংলাদেশের খুলনায়। সেখানে বাংলার পড়ুয়াদের জন্য বরাদ্দ করা সরকারি সাইকেল, বাংলার গণ্ডি পার করে বিক্রি হচ্ছে খুলনায়, তাও খুল্লাম খুল্লাই।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিশ্ব বাংলার লোগো লাগানো সাইকেলই বাংলাদেশের বিভিন্ন হাটে বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ। কীভাবে? মুর্শিদাবাদের জলঙ্গি থেকে ২০০ কিলোমিটার পার করে, কাটাতাঁর পেরিয়েই খুলনার সাহাপুর হাটে বিক্রি হচ্ছে সবুজ সাথীর সাইকেল। স্থানীয় বাসিন্দারাও স্বীকার করে নিয়েছেন যে বাংলা থেকে পাচার করে সবুজসাথী সাইকেল কম দামে বাংলাদেশে বিক্রি করা হচ্ছে।

শুধু খুলনা নয়, রাজশাহী, মেহেরপুর, চুয়াডাঙা, কুষ্টিয়া, যশোহর, সাতক্ষিরা, ঝিনাইদহতেও সবুজসাথীর বিক্রি হচ্ছে। সাইকেল বিক্রেতারা জানিয়েছেন, ভারতের সাইকেল বিক্রি হচ্ছে। বিশ্ব বাংলার লোগো লাগানো থাকলেও, তাতে সমস্যা হবে না।

এই বিষয় নিয়ে খুলনার পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান জানিয়েছেন, এখনও অবধি তাদের কাছে এই বিষয়ে কোনও খবর আসেনি। বিষয়টা অনুসন্ধান করে দেখা হবে।

সূত্রের খবর, মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা থেকেই বাংলাদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে সবুজসাথীর সাইকেল। জলঙ্গি, সাগরপাড়া থেকে স্কুল পড়ুয়াদের পাওয়া সাইকেল ৭০০-৮০০ থেকে ১০০০ টাকায় বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। ওই সাইকেলই বাংলাদেশে বিকোচ্ছে ৭০০০-৭৫০০ টাকায়। মুর্শিদাবাদের জলঙ্গির স্থানীয় বাসিন্দারাও বলছেন, সবুজসাথীতে পাওয়া সাইকেল একটু পুরনো হয়ে গেলেই অনেকে বিক্রি করে দিচ্ছে। অর্থাৎ গরিব পড়ুয়াদের রাজ্য সরকারের দেওয়া সাইকেল নিয়েও দুর্নীতি চলছে রমরমিয়ে।

ঢাকা: রাজ্য সরকারের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প ‘সবুজ সাথী’ (Sabuj Sathi)। পড়ুয়াদের বিনামূল্যে সাইকেল দেওয়ার উদ্যোগ রাজ্য সরকারের। এই প্রকল্পের কথা মুখ্যমন্ত্রী সহ সব নেতা-নেত্রীরাই ভোট প্রচারে বলছেন। পড়ুয়াদের জন্য যে বিনামূল্যে সাইকেল, তা এবার বাংলা ছাড়িয়ে বাংলাদেশে (Bangladesh) পৌঁছে গিয়েছে! অভিযোগ, বাংলা থেকে সাইকেল পাচার করে বিক্রি করা হচ্ছে বাংলাদেশে।

সম্প্রতি বাংলাদেশের একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। ভিডিয়োর সত্যতা টিভি নাইন বাংলা যাচাই না করলেও, টিভি নাইন বাংলা পৌঁছে গিয়েছিল জলঙ্গি, সেখান থেকে সীমান্ত পেরিয়ে সোজা বাংলাদেশের খুলনায়। সেখানে বাংলার পড়ুয়াদের জন্য বরাদ্দ করা সরকারি সাইকেল, বাংলার গণ্ডি পার করে বিক্রি হচ্ছে খুলনায়, তাও খুল্লাম খুল্লাই।

পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিশ্ব বাংলার লোগো লাগানো সাইকেলই বাংলাদেশের বিভিন্ন হাটে বিক্রি হচ্ছে বলে অভিযোগ। কীভাবে? মুর্শিদাবাদের জলঙ্গি থেকে ২০০ কিলোমিটার পার করে, কাটাতাঁর পেরিয়েই খুলনার সাহাপুর হাটে বিক্রি হচ্ছে সবুজ সাথীর সাইকেল। স্থানীয় বাসিন্দারাও স্বীকার করে নিয়েছেন যে বাংলা থেকে পাচার করে সবুজসাথী সাইকেল কম দামে বাংলাদেশে বিক্রি করা হচ্ছে।

শুধু খুলনা নয়, রাজশাহী, মেহেরপুর, চুয়াডাঙা, কুষ্টিয়া, যশোহর, সাতক্ষিরা, ঝিনাইদহতেও সবুজসাথীর বিক্রি হচ্ছে। সাইকেল বিক্রেতারা জানিয়েছেন, ভারতের সাইকেল বিক্রি হচ্ছে। বিশ্ব বাংলার লোগো লাগানো থাকলেও, তাতে সমস্যা হবে না।

এই বিষয় নিয়ে খুলনার পুলিশ সুপার সাইদুর রহমান জানিয়েছেন, এখনও অবধি তাদের কাছে এই বিষয়ে কোনও খবর আসেনি। বিষয়টা অনুসন্ধান করে দেখা হবে।

সূত্রের খবর, মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা থেকেই বাংলাদেশে পাচার হয়ে যাচ্ছে সবুজসাথীর সাইকেল। জলঙ্গি, সাগরপাড়া থেকে স্কুল পড়ুয়াদের পাওয়া সাইকেল ৭০০-৮০০ থেকে ১০০০ টাকায় বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। ওই সাইকেলই বাংলাদেশে বিকোচ্ছে ৭০০০-৭৫০০ টাকায়। মুর্শিদাবাদের জলঙ্গির স্থানীয় বাসিন্দারাও বলছেন, সবুজসাথীতে পাওয়া সাইকেল একটু পুরনো হয়ে গেলেই অনেকে বিক্রি করে দিচ্ছে। অর্থাৎ গরিব পড়ুয়াদের রাজ্য সরকারের দেওয়া সাইকেল নিয়েও দুর্নীতি চলছে রমরমিয়ে।

Next Article