নয়া দিল্লি: কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে দেশে ডিজিটাইজেশনকে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে, পাশাপাশি নগদ অর্থের জায়গায় ই-ওয়ালেট আর ইউপিআইয়ের মতো পরিষেবার ব্যবহার বেড়েছে। এর ফলে মানুষ অর্থনৈতিক পরিষেবারগুলি সহজেই ব্যবহার করতে পারছে তা শুধু নয়, বরং তাদের অর্থনৈতিক ব্যবহারেও পরিবর্তন হয়েছে। তারা এখন নগদ অর্থের জায়গায় ই-ওয়ালেট আর ইউপিআইয়ের ব্যবহার করছে। নীতি আয়োগের সহ সভাপতি রাজীব কুমারের বক্তব্য, ফিনটেক কোম্পানিগুলির বাজারে আসায় দেশের অর্থনৈতিক বেড়েছে, অর্থাৎ অর্থনৈতিক পরিষেবাগুলির বিস্তার বেশি হয়েছে। ডিজিটাল লেনদেন বাড়ার ফলে অর্থনীতিতে নগদ অর্থের ব্যবহারের পরিমাণ কম হয়েছে।
ডিজিটাল পেমেন্টে দ্রুতগতিতে ভারতের উন্নতি হবে
নীতি আয়োগের ফিনটেক মুক্ত শিখর সম্মেলনে রাজীব কুমার বলেছেন যে, অধিক ন্যায়সঙ্গত, সমৃদ্ধ আর অর্থনৈতিকভাবে অন্তর্ভুক্ত ভারত গড়ার জন্য ডিজিটাল পেমেন্টকে এগিয়ে নিয়ে চলা গুরুত্বপূর্ণ। ভারতে ডিজিটাইজেশন বাড়ছে যার ফলে অর্থনৈতিক পরিষেবাগুলির কাছে পৌঁছনো সহজ হচ্ছে মানুষের পক্ষে, যা মানুষের অর্থনৈতিক ব্যবহারে পরিবর্তন এনেছে। নগদ অর্থের ব্যবহারের তুলনায় মানুষ এখন অনেক বেশি অনলাইন পেমেন্টের দিকে আকর্ষিত হচ্ছে।
ইউপিআইয়ে মতো মঞ্চ তৈরি করার দিকে ভরসা সরকারের
ওই অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় রেল, যোগাযোগ, বিদ্যুত এবং প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছে যে স্বাস্থ্য, লজিস্টিক আর অন্যান্য ক্ষেত্রের জন্য কোউইন আর ইউপিআইয়ের মতো খোলা মঞ্চ তৈরিতে ভরসা রাখছে সরকার। বৈষ্ণব আরও বলেন যে সর্বজনিক বিনিয়োগের মাধ্যমে একটি খোলা মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে, যেখানে বেশকিছু বেসরকারি শিল্প, স্টার্টআপ আর ডেভলপারা অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে নতুন সমাধানসূত্র খুঁজতে যোগ দিতে পারেন।
প্রসঙ্গত, বাজেটে অর্থমন্ত্রী ৫জি প্রযুক্তি লঞ্চ করার কথা ঘোষণা করেছিলেন। আর তার আগে থেকেই কেন্দ্রীয় সরকার এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া দেশের ডিজিটাল পেমেন্টের ডেটা দেশেই মজুত রাখার দিকে জোর দিয়েছে। ডিজিটাল পেমেন্টের গ্রাহকদের সমস্ত তথ্য কোম্পানির কাছে মজুত থাকে। সাধরণত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর, বা লেনদেনের সমস্ত তথ্যই একবার নথিভুক্ত হওয়ার পর, দ্বিতীয়বার একই অ্যাপ ব্যবহার করলে গ্রাহকদের শুধু পাসওয়ার্ড বা পিন নম্বর দিতে হয়, বাকি সমস্ত তথ্য ‘অটো ফিল’ এর মাধ্যমে সাইটে আগেই নথিভুক্ত থাকে। ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানিগুলি নিজেদের গ্রাহকদের এই তথ্য নিজেদের সার্ভারে মজুত করে। কিন্তু বেশিরভাগ কোম্পানিগুলিরই সার্ভার বিদেশে রয়েছে। কারণ বর্তমানে ভারতে ডেটা সেন্টার তেমনভাবে নেই। এর ফলে গ্রাহকদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁস হওয়ার এবং তার ভুল ব্যবহার হওয়ার সম্ভবনা থাকে। যে কারণে মোদী সরকার এবং কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক চায় দেশের নাগরিকদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেশেই মজুত থাকুক।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
