Panchayat Election 2023: কমিশনের অফিসে চূড়ান্ত ব্যস্ততা, ৮২২ কোম্পানি বাহিনী চাওয়ার পরই তড়িঘড়ি বৈঠক

State Election Commission: কমিশনের অফিস থেকে ভার্চুয়ালি বৈঠক করা হবে জেলাশাসক, পুলিশ সুপারদের সঙ্গে। কোথায় কত বাহিনী মোতায়েন করা হবে, সেই নিয়েই আলোচনা করতে এই বৈঠক বলে জানা যাচ্ছে।

Panchayat Election 2023: কমিশনের অফিসে চূড়ান্ত ব্যস্ততা, ৮২২ কোম্পানি বাহিনী চাওয়ার পরই তড়িঘড়ি বৈঠক
রাজ্য নির্বাচন কমিশন

| Edited By: Soumya Saha

Jun 22, 2023 | 6:59 PM

কলকাতা: পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election 2023) জন্য নতুন করে আরও কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে পাঠিয়েছে কমিশন। আর তারপরই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিসে নতুন করে তৎপরতা। কমিশনের কর্তাদের মধ্যে চূড়ান্ত ব্যস্ততা। আজ আবার বৈঠকে বসছে কমিশন (State Election Commission)। সব জেলার জেলাশাসক, পুলিশ সুপার ও পুলিশ কমিশনারদের নিয়ে জরুরি আলোচনায় বসছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। কমিশনের অফিস থেকে ভার্চুয়ালি বৈঠক করা হবে জেলাশাসক, পুলিশ সুপারদের সঙ্গে। কোথায় কত বাহিনী মোতায়েন করা হবে, সেই নিয়েই আলোচনা করতে এই বৈঠক বলে জানা যাচ্ছে। বাহিনীকে কীভাবে সঠিক উপায়ে কাজে লাগানো যাবে, গোটা প্রক্রিয়া কীভাবে হবে, এই সব বিষয়গুলি নিয়েই আলোচনার জন্য এই বৈঠক বলে খবর।

পঞ্চায়েতে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে চূড়ান্ত নাটকীয়তার সাক্ষী থেকেছে বাংলা। হাইকোর্টে একের পর এক মামলা। তারপর সুপ্রিম কোর্টেও। শেষ পর্যন্ত অবশ্য পঞ্চায়েতে কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েই ভোট করাতে হচ্ছে কমিশনকে। কিন্তু তাতেও আবার কত বাহিনী চাওয়া হবে, তা নিয়ে নতুন করে জটিলতা তৈরি হয়েছিল। প্রথমে ২২ কোম্পানি বাহিনী চেয়েছিল কমিশন। কিন্তু এই সংখ্যক বাহিনী ভোটের জন্য পর্যাপ্ত নয় বলেই মনে করছে আদালত। তারপর আরও বাহিনী চেয়ে পাঠায় রাজ্য নির্বাচন কমিশন। অতিরিক্ত ৮০০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনীর রিকুইজিশন দিয়েছে কমিশন। আর এরপরই কমিশনের অফিসে এই বৈঠক যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। ইতিমধ্যেই কমিশনের অফিসে পৌঁছে গিয়েছেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্রসচিব বি পি গোপালিকা, এডিজি (আইন-শৃঙ্খলা) জাভেদ শামিম।

গত কয়েকদিন ধরেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিসে দফায় দফায় বৈঠক চলেছে। প্রতি মুহূর্তে আলোচনা চলছে বাহিনী নিয়ে। কোথায় কত বাহিনী দেওয়া প্রয়োজন সেই সব বিষয়গুলি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা সেরে নিয়েছেন কমিশনের কর্তারা। আজ আরও ৮০০ কোম্পানি বাহিনী চাওয়ার পর নতুন পরিস্থিতিতে এই কেন্দ্রীয় বাহিনী কীভাবে ব্যবহার করা হবে, সেই বিষয়গুলি দেখে  কমিশনের অফিসে আজ আবারও বৈঠক ডাকা হয়েছে।