২০২৩ সাল, এক কথায় বলিউড বক্স অফিসে শাহরুখ-সলমনের বছর। একের পর এক ছবির খবরে বারে বারে চর্চার কেন্দ্রে জায়গা করে নিচ্ছেন এই দুই স্টার। ঝড়ের গতিতে ভাইরাল হওয়া প্রতিটা খবরের মাঝে সর্বাধিক যা নজর কাড়ে তা হল ছবির বক্স অফিস কালেকশন। ইতিমধ্যেই শাহরুখ খানের পাঠান ছবি বক্স অফিসে ১০০০ কোটি ছাড়িয়েছে। এবার পালা ভাইজানের। সলমন খান কি পারবে শাহরুখ খানকে টেক্কা দিতে। যদিও মুখোমুখি প্রতিযোগিতায় নামেনি এই দুই স্টার। বরং একে অন্যের পাশে দাঁড়িয়ে বলিউডের ভারসাম্য ফেরাতে মরিয়া তাঁরা।
তাই বলে ভক্তদের নজরে চুল চেরা বিচার থাকবে না তা কি হয়? না, সেই কারণেই এবার পাঠান ও টাইগারের বাজার দরে নজর সিনেপাড়ার। ওটিটিতে কত কোটিতে বিক্রি হয়েছিল পাঠান? গত এক বছর আগেই আমাজন প্রাইমে ১০০ কোটি টাকায় বিক্রি হয়ে গিয়েছে পাঠান ছবি। টাইগার ছবি সেই অঙ্ককে ছাপিয়ে গেল। একই প্ল্যাটফর্মে এবার তা বিক্রি হল ২০০ কোটি টাকায়। ফলে বোঝাই যাচ্ছে ভাইজান এই ক্ষেত্রে শাহরুখ খানকে বেশ অনেকটাই টপকে গিয়েছেন।
তবে ছবি মুক্তির আগে অন্য ছবি বর্তমান। বক্স অফিসে অগ্রীম বুকিং রেকর্ড খুব একটা ভাল নয়। ফলে পাঠান বক্স অফিসে হারিয়ে সলমনের এগিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা এক কথায় ভীষণই কম। তাই এখনই বলা মুশকিল ছবি থেকে কত কোটি পকেটে তুলতে চলেছেন ভাইজান। যদিও শাহরুখ খানের পকেটে কত এল, সেই অঙ্ক এখন স্পষ্ট। মোট ২০০ কোটি ঘরে তুললেন শাহরুখ খান। তাঁর বাড়ি মন্নতের দাম ২০০ কোটি টাকা। ফলে এই আয়ে তিনি আরও একটি মন্নত বানিয়ে ফেলতে পারেন বলেই দাবি ভক্তদের। ছবির এই পরিমাণ ব্যবসার দিকে তাকিয়ে এখন ভাইজান ভক্তরা। এখন দেখার ঈদে ভাগ্য ফেরে কি না?