Indian Economy: ম্যাজিক দেখাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি! চোখ ছানাবড়া চিন, জাপান, আমেরিকার…

Soumya Saha |

Mar 02, 2024 | 9:14 AM

Indian Economy: দেশের সবথেকে বড় ব্যাঙ্কিং সংস্থা এসবিআই-এর এই রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসতেই চোখ ছানাবড়া হয়ে গিয়েছে চিন, জাপান, আমেরিকা কিংবা ইউরোপের দেশগুলির। কারণও রয়েছে যথেষ্ট। একদিকে যখন ভারতের অর্থনীতি পাখনা মেলে উড়ছে, তখন ব্রিটেনে এক আর্থিক মন্দা চলছে। ইউরোপের একাধিক বড় দেশও একই পরিস্থিতির শিকার।

Indian Economy: ম্যাজিক দেখাচ্ছে ভারতের অর্থনীতি! চোখ ছানাবড়া চিন, জাপান, আমেরিকার...
ভারতের অর্থনীতি (প্রতীকী ছবি)
Image Credit source: TV9 Network

Follow Us

নয়া দিল্লি: দেশ অর্থনীতির বিকাশে ফের এক বড় মোদী ম্যাজিকের আভাস। চলতি অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপি ৮ শতাংশ হারে বাড়তে পারে। স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য। শুক্রবারই এই সমীক্ষার রিপোর্ট প্রকাশ করেছে এসবিআই। সেখানে এসবিআই-এর ইঙ্গিত, চলতি অর্থ বর্ষে দেশের জিডিপি বৃদ্ধির হার ৮ শতাংশ পর্যন্ত হতে পারে। বিশেষ করে ডিসেম্বরের ত্রৈমাসিকে ৮.৪ শতাংশ হারে বেড়েছে জিডিপি। তা থেকেই জিডিপিতে এই লম্বা লাফের আশা দেখছে এসবিআই।

দেশের সবথেকে বড় ব্যাঙ্কিং সংস্থা এসবিআই-এর এই রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসতেই চোখ ছানাবড়া হয়ে গিয়েছে চিন, জাপান, আমেরিকা কিংবা ইউরোপের দেশগুলির। কারণও রয়েছে যথেষ্ট। একদিকে যখন ভারতের অর্থনীতি পাখনা মেলে উড়ছে, তখন ব্রিটেনে এক আর্থিক মন্দা চলছে। ইউরোপের একাধিক বড় দেশও একই পরিস্থিতির শিকার। আমেরিকার অর্থনীতির হালও যতটা আশা করা হয়েছিল, সেই জায়গায় নেই বলেই মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা। এদিকে চিনও নিজেদের শক্তিধর একটি অর্থনৈতিক ফ্রন্ট হিসেবে বিশ্ব মঞ্চে তুলে ধরার মতো অবস্থায় নেই বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের। এমন অবস্থায় স্টেট ব্যাঙ্কের এই পূর্বাভাস যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ ও অন্যান্য দেশগুলির জন্য ঈর্ষনীয়ও বটে।

অন্যদিকে রিজার্ভ ব্যাঙ্কও সম্প্রতি একটি পূর্বাভাস দিয়েছে দেশের অর্থনীতির বিষয়ে। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের পূর্বাভাস অনুযায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে ভারতের জিডিপির বৃদ্ধির হার ৭.৩ শতাংশ হতে পারে। এদিকে কেন্দ্রীয় সরকারও আগামী দিকে দেশকে পাঁচ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতির দেশ হিসেবে তুলে ধরার টার্গেট নিয়েছে। তারপর বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে যাবে ভারত। মোদী সরকারের টার্গেট, ২০৪৭ সালের মধ্যে দেশকে ৩০ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে নিয়ে যাওয়া।

 

Next Article