AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Google: ভূমিষ্ঠ হয়েও অচিরেই ‘মৃত্যু’ হয় Google -এর যে সব প্রোডাক্ট

Google: বাজারে ছিল গুগল হ্যাঙ্গআউটসও। ডেস্কটপ এবং মোবাইল, দুই ডিভাইসেই করা যেত ব্যবহার। মেসেজ থেকে ভিডিও কলিং, সবই হত। অফিস-কাছারিগুলিতে এই অ্য়াপের জনপ্রিয়তাও ছিল বেশ। কিন্তু, পথা চলা শুরুর কিছু সময়ের মধ্যে মুখ থুবড়ে পড়ে এই পরিষেবাও।

Google: ভূমিষ্ঠ হয়েও অচিরেই 'মৃত্যু' হয় Google -এর যে সব প্রোডাক্ট
জনপ্রিয়তার শিখড়ে উঠে অচিরেই মুখ থুবড়ে পড়েছিলে, নজরে গুগলের একগুচ্ছ ব্যর্থ প্রচেষ্টা Image Credit: TV-9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Sep 29, 2023 | 11:50 PM
Share

কলকাতা: হাতে রয়েছে বিশ্বের সবথেকে বড় সার্চ ইঞ্জিন, ই-মেলের দুনিয়াতেও রয়েছে একাধিপত্য। মানচিত্র, ড্রাইভ-ক্লাউড স্টোরেজ মতো অনেক পরিষেবাতেই রয়েছে দাপট। এই গুগলই সাম্প্রতিককালে এমন বেশ কিছু পরিষেবা শুরু করেছিল যা যাত্রা শুরুর কিছু সময়ের মধ্যে মুখ থুবড়ে পড়ে। 

শুরু হয়েছিল Google Wave. এর অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা Google Docs-এর মতোই রিয়েল-টাইমে নথি সংগ্রহ করতে পারতেন। নানাবিধ কমেন্টও করা যেত। অন্য ব্যবহারকারীদের তথ্য়ও দেখা যেত। এই পরিষেবাটিও যাত্রা শুরুর কিছু সময়ের মধ্যে মুখ থুবড়ে পড়ে। 

তালিকায় রয়েছে Google Buzz। এটি আদপে একটি সামাজিক নেটওয়ার্কিং পরিষেবা। ২০১০ সালে Google-এর Gmail পরিষেবায় এটি যোগ করা হয়েছিল। এটি ব্যবহারকারীদের তাদের পরিচিতিদের সঙ্গে নানা আপডেটস, ফটো, ভিডিও এবং অন্যান্য সামগ্রী শেয়ার করতে দিত। 

বাজারে এসেছিল গুগল নেক্সাস। নেক্সাস ওয়ান স্মার্টফোন চালু হয়েছিল ২০১০ সালে। Google নেক্সাস 7 ট্যাবলেট, নেক্সাস 10 ট্যাবলেট এবং নেক্সাস প্লেয়ার স্ট্রিমিং মিডিয়া প্লেয়ার সহ বেশ কয়েকটি অন্যান্য নেক্সাস ডিভাইসও আত্মপ্রকাশ করেছিল। কিন্তু সময় যত এগিয়ে ততই কমেছে নেক্সাসের জনপ্রিয়তা। হালে আর বিশেষ পানি পায়নি। ২০১৬ সাল থেকে আর দেখা যায়নি এই সিরিজের কোনও ডিভাইস।

যাত্রা শুরুর পর ভাল সাড়া পেয়েছিল Google+। কিন্তু, অন্যান্য প্রতিযোগীদের সঙ্গে পেরে উঠতে না পেরে শীঘ্রই জনপ্রয়িতা হারায়। ২০১৯ সাল থেকে আনুষ্ঠানিক বন্ধ  হয়ে যায় পরিষেবা। বাজারে ছিল গুগল হ্যাঙ্গআউটসও। ডেস্কটপ এবং মোবাইল, দুই ডিভাইসেই করা যেত ব্যবহার। মেসেজ থেকে ভিডিও কলিং, সবই হত। অফিস-কাছারিগুলিতে এই অ্য়াপের জনপ্রিয়তাও ছিল বেশ। কিন্তু, পথা চলা শুরুর কিছু সময়ের মধ্যে মুখ থুবড়ে পড়ে এই পরিষেবাও। 

মুখ থুবড়ে পড়েছে গুগল প্লে মিউজিকও। গানের দুনিয়া একাধিপত্য দখলে ঝাঁপিয়ে ছিল গুগলও। এখানে অনলাইন, অফলাইনে দেদার শোনা যেত গান। বানানো যেত অ্যালবামও। কিন্তু, কোনওকালেই বিশেষ জনপ্রিয়তা পায়নি এই গুগলের এই গানের অ্যাপ।