RG KAR Case: ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙল অরিজিত্ সিংয়ের, হুমকি দিয়ে লিখলেন…
Arijit Singh: 'এক সপ্তাহের মধ্যে ন্যায় না পেলে রাস্তায় নামব।' ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙল অরিজিত সিংয়ের। গত এক সপ্তাহ ধরে সংগ্রাম চলছে। নয় দিন আগের ঘটনা। ৯ অগস্ট রাতে এক ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে যায় আরজি কর হাসপাতালে। তিলোত্তমার এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরব গোটা দেশের মানুষ। ১৪ অগস্ট 'রাত দখল 'জমায়েত হয়েছে শহরের বিভিন্ন অঞ্চলে। এই লড়াইয়ে শামিল হয়েছেন শহরের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা। এবার চাঁচাছোলা ভাষায় নিজের বক্তব্য রাখলেন অরিজিত্।
‘এক সপ্তাহের মধ্যে ন্যায় না পেলে রাস্তায় নামব।’ ধৈর্য্যের বাঁধ ভাঙল অরিজিত সিংয়ের। গত এক সপ্তাহ ধরে সংগ্রাম চলছে। নয় দিন আগের ঘটনা। ৯ অগস্ট রাতে এক ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে যায় আরজি কর হাসপাতালে। তিলোত্তমার এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরব গোটা দেশের মানুষ। ১৪ অগস্ট ‘রাত দখল ‘জমায়েত হয়েছে শহরের বিভিন্ন অঞ্চলে। এই লড়াইয়ে শামিল হয়েছেন শহরের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা। এই লড়াইতে কেউ রাজনীতির রঙ লাগিয়েছেন। আবার কেউ বলছেন এ লড়াই সম্পূর্ণ অরাজনৈতিক। এত আন্দোলনের মাঝে কয়েক দিন আগে ভাইরাল হয়েছিল অরিজিতের একটি ভিডিয়ো। যেখানে মঞ্চে গায়ককে বলতে শোনা যায় যে তাঁরা একটি সংস্থার লোগো লঞ্চ করছেনে। সংস্থার নাম ‘অ্যান্টি রেপ’। যদিও এত প্রতিবাদ মিছিলের পরেও এখনও কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি। এবার এই ঘটনায় বেজায় চটলেন অরিজিত্। হুঁশিয়ারি দিয়ে নিজের এক্স হ্যান্ডেলে বিরক্তি উগরে দিলেন তিনি।
আরজি কর ঘটনায় নিজের এক্স হ্যান্ডেলে কী লিখেছেন গায়ক। তিনি লেখেন, “দয়া করে আমায় আগেই যা বোঝানোর বুঝিয়ে দিন। রাস্তায় নামলে আর কিছু বুঝব না।” সেই সঙ্গে আগামী সাত দিনের মধ্য়ে রাস্তায় নামর হুমকিও দিয়েছেন তিনি। অরিজিৎ সাধারণত, কোনও রাজনৈতিক সামাজিক বিষয় খুব একটা মন্তব্য করেন না। যে বিষয় তাঁর কিছু পদক্ষেপ করার থাকে, তা তিনি মঞ্চ থেকেই সরাসরি তাঁর অনুরাগীদের জানিয়ে দিয়ে থাকেন। সে জিয়াগঞ্জে স্কুল নির্মাণ হোক কিংবা মঞ্চে শিল্পীদের নানা সমস্যা তুলে ধরা। এলাকার পরিস্থিতি হোক কিংবা গানের হালহকিকত, অরিজিৎ যা বলার স্পষ্ট জানিয়ে দেন। এক্ষেত্রেও তাই নতুন পদক্ষেপ করে আবারও প্রশংসার নজরে স্বপ্নের গায়ক।
প্রসঙ্গত, তিনি একাই নন, এই ঘটনায় সরব হয়েছেন অনেকেই। অভিনেতা জিত্ , দেব থেকে মিমি চক্রবর্তী, শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় সবাই আওয়াজ তুলেছেন এই ঘটনার প্রতিবাদে। ভরে গিয়েছে সমাজমাধ্যমের পাতা। প্রত্যেকেই নিজেদের মতামত পোস্ট করতে ব্যস্ত। এ দিন রাতে রাস্তাতেও নেমেছিলেন অনেকে।