Budget 2022: বাজেট ২০২২ — কোভিডে পর দেশের মাঝারি শিল্পসংস্থাগুলোর কী অবস্থা?

TV9 Bangla Digital | Edited By: নির্ণয় ভট্টাচার্য্য

Jan 27, 2022 | 7:51 PM

Budget 2022: ভারতে প্রায় ৯২ শতাংশ মাঝারি সংস্থায় ১০০ জনের কম কর্মচারী রয়েছেন। এর মধ্যে ৭০ শতাংশের কর্মী সংখ্যা ৪০-এর কম।

Follow Us

মানেসরের মনমোহন তৃতীয় প্রজন্মের ব্যবসায়ী। ১৯৯৭ সালে তাঁর পরিবার মানেসারে স্থানান্তরিত হয়। তাঁদের কারখানাকে এলাকার অন্যতম পুরনো কারখানা বলেই সকলে জানে। মনমোহন বাড়ির আসবাবপত্র এবং ডিজাইনার কাপড়ের ব্যবসা করেন।

২০২০ সালের মার্চ মাসে লকডাউনের কারণে মনমোহনের কারখানার কাজ বন্ধ হয়ে যায়। কোভিডের আগে, মনমোহনের কারখানায় প্রায় ১৫০ জন কাজ করতেন। এর পাশাপাশি, ৭০-৮০ জন চুক্তিভিক্তিক কর্মচারী ছিলেন। কিন্তু যখন লকডাউন চালু হয়, তখন এই সংখ্যা কমে এসে দাঁড়ায় মাত্র ৭৫-এ। মনমোহনের কারখানার শ্রমিক সংখ্যাও আগের তুলনায় অনেকটাই কম। কারণ ব্যবসার হাল এখনও কিছুটা সঙ্গিন।

মনমোহনের সংস্থা ভারতের মাঝারি শিল্পসংস্থাগুলির মধ্যে একটি। কর্মসংস্থান সংক্রান্ত সরকারের সর্বশেষ সমীক্ষা বলছে, ভারতে প্রায় ৯২ শতাংশ মাঝারি সংস্থায় ১০০ জনের কম কর্মচারী রয়েছেন। এর মধ্যে ৭০ শতাংশের কর্মী সংখ্যা ৪০-এর কম। মনমোহন করোনার গ্রাস থেকে তাঁর ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখতে পেরেছেন কিন্তু অন্যকে চাকরি দেওয়ার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গিয়েছে।

মনমোহনের কথায়, গত বাজেটে ক্ষুত্র সংস্থাগুলিকে সুলভে ঋণ এবং বৃহৎ সংস্থাগুলিকে কর ছাড়ের মতো একাধিক সহায়তা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মাঝারি সংস্থাগুলি, যারা সর্বাধিক কর্মসংস্থান তৈরি করে, তারা সরকারের পক্ষ থেকে সরাসরি কোনও সাহায্য পায়নি। কিছু সুবিধা হলে হয়তো এই ধরনের সংস্থাগুলিকে এত সমস্যায় পড়তে হত না।

এই ধরনের মাঝারি সংস্থাগুলি করোনার গ্রাস থেকে কীভাবে নিজেদের রক্ষা করেছে, এখন কী ভাবেই বা তারা ব্যবসা করছে-এই সবই জানা যাবে মানি ৯-এর এই ভিডিও-তে। বাজেট প্রত্যাশা এবারের পর্বে দেখুন দেশের মাঝারি সংস্থাগুলির হাল ও তাদের লড়াইয়ের কাহিনী।

মানেসরের মনমোহন তৃতীয় প্রজন্মের ব্যবসায়ী। ১৯৯৭ সালে তাঁর পরিবার মানেসারে স্থানান্তরিত হয়। তাঁদের কারখানাকে এলাকার অন্যতম পুরনো কারখানা বলেই সকলে জানে। মনমোহন বাড়ির আসবাবপত্র এবং ডিজাইনার কাপড়ের ব্যবসা করেন।

২০২০ সালের মার্চ মাসে লকডাউনের কারণে মনমোহনের কারখানার কাজ বন্ধ হয়ে যায়। কোভিডের আগে, মনমোহনের কারখানায় প্রায় ১৫০ জন কাজ করতেন। এর পাশাপাশি, ৭০-৮০ জন চুক্তিভিক্তিক কর্মচারী ছিলেন। কিন্তু যখন লকডাউন চালু হয়, তখন এই সংখ্যা কমে এসে দাঁড়ায় মাত্র ৭৫-এ। মনমোহনের কারখানার শ্রমিক সংখ্যাও আগের তুলনায় অনেকটাই কম। কারণ ব্যবসার হাল এখনও কিছুটা সঙ্গিন।

মনমোহনের সংস্থা ভারতের মাঝারি শিল্পসংস্থাগুলির মধ্যে একটি। কর্মসংস্থান সংক্রান্ত সরকারের সর্বশেষ সমীক্ষা বলছে, ভারতে প্রায় ৯২ শতাংশ মাঝারি সংস্থায় ১০০ জনের কম কর্মচারী রয়েছেন। এর মধ্যে ৭০ শতাংশের কর্মী সংখ্যা ৪০-এর কম। মনমোহন করোনার গ্রাস থেকে তাঁর ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখতে পেরেছেন কিন্তু অন্যকে চাকরি দেওয়ার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে গিয়েছে।

মনমোহনের কথায়, গত বাজেটে ক্ষুত্র সংস্থাগুলিকে সুলভে ঋণ এবং বৃহৎ সংস্থাগুলিকে কর ছাড়ের মতো একাধিক সহায়তা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু মাঝারি সংস্থাগুলি, যারা সর্বাধিক কর্মসংস্থান তৈরি করে, তারা সরকারের পক্ষ থেকে সরাসরি কোনও সাহায্য পায়নি। কিছু সুবিধা হলে হয়তো এই ধরনের সংস্থাগুলিকে এত সমস্যায় পড়তে হত না।

এই ধরনের মাঝারি সংস্থাগুলি করোনার গ্রাস থেকে কীভাবে নিজেদের রক্ষা করেছে, এখন কী ভাবেই বা তারা ব্যবসা করছে-এই সবই জানা যাবে মানি ৯-এর এই ভিডিও-তে। বাজেট প্রত্যাশা এবারের পর্বে দেখুন দেশের মাঝারি সংস্থাগুলির হাল ও তাদের লড়াইয়ের কাহিনী।

Next Video