কলকাতা: বিধাননগরের দশদ্রোণে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ ঘিরে উত্তেজনা। দশদ্রোণ অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বুথে ইভিএমের সামনে দাঁড়িয়ে ভোটারদের এক নম্বর বোতাম টিপে তৃণমূল প্রার্থী নন্দিনী বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভোট দিতে বলা হচ্ছে বলে অভিযোগ। প্রতিবাদে বুথ ছেড়ে বেরিয়ে যান সিপিএমের পোলিং এজেন্টরা। এ নিয়ে সিপিএম প্রার্থী প্রিয়ঙ্কা বর্মনের সঙ্গে বাদানুবাদ হয় তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের। টিভি নাইন এ বিষয়ে খবর করতে গেলে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের হুঁশিয়ারির মুখে পড়তে হয় টিভি নাইনকে। পুলিশের উপস্থিতিতে বুথ চত্বর থেকে বেরিয়ে যেতে বলা হয় টিভি নাইনকে। নীরব দর্শক পুলিশ।
প্রিসাইডিং অফিসারকে অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করলে, তিনি ভাষা ভাষা চাহনির প্রশ্ন এড়িয়ে যান। তিনি বেরিয়ে যাওয়ার গেটের সামনে গিয়ে বসে থাকেন। ক্যামেরা নিয়ে প্রশ্ন করতে গেলে ঢোকার গেটের দিকে চলে যান। ঢোকার গেটে গিয়ে ধরলে আবার বেরিয়ে যাওয়ার গেটে বসে গম্ভীর গলায় বলেন, “আমি এখন ব্যস্ত আছি।” আরও উল্লেখ্য, প্রিসাইডিং অফিসার দেওয়ালের দিকে মুখ করে বসে থাকেন। আর তাঁর পিছনে থাকে ইভিএম।
প্রসঙ্গত, বিধাননগরে অশান্তি এড়াতে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। মোতায়েন করা হয়েছে সাড়ে ৪ হাজারেরও বেশি পুলিশ। নজরদারির বিশেষ দায়িত্বে রয়েছেন এডিজি সিআইডি জ্ঞানবন্ত সিং। রয়েছেন ৩২ জন ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার অফিসার। রয়েছেন ৪০০ জন এসআই ও এএসআই পদমর্যাদার অফিসার। নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে ১৮টি কুইক রেসপন্স টিম। মোতায়েন রয়েছে ৩০ টি মোবাইল ভ্যান।
এছাড়াও অশান্তি এড়াতে রাজ্য পুলিশ ছাড়াও থাকছে কম্যান্ডো। নিরাপত্তার দায়িত্বে ইএফআর, এসটিএফ। নিরাপত্তার নজরদারিতে সিআইডি, আইবি। বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসাবে থাকছেন এক জন আইএএস। স্পর্শকাতর এলাকায় থাকছে আইবি, সিআইডি।
বিধাননগর ভোট যাতে শান্তিপূর্ণ ও অবাধে হয়, তার জন্য শুক্রবারই গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ ছিল হাইকোর্টের। আদালত নির্বাচন কমিশনকে স্পষ্ট করে দিয়েছিল, বিধাননগরের ভোটে কোথাও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে, তার দায় থাকবে কমিশনের ওপর। আর তার জবাবদিহি করতে হবে কমিশনারকে। সেক্ষেত্রে এদিনটা কমিশনের কাছেও বিশেষ চ্যালেঞ্জের।
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা
কলকাতা: বিধাননগরের দশদ্রোণে ছাপ্পা ভোটের অভিযোগ ঘিরে উত্তেজনা। দশদ্রোণ অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বুথে ইভিএমের সামনে দাঁড়িয়ে ভোটারদের এক নম্বর বোতাম টিপে তৃণমূল প্রার্থী নন্দিনী বন্দ্যোপাধ্যায়কে ভোট দিতে বলা হচ্ছে বলে অভিযোগ। প্রতিবাদে বুথ ছেড়ে বেরিয়ে যান সিপিএমের পোলিং এজেন্টরা। এ নিয়ে সিপিএম প্রার্থী প্রিয়ঙ্কা বর্মনের সঙ্গে বাদানুবাদ হয় তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের। টিভি নাইন এ বিষয়ে খবর করতে গেলে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকদের হুঁশিয়ারির মুখে পড়তে হয় টিভি নাইনকে। পুলিশের উপস্থিতিতে বুথ চত্বর থেকে বেরিয়ে যেতে বলা হয় টিভি নাইনকে। নীরব দর্শক পুলিশ।
প্রিসাইডিং অফিসারকে অভিযোগ নিয়ে প্রশ্ন করলে, তিনি ভাষা ভাষা চাহনির প্রশ্ন এড়িয়ে যান। তিনি বেরিয়ে যাওয়ার গেটের সামনে গিয়ে বসে থাকেন। ক্যামেরা নিয়ে প্রশ্ন করতে গেলে ঢোকার গেটের দিকে চলে যান। ঢোকার গেটে গিয়ে ধরলে আবার বেরিয়ে যাওয়ার গেটে বসে গম্ভীর গলায় বলেন, “আমি এখন ব্যস্ত আছি।” আরও উল্লেখ্য, প্রিসাইডিং অফিসার দেওয়ালের দিকে মুখ করে বসে থাকেন। আর তাঁর পিছনে থাকে ইভিএম।
প্রসঙ্গত, বিধাননগরে অশান্তি এড়াতে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। মোতায়েন করা হয়েছে সাড়ে ৪ হাজারেরও বেশি পুলিশ। নজরদারির বিশেষ দায়িত্বে রয়েছেন এডিজি সিআইডি জ্ঞানবন্ত সিং। রয়েছেন ৩২ জন ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার অফিসার। রয়েছেন ৪০০ জন এসআই ও এএসআই পদমর্যাদার অফিসার। নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে ১৮টি কুইক রেসপন্স টিম। মোতায়েন রয়েছে ৩০ টি মোবাইল ভ্যান।
এছাড়াও অশান্তি এড়াতে রাজ্য পুলিশ ছাড়াও থাকছে কম্যান্ডো। নিরাপত্তার দায়িত্বে ইএফআর, এসটিএফ। নিরাপত্তার নজরদারিতে সিআইডি, আইবি। বিশেষ পর্যবেক্ষক হিসাবে থাকছেন এক জন আইএএস। স্পর্শকাতর এলাকায় থাকছে আইবি, সিআইডি।
বিধাননগর ভোট যাতে শান্তিপূর্ণ ও অবাধে হয়, তার জন্য শুক্রবারই গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ ছিল হাইকোর্টের। আদালত নির্বাচন কমিশনকে স্পষ্ট করে দিয়েছিল, বিধাননগরের ভোটে কোথাও কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলে, তার দায় থাকবে কমিশনের ওপর। আর তার জবাবদিহি করতে হবে কমিশনারকে। সেক্ষেত্রে এদিনটা কমিশনের কাছেও বিশেষ চ্যালেঞ্জের।