Indian Air Force-এর জন্য ভারতে Fighter Jet তৈরি করতে প্রস্তুত এই সংস্থাগুলো!
Fighter Jets, Indian Air Force: পরিকল্পনা অনুযায়ী ১১৪টি যুদ্ধবিমানের জন্য ইতিমধ্যেই ভারত চাইছে যাতে তা দেশের মাটিতেই তৈরি হয়। ইতিমধ্যেই ৩টি দেশের ৩টি বিমান সংস্থা ভারতে যুদ্ধবিমান তৈরির প্রস্তাবও দিয়েছে। যদিও এই নিয়ে সরকার এখনও কারও সঙ্গে আলোচনা করেনি।

ভারতীয় বায়ুসেনা থেকে ইতিমধ্যেই অবসর নিয়েছে মিগ ২১ বাইসন যুদ্ধবিমান। ফলে, একটা বিরাট শূন্যতা তৈরি হয়েছে এই বাহিনীতে। আর তারপর সেই শূন্যতা ভরানোর জন্য দেশীয় সংস্থা হ্যালের উপর দায়িত্ব বর্তেছিল। কিন্তু একাধিক সমস্যার কারণে হ্যালের সেই তেজস যুদ্ধবিমান হাতে পেতে অনেক সমস্য লেগে যাবে ভারতীয় বায়ুসেনার। এ ছাড়াও আরও ১১৪টি যুদ্ধবিমান প্রয়োজন রয়েছে দেশের আকাশ পাহারায়।
দেশের যায়ুসেনাকে আরও শক্তিশালী করে তোলার জন্য দাসো রাফাল যুদ্ধবিমানের কথাও ভেবেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। উল্লেখ্য, ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ২৬টি মেরিন রাফালের জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই রাফালগুলো আইএনএস বিক্রান্ত ও আইএনএস বিক্রমাদিত্যতে মোতায়েন করা হবে।
পরিকল্পনা অনুযায়ী ১১৪টি যুদ্ধবিমানের জন্য ইতিমধ্যেই ভারত চাইছে যাতে তা দেশের মাটিতেই তৈরি হয়। ইতিমধ্যেই ৩টি দেশের ৩টি বিমান সংস্থা ভারতে যুদ্ধবিমান তৈরির প্রস্তাবও দিয়েছে। যদিও এই নিয়ে সরকার এখনও কারও সঙ্গে আলোচনা করেনি।
জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই রাশিয়া নাকি তাদের সুখোই-৫৭ বিমান ভারতে তৈরি করার ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। হ্যাল ইতিমধ্যেই সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান উৎপাদন করে। ফলে, সু-৩০ উৎপাদন করার ক্ষেত্রে কিছুটা বাড়তি সুবিধা পাবে হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড।
এ ছাড়াও ফ্রান্সের দাসো অ্যাভিয়েশনও ভারতে রাফাল তৈরি করতে প্রস্তুত। ইতিমধ্যেই ভারত দাসর থেকে ৩৬টি রাফাল কিনেছে। আরও মেরিন রাফাল আসছে। আবার অন্য দিকে, টাটা রাফাল বিমানের খোল তৈরি করে।
রিপোর্ট আরও বলছে, সুইডিশ সংস্থা সাব, তাফের তাদের গ্রিপেন যুদ্ধবিমান তৈরি করতে প্রস্তুত। এই সংস্থা ইতিমধ্যেই ভারতে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম তৈরি করে। অবশ্য, এই সবই কথার কথা। আসলে শেষপর্যন্ত কোথা থেকে সরকার বিমান কেনে, সেটাই দেখার।