নয়া দিল্লি: কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে দেশে ডিজিটাইজেশনকে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে, পাশাপাশি নগদ অর্থের জায়গায় ই-ওয়ালেট আর ইউপিআইয়ের মতো পরিষেবার ব্যবহার বেড়েছে। এর ফলে মানুষ অর্থনৈতিক পরিষেবারগুলি সহজেই ব্যবহার করতে পারছে তা শুধু নয়, বরং তাদের অর্থনৈতিক ব্যবহারেও পরিবর্তন হয়েছে। তারা এখন নগদ অর্থের জায়গায় ই-ওয়ালেট আর ইউপিআইয়ের ব্যবহার করছে। নীতি আয়োগের সহ সভাপতি রাজীব কুমারের বক্তব্য, ফিনটেক কোম্পানিগুলির বাজারে আসায় দেশের অর্থনৈতিক বেড়েছে, অর্থাৎ অর্থনৈতিক পরিষেবাগুলির বিস্তার বেশি হয়েছে। ডিজিটাল লেনদেন বাড়ার ফলে অর্থনীতিতে নগদ অর্থের ব্যবহারের পরিমাণ কম হয়েছে।
ডিজিটাল পেমেন্টে দ্রুতগতিতে ভারতের উন্নতি হবে
নীতি আয়োগের ফিনটেক মুক্ত শিখর সম্মেলনে রাজীব কুমার বলেছেন যে, অধিক ন্যায়সঙ্গত, সমৃদ্ধ আর অর্থনৈতিকভাবে অন্তর্ভুক্ত ভারত গড়ার জন্য ডিজিটাল পেমেন্টকে এগিয়ে নিয়ে চলা গুরুত্বপূর্ণ। ভারতে ডিজিটাইজেশন বাড়ছে যার ফলে অর্থনৈতিক পরিষেবাগুলির কাছে পৌঁছনো সহজ হচ্ছে মানুষের পক্ষে, যা মানুষের অর্থনৈতিক ব্যবহারে পরিবর্তন এনেছে। নগদ অর্থের ব্যবহারের তুলনায় মানুষ এখন অনেক বেশি অনলাইন পেমেন্টের দিকে আকর্ষিত হচ্ছে।
ইউপিআইয়ে মতো মঞ্চ তৈরি করার দিকে ভরসা সরকারের
ওই অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় রেল, যোগাযোগ, বিদ্যুত এবং প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানিয়েছে যে স্বাস্থ্য, লজিস্টিক আর অন্যান্য ক্ষেত্রের জন্য কোউইন আর ইউপিআইয়ের মতো খোলা মঞ্চ তৈরিতে ভরসা রাখছে সরকার। বৈষ্ণব আরও বলেন যে সর্বজনিক বিনিয়োগের মাধ্যমে একটি খোলা মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে, যেখানে বেশকিছু বেসরকারি শিল্প, স্টার্টআপ আর ডেভলপারা অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে নতুন সমাধানসূত্র খুঁজতে যোগ দিতে পারেন।
প্রসঙ্গত, বাজেটে অর্থমন্ত্রী ৫জি প্রযুক্তি লঞ্চ করার কথা ঘোষণা করেছিলেন। আর তার আগে থেকেই কেন্দ্রীয় সরকার এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া দেশের ডিজিটাল পেমেন্টের ডেটা দেশেই মজুত রাখার দিকে জোর দিয়েছে। ডিজিটাল পেমেন্টের গ্রাহকদের সমস্ত তথ্য কোম্পানির কাছে মজুত থাকে। সাধরণত ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর, বা লেনদেনের সমস্ত তথ্যই একবার নথিভুক্ত হওয়ার পর, দ্বিতীয়বার একই অ্যাপ ব্যবহার করলে গ্রাহকদের শুধু পাসওয়ার্ড বা পিন নম্বর দিতে হয়, বাকি সমস্ত তথ্য ‘অটো ফিল’ এর মাধ্যমে সাইটে আগেই নথিভুক্ত থাকে। ডিজিটাল পেমেন্ট কোম্পানিগুলি নিজেদের গ্রাহকদের এই তথ্য নিজেদের সার্ভারে মজুত করে। কিন্তু বেশিরভাগ কোম্পানিগুলিরই সার্ভার বিদেশে রয়েছে। কারণ বর্তমানে ভারতে ডেটা সেন্টার তেমনভাবে নেই। এর ফলে গ্রাহকদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ফাঁস হওয়ার এবং তার ভুল ব্যবহার হওয়ার সম্ভবনা থাকে। যে কারণে মোদী সরকার এবং কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক চায় দেশের নাগরিকদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেশেই মজুত থাকুক।