নয়া দিল্লি: পৃথক পৃথক করদাতা যারা ব্যবসা থেকে কোনও আয় করেন না, তাদের ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। প্রত্যেক ব্যক্তি যাদের বার্ষিক আয় সরকার নির্দেশিত সীমার ওপরে, তাদের আয়কর দিতে হবে। আয়কর একটি স্ল্যাব সিস্টেমের ওপর ভিত্তি করে ধার্য করা হয়েছে। আয় বাড়লে আয়করের হারেও পরিবর্তন হবে। আয়কর পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে আয়করের হারও পরিবর্তন হবে। বার্ষিক আয়ের ওপর ভিত্তি করেই করদাতাদের করের হার অনেকটাই নির্ভরশীল। কর কাঠামোর ওপর ভিত্তি করে করদাতাদের তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১) ৬০ বছরের কম বয়সী (বাসিন্দা অথবা এনআরআই), ২) বসবসাকারী প্রবীণ নাগরিক (বয়সসীমা ৬০-৮০ বছর), ৩) বসবাসকারী প্রবীণ নাগরিক (বয়সসীমা ৮০ বছরের ওপরে)।
সিনিয়র ও সুপার সিনিয়র সিটিজেন ক্যাটেগরির অন্তর্গত তাদের বয়সসীমার ওপর ভিত্তি করে আয়করের সুফল পেয়ে থাকেন। ২০২১-২০২২ অর্থবর্ষ এবং ২০২২-২০২৩ অ্যাসেসমেন্ট বর্ষের ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করার জন্য করদাতারা নতুন ও পুরানো কর কাঠামো অনুযায়ী কর দিতে পারেন। নতুন কর কাঠামোতে আয়কর দেওয়ার হার অনেকটাই কম। নতুন আয়কর পদ্ধতিতে আয়করের হার অনেকটাই কম। বার্ষিক ১৫ লক্ষ টাকার কম আয়ের চাকুরিজীবী ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে, আয়কর রিটার্নে বেশ কিছু ছাড় রয়েছে।