Loan For Wedding: বিয়ের ফুল ফুটতেই ব্যাঙ্কের কাঁচা টাকা ‘পুড়িয়ে দিচ্ছেন’ না তো? রয়েছে বিকল্প উপায়
Loan For Wedding: এবার যদি ঋণের টাকায় বিয়ে করেন, তা হলে এক ধাক্কায় বিরাট খরচ থেকে মুক্তি। সেই ঋণ পরিশোধের যে সময় দেওয়া থাকবে, ধরা যাত ১২ মাস বা ২৪ মাস। সেই সময়ের মধ্যে ধাপে ধাপে ঋণ শোধ করে দিলেই হল।

নয়াদিল্লি: আচ্ছা বিয়ের জন্য কি ঋণ নেওয়া স্বাস্থ্যকর? বর্তমান সময়ে বিয়ে মানে তো বিরাট খরচ, সেখানে এই বিয়ের জন্য আবার লক্ষ টাকা ঋণ নেওয়া কি আদৌ বুদ্ধিমানের? একটি পরিসংখ্যান বলছে, ভারতীয়রা বিয়ের জন্য ৫ থেকে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ করে থাকেন। কিন্তু ব্য়াঙ্ক এত টাকা থাকলেও, তা একসঙ্গে খরচ করা মোটেই বুদ্ধিমানে কাজ নয়।
ওয়াকিবহাল মহল বলছে, এই একটাই কারণে বিয়ের জন্য ঋণ নেওয়া উপাদেয়। স্বাভাবিক ভাবে বিয়ের জন্য নেওয়া ব্যক্তিগত ঋণে ১১ থেকে ২৪ শতাংশের মতো সুদ বসিয়ে থাকে ব্য়াঙ্কগুলি। এবার যদি ঋণের টাকায় বিয়ে করেন, তা হলে এক ধাক্কায় বিরাট খরচ থেকে মুক্তি। সেই ঋণ পরিশোধের যে সময় দেওয়া থাকবে, ধরা যাত ১২ মাস বা ২৪ মাস। সেই সময়ের মধ্যে ধাপে ধাপে ঋণ শোধ করে দিলেই হল।
সুবিধা আছে, মানে অসুবিধাও রয়েছে। যেমন এই EMI, এটা কিন্তু একটা চিন্তাদায়ক বিষয়। একটু ভুলভ্রান্তি হলেই দিতে হয় জরিমানা। তাছাড়াও ১০ শতাংশের উপর সুদ মোটেই কম কথা নয়। এছাড়াও কোনও কারণে পরিশোধে একটু দেরি হলেই ক্রেডিটে স্কোরে ধাক্কা পড়বে।
তা হলে বিয়ের ফুল ফুটলে ঋণ নেওয়া কি ঠিক? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদি কেউ EMI সময় মতো প্রদান করার ক্ষমতা রাখেন। কেউ যদি ভাবেন কাঁচা টাকা বেজায় নষ্ট হতে দেবেন না। আর যদি কেউ বিয়ের গোটা খরচ নয়, বরং আংশিক খরচের জন্য ঋণ নেওয়ার কথা ভাবেন, তাহলে চিন্তার কিছু নেই। তিনি নির্দ্বিধায় ঋণের দিকে এগিয়ে যেতে পারেন। এবার যারা ব্যক্তিগত ঋণ-বিমুখী, তাদের জন্য উপায় একটা গোল্ড লোন। যা তৎক্ষণাৎ হাতে বাড়তি টাকা প্রদান করবে।

