AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

National Pension System-এ সামান্য বিনিয়োগ, অবসরের পর মাসিক পেনশন পান ১ লক্ষের বেশি!

NPS: এনপিএসের অধীনে ২ ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। প্রথমটি হল, টিয়ার ১ অ্যাকাউন্ট যা আসলে ম্যান্ডেটরি পেনশন অ্যাকাউন্ট। এর পর আসে টিয়ার ২ অ্যাকাউন্ট। যা আসলে ভলেন্টিয়ারি সেভিংস অ্যাকাউন্ট।

National Pension System-এ সামান্য বিনিয়োগ, অবসরের পর মাসিক পেনশন পান ১ লক্ষের বেশি!
Image Credit: SimpleImages/Moment/Getty Images
| Updated on: Aug 11, 2025 | 2:33 PM
Share

অবসরের পর কীভাবে চলবে, এটাই যে কোনও চাকুরিজীবী মানুষের প্রধান চিন্তা থাকে। আর সেই চিন্তাকে এবারে হেলায় হারিয়ে দেবে এনপিএসের এই বিনিয়োগের পরিকল্পনা। এই বিনিয়োগের ফলে, অবসরের পর প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকার বেশি অর্থ পেনশন হিসাবে পাবেন কোনও চাকুরিজীবী। আবার কেন্দ্রীয় সরকারের ন্যাশনাল পেমেন্ট সিস্টেমে এই অর্থ জমা হওয়ায় তা সম্পূর্ণ সুরক্ষিত হিসাবেই গণ্য হবে।

এনপিএসের অধীনে ২ ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। প্রথমটি হল, টিয়ার ১ অ্যাকাউন্ট যা আসলে ম্যান্ডেটরি পেনশন অ্যাকাউন্ট। এর পর আসে টিয়ার ২ অ্যাকাউন্ট। যা আসলে ভলেন্টিয়ারি সেভিংস অ্যাকাউন্ট। ম্যান্ডেটরি পেনশন অ্যাকাউন্টে যা বিনিয়োগ করা হয়, তা কোনও ব্যক্তির বয়স ৬০ বছর না হলে তোলা যায় না। তবে এই অ্যাকাউন্টের অর্থ ইক্যুইটি, কর্পোরেট বন্ড ও বিভিন্ন সরকারি বন্ডে আলাদা আলাদা করে বিনিয়োগ করা যেতে পারে।

কোনও ব্যক্তির বয়স যদি ৪০ হয়, তবে আগামী ২০ বছরের জন্য মাসিক ৬৫ হাজার টাকা করে সেই ব্যক্তি যদি এই অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে জমা করে তাহলে বার্ষিক ১০.৫ শতাংশ সুদের হারে ৬০ বছর বয়সে গিয়ে ওই ব্যক্তির কাছে প্রায় ৫ কোটি টাকা থাকবে। এই টাকার সর্বোচ্চ ৬০ শতাংশ তোলা যায়। বাকিটা পেনশনের মতো করে দিয়ে থাকে এনপিএস কর্তৃপক্ষ। সেই ক্ষেত্রে মোট ৩ কোটি টাকা তুলে নেওয়া হলে বাকি ২ কোটি টাকা বার্ষিক যদি ৬ শতাংশ করেও সুদ পাওয়া যায়, তাহলে মাসিক সেই টাকার অঙ্ক হয় ১ লক্ষ টাকার আশেপাশেই। তবে ওই পেনশনের উপর কর গুণতে হবে এনপিএসে বিনিয়োগকারী ব্যক্তিকে।

কোথাও থেকে কোনও ঋণ নিতে চাইলে সেই বিষয়ে যথাযথ তথ্যানুসন্ধান করুন। এই লেখা শুধুমাত্র শিক্ষাগত উদ্দেশ্যে। TV9 বাংলা ঋণ নেওয়া নিয়ে কোনও উপদেশ দেয় না।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: যে কোনও ঋণের ক্ষেত্রেই একটা ঝুঁকি রয়েছে। ফলে, আগে ঋণ নেওয়ার আগে সেই সংক্রান্ত সমস্ত নথি সাবধানে পড়ে নেবেন। তারপর সিদ্ধান্ত নেবেন।