বিদেশ থেকে আনা হয়েছিল নামজাদা মেকআপ আর্টিস্ট। কঙ্গনা রানাওয়াত থেকে ইন্দিরা গান্ধী হয়ে ওঠার নানা ধাপও অল্প অল্প করে ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করছিলেনই কঙ্গনা রানাওয়াত। এবার প্রকাশ্যে তাঁর আগামী ছবি ‘ইমার্জেন্সি’র ফার্স্ট লুক। দেখা গিয়েছে ইন্দিরা রূপী কঙ্গনাকেও। আর তা দেখেই অবাক সকলেই। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর রূপে কঙ্গনাকে চেনা দায়! মুদ্রাদোষ থেকে কথা বলার ধরণ এমনকি গলার আওয়াজেও যেভাবে ইন্দিরা হয়ে উঠেছেন তিনি, তা দেখে মুগ্ধ হতেই হয়।
ছবির প্রথম ঝলক শেয়ার করে কঙ্গনা লিখেছেন, “প্রথম ঝলক। বিশ্ব ইতিহাসে অন্যতম শক্তিশালী নারী চরিত্রকে তুলে ধরছি। শুট শুরু হল”। এই ছবির পরিচালকও কঙ্গনা। এমনকি ছবিটি প্রযোজিত হচ্ছে তাঁর প্রযোজনা সংস্থা ‘মণিকর্ণিকা ফিল্মস’ থেকেই। ফার্স্ট লুকে দেখা গিয়েছে কঙ্গনার মুখে এক শক্তিশালী সংলাপও। ইন্দিরা হয়ে তিনি বলছেন, “আমেরিকার প্রেসিডেন্টকে বলে দিও আমায় এখানে সবাই স্যর ডাকে ম্যাডাম নয়”। কঙ্গনা আগেই জানিয়েছিলেন এই ছবি ইন্দিরা গান্ধীর বায়োপিক নয়। তাঁর উদ্দেশ্য এক রাজনৈতিক ছবি বানানো। তিনি বলেছিলেন, “আমার প্রজন্মকে ভারতে সামাজিক-রাজনৈতিক মানচিত্র বুঝতে সাহায্য করবে এই ছবি”। এই ছবিতে কঙ্গনার মেকআপের দায়িত্বে ছিলেন ‘বাফটা’ বিজেতা মেকআপ আর্টিস্ট ডেভিড মালিনোস্কি। এর আগেও প্রস্থেটিক মেকআপ নিয়ে অভিনয় করেছিলেন কঙ্গনা। ‘থালাইভি’ ছবিতে জয়ললিতার চরিত্রে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। যদিও সেই ছবি হিট হয়নি।
প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭, ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম তাৎপর্যপূর্ণ তিন বছর। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদ ঘোষণা করেছিলেন জরুরি অবস্থা। এই জরুরি অবস্থার মূল পরামর্শদাতা ছিলেন ভারতের তদনীন্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। ভারতীয় সংবিধানে ৩৫২ নং ধারা অনুযায়ী এই জরুরি অবস্থা ঘোষিত হয়। ‘ইমার্জেন্সি’ অর্থাৎ জরুরি অবস্থার অবতরণ আদপে ঠিক নাকি ভুল তা নিয়ে আজও বিতর্ক রয়েছে। বিতর্ক রয়েছে সেই সময় ঘটা নানা ঘটনা নিয়েও। সেই সবই তাঁর এই ছবিতে তুলে ধরতে চান কঙ্গনা, এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।
বিদেশ থেকে আনা হয়েছিল নামজাদা মেকআপ আর্টিস্ট। কঙ্গনা রানাওয়াত থেকে ইন্দিরা গান্ধী হয়ে ওঠার নানা ধাপও অল্প অল্প করে ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করছিলেনই কঙ্গনা রানাওয়াত। এবার প্রকাশ্যে তাঁর আগামী ছবি ‘ইমার্জেন্সি’র ফার্স্ট লুক। দেখা গিয়েছে ইন্দিরা রূপী কঙ্গনাকেও। আর তা দেখেই অবাক সকলেই। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর রূপে কঙ্গনাকে চেনা দায়! মুদ্রাদোষ থেকে কথা বলার ধরণ এমনকি গলার আওয়াজেও যেভাবে ইন্দিরা হয়ে উঠেছেন তিনি, তা দেখে মুগ্ধ হতেই হয়।
ছবির প্রথম ঝলক শেয়ার করে কঙ্গনা লিখেছেন, “প্রথম ঝলক। বিশ্ব ইতিহাসে অন্যতম শক্তিশালী নারী চরিত্রকে তুলে ধরছি। শুট শুরু হল”। এই ছবির পরিচালকও কঙ্গনা। এমনকি ছবিটি প্রযোজিত হচ্ছে তাঁর প্রযোজনা সংস্থা ‘মণিকর্ণিকা ফিল্মস’ থেকেই। ফার্স্ট লুকে দেখা গিয়েছে কঙ্গনার মুখে এক শক্তিশালী সংলাপও। ইন্দিরা হয়ে তিনি বলছেন, “আমেরিকার প্রেসিডেন্টকে বলে দিও আমায় এখানে সবাই স্যর ডাকে ম্যাডাম নয়”। কঙ্গনা আগেই জানিয়েছিলেন এই ছবি ইন্দিরা গান্ধীর বায়োপিক নয়। তাঁর উদ্দেশ্য এক রাজনৈতিক ছবি বানানো। তিনি বলেছিলেন, “আমার প্রজন্মকে ভারতে সামাজিক-রাজনৈতিক মানচিত্র বুঝতে সাহায্য করবে এই ছবি”। এই ছবিতে কঙ্গনার মেকআপের দায়িত্বে ছিলেন ‘বাফটা’ বিজেতা মেকআপ আর্টিস্ট ডেভিড মালিনোস্কি। এর আগেও প্রস্থেটিক মেকআপ নিয়ে অভিনয় করেছিলেন কঙ্গনা। ‘থালাইভি’ ছবিতে জয়ললিতার চরিত্রে দেখা গিয়েছিল তাঁকে। যদিও সেই ছবি হিট হয়নি।
প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭, ভারতের রাজনৈতিক ইতিহাসের অন্যতম তাৎপর্যপূর্ণ তিন বছর। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ফকরুদ্দিন আলি আহমেদ ঘোষণা করেছিলেন জরুরি অবস্থা। এই জরুরি অবস্থার মূল পরামর্শদাতা ছিলেন ভারতের তদনীন্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। ভারতীয় সংবিধানে ৩৫২ নং ধারা অনুযায়ী এই জরুরি অবস্থা ঘোষিত হয়। ‘ইমার্জেন্সি’ অর্থাৎ জরুরি অবস্থার অবতরণ আদপে ঠিক নাকি ভুল তা নিয়ে আজও বিতর্ক রয়েছে। বিতর্ক রয়েছে সেই সময় ঘটা নানা ঘটনা নিয়েও। সেই সবই তাঁর এই ছবিতে তুলে ধরতে চান কঙ্গনা, এমনটাই জানিয়েছেন তিনি।