বৃহস্পতিবার সকাল থেকে তোলপাড় মায়ানগরী। বুধবার মধ্য়রাতে তখন প্রায় সবাই ঘুমোচ্ছে আচমকাই সইফ আলি খানের বাড়িতে অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির হানা। নায়ককে কপিয়ে চম্পট দেন সেই ব্যক্তি। শোনা যাচ্ছিল রক্তাক্ত সইফকে অটোয় করে হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁর বড় ছেলে ইব্রাহিম আলি খান। কিন্তু বলিসূত্রে খবর তা একেবারেই ঠিক তথ্য নয়। যদিও বলিপাড়ার খবর অনুযায়ী TV9 বাংলাতেও সেই খবর লেখা হয়েছিল। তবে India Today’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইব্রাহিম নন,শোনা যাচ্ছে ছেলে তৈমুর আলি খান এবং বাড়ির এক পরিচারক মিলে নায়ককে নিয়ে গিয়েছিলেন লীলাবতি হাসপাতালে। বলিসূত্রে খবর এমনটাই। যদিও এ প্রসঙ্গে এখনও পর্যন্ত সইফের পরিবারের কেউই কোনও মন্তব্য করেননি।
উল্লেখ্য, বান্দ্রার ফ্ল্যাটে তাঁর সঙ্গে থাকেন করিনা কাপুর খান ও দুই সন্তান। এর আগে শোনা গিয়েছিল খবর পাওয়া মাত্র তাঁর ছেলে ইব্রাহিম দ্রুত বাবার কাছে চলে আসেন। তখন বেজায় রক্ত ঝরছে সইফের। তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া প্রয়োজন। গাড়ি না পাওয়ায় ইব্রাহিম সময় নষ্ট না করে মুহূর্তে একটি অটোরিকশা নিয়ে বাবাকে নিয়ে হাসপাতালে পৌঁছান। তাঁদের বাড়ি থেকে লীনাবতী হাসপাতাল মাত্র দুই কিলোমিটার পথ। তাই ওই অবস্থাতেই সইফকে হাসপাতালে নিয়ে ছোটেন ইব্রাহিম। যদিও সদ্য পাওয়া খবর অনুযায়ী পরিচারকের সঙ্গে সেই রাতে তৈমুর গিয়েছিল বাবার সঙ্গে হাসপাতালে।