Income Tax: সরকারি এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করলে ৫০ হাজার টাকা কর ছাড় মিলতে পারে

Sukla Bhattacharjee |

Feb 06, 2024 | 8:02 AM

RGESS: রাজীব গান্ধী ইক্যুইটি সেভিংস স্কিম (RGESS) ২০১২-১৩ কেন্দ্রীয় বাজেটে ঘোষণা করা হয়েছিল এবং ২০১৩-১৪ সালে আরও প্রসারিত হয়েছিল। মূলত, ছোট বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এই প্রকল্পটি চালু করা হয়েছিল। এটি একটি ট্যাক্স সেভিং স্কিম। যার মাধ্যমে ৫০ হাজার টাকার কর ছাড় মিলতে পারে।

Income Tax: সরকারি এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করলে ৫০ হাজার টাকা কর ছাড় মিলতে পারে
প্রতীকী ছবি।
Image Credit source: TV9 Bharatvarsh

Follow Us

নয়া দিল্লি: আয়কর রিটার্ন দাখিল করার সময় হয়ে এল। আপনি যদি আয়দাতাদের তালিকায় থাকেন এবং ট্যাক্স বাঁচানোর উপায় নিয়ে চিন্তিত হন, তাহলে এই খবরটি আপনার জন্য জরুরি। একটি বিশেষ প্রকল্প রয়েছে, যেটিতে বিনিয়োগ করলে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পেতে পারেন। এই প্রকল্পটির নাম রাজীব গান্ধী ইক্যুইটি স্কিম। মূলত, ছোট বিনিয়োগকারীদের উৎসাহিত করার লক্ষ্যে এই প্রকল্পটি চালু করা হয়েছিল।

রাজীব গান্ধী ইক্যুইটি সেভিং স্কিম কি?

রাজীব গান্ধী ইক্যুইটি সেভিংস স্কিম (RGESS) ২০১২-১৩ কেন্দ্রীয় বাজেটে ঘোষণা করা হয়েছিল এবং ২০১৩-১৪ সালে আরও প্রসারিত হয়েছিল। এটি একটি ট্যাক্স সেভিং স্কিম। এটি বিশেষভাবে নতুন বিনিয়োগকারীদের জন্য আনা হয়েছে, যাদের সিকিউরিটিজ মার্কেটে কম বা কোনও অভিজ্ঞতা নেই এবং যাদের প্রতি বছর মোট আয় একটি নির্দিষ্ট পরিমাণের চেয়ে কম। তারা এই সুবিধা নিতে পারেন। যখন প্রকল্পটি শুরু হয়েছিল, তখন আয়ের সীমা ১০ লক্ষ টাকা রাখা হয়েছিল। ২০১৩-১৪ সালে সেটা বাড়িয়ে ১২ লক্ষ টাকা করা হয়। আয়কর আইনের ধারা ৮০ সিসিজি-এর অধীনে বিনিয়োগকারীরা বছরে বিনিয়োগ করা পরিমাণের ৫০ শতাংশ কর ছাড়ের জন্য আবেদন করতে পারেন, AX

এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য

এই স্কিমের উদ্দেশ্য হল ভারতের সিকিউরিটিজ মার্কেটে খুচরা বিনিয়োগকারীদের ভিত্তি প্রসারিত করা এবং এর ফলে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা আনা। এখানে লক্ষণীয় বিষয় হল যে আপনি যদি সরকার দ্বারা নির্ধারিত নির্দেশিকাগুলি পূরণ করেন তবেই আপনি এই প্রকল্পের সুবিধাগুলি পেতে সক্ষম হবেন।

কারা সুবিধা পাবেন?

১) খুচরো বিনিয়োগকারীদের অবশ্যই ভারতের বাসিন্দা হতে হবে।
২) ডেরিভেটিভ মার্কেট এবং ইক্যুইটি মার্কেটে বিনিয়োগকারীর কোনও ইতিহাস থাকা উচিত নয়।
৩) বিনিয়োগ যে বছর হবে, সেই আর্থিক বছরের জন্য মোট আয় ১০ লক্ষ টাকার কম বা সমান হওয়া উচিত।
৪) ৫১ শতাংশ বা তার বেশি সরকারি অংশীদারিত্বের সঙ্গে শুধুমাত্র PSU-গুলির আইপিওগুলিতে বিনিয়োগ করতে হবে।
৫) বিনিয়োগ শুধুমাত্র মিউচুয়াল ফান্ড বা এক্সচেঞ্জ ট্রেডেড ফান্ড স্কিমগুলিতে করা যেতে পারে, যাকে NFO বলা হয়।

Next Article