আরজি কর ঘটনার খবর প্রকাশ্যে আসার পর একের পর এক ঘটনা সামনে আসছে। বিশেষত ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অন্দরের একের পর এক কাহিনি শোনা যাচ্ছে। এর আগে অনেক বার ইন্ডাস্ট্রির কাস্টিং কাউচ নিয়ে সরব হয়েছেন অভিনেত্রীরা। আরজি কর কাণ্ডের পর আবারও মুখ খুললেন। সাধারণত, টলিপাড়ার অন্দরে কাস্টিং কাউচ হলেও তা ক্যামেরার আড়ালেই থাকে। এই বিষয় নিয়ে চট করে মুখ খুলতে রাজি হন না কেউই। বলা যেতে পারে এটা হল ইন্ডাস্ট্রির ‘ওপেন সিক্রেট’।
এবার টলিপাড়ার কাস্টিং কাউচ নিয়ে সরব অভিনেত্রী দেবলীনা দত্ত। একবাক্যে স্বীকার করে নিলেন টলিপাড়ায় কাস্টিং কাউচ রয়েছে। এমনকি জানান, যে এই বিষয়গুলির সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রির অনেক মেয়েরাও যুক্ত থাকে। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও কাস্টিং কাউচ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ গণকনভেনশনে আরও কড়া ভাষায় প্রতিবাদ জানালেন দেবলীনা। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সটান জানিয়ে দিলেন ঠিক কী ঘটে রোল-ক্যামেরা, অ্যাকশনের আড়ালে।
দেবলীনা বলেন,”আমি প্রথম দিন থেকে বলে আসছি বাংলা ইন্ডাস্ট্রির অন্দরে মেয়েদের হেনস্থার জায়গা রয়েছে। কাস্টিং কাউচ রয়েছে। আমার এই বক্তব্য দ্বিমতের জায়গা তৈরি হবে। বিতর্ক তৈরি হতে পারে, কারণ অনেক মহিলা এই কাস্টিং কাউচের অঙ্গ। কিন্তু হেনস্থার জায়গাও রয়েছে। বহু নবাগত অভিনেত্রীকে মানসিক ভাবে এত নির্যাতন করা হয়, এমন পরিস্থিতি তৈরি করে দেওয়া, এমন মানসিক চাপ সৃষ্টি করে দেওয়া হয় যে সে বাধ্য কাস্টিং কাউচের অংশ হতে। এটা কি নির্যাতন নয়? আমি নিজের চোখে দেখেছি বহু নতুন নায়িকাকে কাস্টিং কাউচের অংশ হতে বাধ্য করা হচ্ছে। তবে এটা শুধু বাংলা নয় প্রতিটি ইন্ডাস্ট্রিতে রয়েছে।” শুধু দেবলীনা নয়, এর আগে এই একই সমস্যা নিয়ে সরব হয়েছেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, রূপাঞ্জনা মিত্র থেকে অনেকেই। এত কাণ্ডের পর সকলের একটাই প্রার্থনা ন্যায় বিচারের।
আরজি কর ঘটনার খবর প্রকাশ্যে আসার পর একের পর এক ঘটনা সামনে আসছে। বিশেষত ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির অন্দরের একের পর এক কাহিনি শোনা যাচ্ছে। এর আগে অনেক বার ইন্ডাস্ট্রির কাস্টিং কাউচ নিয়ে সরব হয়েছেন অভিনেত্রীরা। আরজি কর কাণ্ডের পর আবারও মুখ খুললেন। সাধারণত, টলিপাড়ার অন্দরে কাস্টিং কাউচ হলেও তা ক্যামেরার আড়ালেই থাকে। এই বিষয় নিয়ে চট করে মুখ খুলতে রাজি হন না কেউই। বলা যেতে পারে এটা হল ইন্ডাস্ট্রির ‘ওপেন সিক্রেট’।
এবার টলিপাড়ার কাস্টিং কাউচ নিয়ে সরব অভিনেত্রী দেবলীনা দত্ত। একবাক্যে স্বীকার করে নিলেন টলিপাড়ায় কাস্টিং কাউচ রয়েছে। এমনকি জানান, যে এই বিষয়গুলির সঙ্গে ইন্ডাস্ট্রির অনেক মেয়েরাও যুক্ত থাকে। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও কাস্টিং কাউচ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ গণকনভেনশনে আরও কড়া ভাষায় প্রতিবাদ জানালেন দেবলীনা। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সটান জানিয়ে দিলেন ঠিক কী ঘটে রোল-ক্যামেরা, অ্যাকশনের আড়ালে।
দেবলীনা বলেন,”আমি প্রথম দিন থেকে বলে আসছি বাংলা ইন্ডাস্ট্রির অন্দরে মেয়েদের হেনস্থার জায়গা রয়েছে। কাস্টিং কাউচ রয়েছে। আমার এই বক্তব্য দ্বিমতের জায়গা তৈরি হবে। বিতর্ক তৈরি হতে পারে, কারণ অনেক মহিলা এই কাস্টিং কাউচের অঙ্গ। কিন্তু হেনস্থার জায়গাও রয়েছে। বহু নবাগত অভিনেত্রীকে মানসিক ভাবে এত নির্যাতন করা হয়, এমন পরিস্থিতি তৈরি করে দেওয়া, এমন মানসিক চাপ সৃষ্টি করে দেওয়া হয় যে সে বাধ্য কাস্টিং কাউচের অংশ হতে। এটা কি নির্যাতন নয়? আমি নিজের চোখে দেখেছি বহু নতুন নায়িকাকে কাস্টিং কাউচের অংশ হতে বাধ্য করা হচ্ছে। তবে এটা শুধু বাংলা নয় প্রতিটি ইন্ডাস্ট্রিতে রয়েছে।” শুধু দেবলীনা নয়, এর আগে এই একই সমস্যা নিয়ে সরব হয়েছেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, রূপাঞ্জনা মিত্র থেকে অনেকেই। এত কাণ্ডের পর সকলের একটাই প্রার্থনা ন্যায় বিচারের।