AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Gold Mine: ‘সোনার বাংলা’ তো আর এমনি নয়, তবে সোনা সঞ্চয়ে এগিয়ে কিন্তু পড়শিরাই!

Gold Reserve in India: আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সোনার ভান্ডার রয়েছে পড়শি রাজ্য বিহারে। সে রাজ্যের জামুই জেলায় মাটির নীচে রয়েছে দেশের মোট সঞ্চিত সোনার আকরিকের প্রায় ৪৪ শতাংশ বা প্রায় ২২২.৮ মিলিয়ন টন সোনা সঞ্চিত রয়েছে।

Gold Mine: 'সোনার বাংলা' তো আর এমনি নয়, তবে সোনা সঞ্চয়ে এগিয়ে কিন্তু পড়শিরাই!
Image Credit: Getty Images
| Updated on: Oct 16, 2025 | 3:37 PM
Share

আচ্ছা, আপনি কি জানেন আমাদের দেশে মাটির নীচে কিন্তু রয়েছে কোটি কোটি টাকার সোনা। কি বিশ্বাস হচ্ছে না? হিসাব বলছে ৭৫ হাজার কোটি টাকার বেশি মূল্যের সোনা সঞ্চিত রয়েছে আমাদের দেশে। আর এবার দেশের সোনার মানচিত্রের এক ছবি ধরা পড়েছে। জানেন আমাদের সোনার বাংলায় ঠিক কতটা সোনা রয়েছে?

আমাদের দেশের সবচেয়ে বড় সোনার ভান্ডার রয়েছে পড়শি রাজ্য বিহারে। সে রাজ্যের জামুই জেলায় মাটির নীচে রয়েছে দেশের মোট সঞ্চিত সোনার আকরিকের প্রায় ৪৪ শতাংশ বা প্রায় ২২২.৮ মিলিয়ন টন সোনা সঞ্চিত রয়েছে।

তবে ভান্ডারে এগিয়ে থাকলেও উৎপাদনে সেরা কিন্তু কর্নাটক। সে রাজ্যের হাট্টি আর কোলার স্বর্ণখনি যথেষ্ট বিখ্যাত। দেশের যে সব রাজ্যে সোনার খনি রয়েছে সেই সব রাজ্যের মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গও। বিহারের পর এই তালিকায় রয়েছে রাজস্থান ও কর্নাটক। এই দুই রাজ্যে যথাক্রমে ১২৫.৯ মিলিয়ন টন ও ১০৩ মিলিয়ন টন সোনার আকরিক সঞ্চিত রয়েছে।

পশ্চিমবঙ্গ এই তালিকায় রয়েছে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে প্রায় ১২ মিলিয়ন টন সোনার মজুত রয়েছে বলছে হিসাব। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সঠিক অনুসন্ধান ও উত্তোলন হলে এই বিপুল খনিজ সম্পদ রাজ্যের অর্থনীতিকে এক নতুন দিশা দেখাতে পারে।

এই রাজ্যগুলো ছাড়াও অন্ধ্রপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ বা ঝাড়খণ্ডের মতো রাজ্যেরো রয়েছে আকরিকের ভাণ্ডার। সব মিলিয়ে, এই রাজ্যগুলির খনিজ ভান্ডার ভারতের ভবিষ্যৎ অর্থনীতি ও স্বর্ণ ভাণ্ডারের ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে চলেছে।

কোথাও বিনিয়োগ করতে চাইলে সেই বিষয়ে যথাযথ তথ্যানুসন্ধান ও বিশ্লেষণ করুন। এই লেখা শুধুমাত্র শিক্ষাগত উদ্দেশ্যে। TV9 বাংলা বিনিয়োগের কোনও উপদেশ দেয় না।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: যে কোনও বিনিয়োগে বাজারগত ঝুঁকি রয়েছে। ফলে, আগে বিনিয়োগ সংক্রান্ত সমস্ত নথি সাবধানে পড়ে নেবেন। তারপর বিনিয়োগ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।