পানাজি: চেয়েছিলেন বাবার কেন্দ্র থেকেই বিধানসভা নির্বাচনে লড়তে। কিন্তু দল পছন্দের কেন্দ্রে টিকিট না দেওয়ায় একাই লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রয়াত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মনোহর পারিক্কর(Manohar Parrikar)-র ছেলে উৎপল পারিক্কর (Utpal Parrikar)। ১৯৯৪ সাল থেকে ২০১৯ সাল অবধি তাঁর বাবা যে কেন্দ্রের নির্বাচিত প্রতিনিধি ছিলেন, সেই কেন্দ্রের মানুষেরা তাঁর উপরও আস্থা রাখবেন বলে আত্মবিশ্বাসী তিনি। তাঁর দাবি, একা লড়লেও পঞ্জিমের (Panjam) মানুষেরা তাঁকেই বেছে নেবেন।
ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে উৎপল পারিক্কর জানান, বেশ কিছু বিষয় রয়েছে, যার বিরুদ্ধে লড়তেই এই নির্বাচনে অংশ নেওয়া। তিনি যদি হেরে যান, তবে কী করবেন, এই প্রশ্নের জবাবে উৎপল বলেন, “আমি নিজের কেরিয়ার হিসাবে রাজনীতিকে বেছে নিইনি। যদি তাই-ই হত, তবে আমি বিজেপির দেওয়া যে কোনও কেন্দ্রই নিয়ে নিতাম এবং সেখান থেকে লড়তাম। কিন্তু আমি তার জন্য লড়ছি না। আমার রাজনৈতিক কেরিয়ারের ভাগ্য আমি সাধারণ মানুষদের উপরই ছেড়ে দিয়েছি। ওনারাই স্থির করবেন আমার ভবিষ্যৎ কী হবে।”
বিজেপির একাধিক নেতা ও তাদের স্ত্রীকে টিকিট দেওয়ার প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে, মনোহর পারিক্করের ছেলে বলেন, “মনোহর পারিক্করের বিজেপিতে কি এটা সম্ভব ছিল? কিছু জিনিস নিয়ে অবশ্যই বলা উচিত। এগুলি সীমারেখা পার করছে। পঞ্জিমের জন্য, যেখানে সকলে মিলে একটা দল তৈরি করেছিলেন আমার সঙ্গে, দুঃখজনকভাবে সেখানে আমাকে একা লড়তে হচ্ছে। ”
এই লড়াই যে সহজ নয়, সে কথা স্বীকার করে নিয়ে তিনি বলেন, “আমি নিজের সর্বস্ব বাজি রেখেছি। অ্যাচানাসিও বাবুশ মনসেরাট্টের বিরুদ্ধে লড়ছি আমি, যার স্বপক্ষে আজ দল দাঁড়িয়েছে। আমি আমার সমর্থকদের নিয়ে নির্বাচনে লড়ছি। আমার বিশ্বাস যে পঞ্জিমের মানুষেরা আমায় সমর্থন করবে।”
বিজেপিকে দোষারোপের কারণ জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, “২০১৭ সালে নির্বাচন পরবর্তী সমঝোতা হয়েছিল। সেই সময় আমার বাবা ছিল। বাবুশ ওর নিজস্ব বিশ্বাসকেই জোর করে চাপিয়ে দিতে চাইছে। আমার বাবা যদি থাকত, তবে এই ধরনের কোনও কিছু হত না। আমি পঞ্জিমের সাধারণ মানুষদের সুরক্ষার জন্যই লড়ছি।”
ওনার বাবা একা লড়াই এই সিদ্ধান্তে খুশি হতে কিনা, জানতে চাওয়া হলে উৎপল পারিক্কর বলেন, “যদি এই ধরনের কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়াৈ হত, তবে উনি আমার পাশেই বসে থাকতেন। আপনারা কখনওই স্বামী-স্ত্রীকে টিকিট দিতে পারেন না, যেখানে নিজেরাই বলেছেন যে আমি মনোহর পারিক্করের ছেলে বলে আমায় টিকিট দেওয়া সম্ভব নয়। উনি নির্বাচনে কখনওই টাকাপয়সা জড়াতে চাননি।”
পানাজি: চেয়েছিলেন বাবার কেন্দ্র থেকেই বিধানসভা নির্বাচনে লড়তে। কিন্তু দল পছন্দের কেন্দ্রে টিকিট না দেওয়ায় একাই লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রয়াত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মনোহর পারিক্কর(Manohar Parrikar)-র ছেলে উৎপল পারিক্কর (Utpal Parrikar)। ১৯৯৪ সাল থেকে ২০১৯ সাল অবধি তাঁর বাবা যে কেন্দ্রের নির্বাচিত প্রতিনিধি ছিলেন, সেই কেন্দ্রের মানুষেরা তাঁর উপরও আস্থা রাখবেন বলে আত্মবিশ্বাসী তিনি। তাঁর দাবি, একা লড়লেও পঞ্জিমের (Panjam) মানুষেরা তাঁকেই বেছে নেবেন।
ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে উৎপল পারিক্কর জানান, বেশ কিছু বিষয় রয়েছে, যার বিরুদ্ধে লড়তেই এই নির্বাচনে অংশ নেওয়া। তিনি যদি হেরে যান, তবে কী করবেন, এই প্রশ্নের জবাবে উৎপল বলেন, “আমি নিজের কেরিয়ার হিসাবে রাজনীতিকে বেছে নিইনি। যদি তাই-ই হত, তবে আমি বিজেপির দেওয়া যে কোনও কেন্দ্রই নিয়ে নিতাম এবং সেখান থেকে লড়তাম। কিন্তু আমি তার জন্য লড়ছি না। আমার রাজনৈতিক কেরিয়ারের ভাগ্য আমি সাধারণ মানুষদের উপরই ছেড়ে দিয়েছি। ওনারাই স্থির করবেন আমার ভবিষ্যৎ কী হবে।”
বিজেপির একাধিক নেতা ও তাদের স্ত্রীকে টিকিট দেওয়ার প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে, মনোহর পারিক্করের ছেলে বলেন, “মনোহর পারিক্করের বিজেপিতে কি এটা সম্ভব ছিল? কিছু জিনিস নিয়ে অবশ্যই বলা উচিত। এগুলি সীমারেখা পার করছে। পঞ্জিমের জন্য, যেখানে সকলে মিলে একটা দল তৈরি করেছিলেন আমার সঙ্গে, দুঃখজনকভাবে সেখানে আমাকে একা লড়তে হচ্ছে। ”
এই লড়াই যে সহজ নয়, সে কথা স্বীকার করে নিয়ে তিনি বলেন, “আমি নিজের সর্বস্ব বাজি রেখেছি। অ্যাচানাসিও বাবুশ মনসেরাট্টের বিরুদ্ধে লড়ছি আমি, যার স্বপক্ষে আজ দল দাঁড়িয়েছে। আমি আমার সমর্থকদের নিয়ে নির্বাচনে লড়ছি। আমার বিশ্বাস যে পঞ্জিমের মানুষেরা আমায় সমর্থন করবে।”
বিজেপিকে দোষারোপের কারণ জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, “২০১৭ সালে নির্বাচন পরবর্তী সমঝোতা হয়েছিল। সেই সময় আমার বাবা ছিল। বাবুশ ওর নিজস্ব বিশ্বাসকেই জোর করে চাপিয়ে দিতে চাইছে। আমার বাবা যদি থাকত, তবে এই ধরনের কোনও কিছু হত না। আমি পঞ্জিমের সাধারণ মানুষদের সুরক্ষার জন্যই লড়ছি।”
ওনার বাবা একা লড়াই এই সিদ্ধান্তে খুশি হতে কিনা, জানতে চাওয়া হলে উৎপল পারিক্কর বলেন, “যদি এই ধরনের কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়াৈ হত, তবে উনি আমার পাশেই বসে থাকতেন। আপনারা কখনওই স্বামী-স্ত্রীকে টিকিট দিতে পারেন না, যেখানে নিজেরাই বলেছেন যে আমি মনোহর পারিক্করের ছেলে বলে আমায় টিকিট দেওয়া সম্ভব নয়। উনি নির্বাচনে কখনওই টাকাপয়সা জড়াতে চাননি।”