ট্যাগ লাইন বলছে ‘কর্মে দস্যু, ধর্মে স্বাধীন’– কখনও তিনি ‘লুটেরা’ আবার কখনও বা তিনিই আবার ‘রবিনহুড’– রণবীর কাপুরের আসন্ন ছবি ‘শামশেরা’র ট্রেলার মুক্তি পেতেই তা নিয়ে হইচই চলছেই। ভিএফএক্সের নিখুঁত কাজ, ‘চকোলেট বয়’ ইমেজ মুছে রণবীরের রুক্ষ-শুষ্ক লুক্স– ইতিমধ্যেই এই ছবিকে এগিয়ে রেখেছে অনেকটাই। কিন্তু দুশ্চিন্তা একটাই– জাঁকজমকে ঠাসা ‘লারজার দ্যান লাইফ’ এই কনসেপ্ট আদপে ‘খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি’ হয়ে যাবে না তো? ঠিক যেমন হয়েছিল বছর কয়েক আগে মুক্তিপ্রাপ্ত হাইবাজেট ছবি ‘ঠগস অব হিন্দুস্থান’-এর ক্ষেত্রে?
প্রযোজক সেই ছবির জন্য মুক্তহস্তে টাকা ঢালেন। কিন্তু জনতাই জনার্দন। প্রথম দিন হলে ব্ল্যাকে টিকিট বিক্রি হলেও দ্বিতীয় দিন থেকেই হল মালিকদের মাথায় হাত! বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছিল ওই ছবি। নেপথ্যে সহজ সমীকরণ। ‘কন্টেন্ট ইজ দ্য কিং’-এ বিশ্বাসী দর্শক রীতিমতো রুষ্ট হয়েছিলেন ছবিটি দেখে। রণবীরের ক্ষেত্রেও কি তাই হতে চলেছে? সিনেপ্রেমীদের একদল অবশ্য এখনই এতটা নিরাশ হতে চান না। বলিউডের মন্দার বাজারে ওই ছবিকে আশার আলো হিসেবেই দেখছেন তাঁরা। বরং ছবির ট্রেলারে দক্ষিণী প্রভাব তাঁদেরও চোখ এড়ায়নি। রাজামৌলীর ‘বাহুবলী’ সঙ্গে ‘শামশেরা’র অসম্ভব মিল খুঁজে পেয়েছেন তাঁরাও। রাজামৌলীর ছবি মানেই রাজা, যুদ্ধ, ঢাল তলোয়ার, স্টান্ট, রাজকোচিত সংলাপ আর ভিএফএক্সের কারসাজি– এই সব ক’টিই বেশ প্রকট রণবীরের এই ট্রেলারে। দক্ষিণী ছবির বাড়বাড়ন্তে ‘শামশেরা’ই কি তবে বলিউডের তুরুপের তাস? সম্ভাবনা এড়ানো যাচ্ছে না কিছুতেই। তবে এখানেও দুশ্চিন্তার কালো মেঘ। ইতিহাসের পটভূমিকায় তৈরি ছবি ‘আরআরআর’ বক্স অফিসে হিট হলেও অক্ষয় কুমারের ‘পৃথ্বীরাজ’ সিনেমা হলে এসেই প্রায় মিলিয়ে গিয়েছে। সুতরাং ইতিহাস আর স্বাধীনতা সংগ্রামকে কেন্দ্র করে ছবি মানেই যা দর্শকের মনোরঞ্জন করতে সক্ষম হবে এ ধারণায় ওয়েবসিরিজ যুগে প্রায় বিলুপ্তপ্রায়।
রণবীর ভাল অভিনেতা, স্বীকার করেন সমালোচকরাও। অন্যদিকে প্রায় চার বছর পর তাঁর ছবি মুক্তি পাচ্ছে বড় পর্দায়। এই ছবিকে তাঁর কামব্যাক বলা যেতেই পারে। বাহুবলীর মতো ইতিহাস নাকি ঠাগস অব হিন্দুস্থানের মতো সুপার ফ্লপ– তাঁর ভাগ্যে কী রয়েছে জানা যাবে আগামী মাসের ২২ তারিখ, সে দিনই যে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি।
ট্যাগ লাইন বলছে ‘কর্মে দস্যু, ধর্মে স্বাধীন’– কখনও তিনি ‘লুটেরা’ আবার কখনও বা তিনিই আবার ‘রবিনহুড’– রণবীর কাপুরের আসন্ন ছবি ‘শামশেরা’র ট্রেলার মুক্তি পেতেই তা নিয়ে হইচই চলছেই। ভিএফএক্সের নিখুঁত কাজ, ‘চকোলেট বয়’ ইমেজ মুছে রণবীরের রুক্ষ-শুষ্ক লুক্স– ইতিমধ্যেই এই ছবিকে এগিয়ে রেখেছে অনেকটাই। কিন্তু দুশ্চিন্তা একটাই– জাঁকজমকে ঠাসা ‘লারজার দ্যান লাইফ’ এই কনসেপ্ট আদপে ‘খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি’ হয়ে যাবে না তো? ঠিক যেমন হয়েছিল বছর কয়েক আগে মুক্তিপ্রাপ্ত হাইবাজেট ছবি ‘ঠগস অব হিন্দুস্থান’-এর ক্ষেত্রে?
প্রযোজক সেই ছবির জন্য মুক্তহস্তে টাকা ঢালেন। কিন্তু জনতাই জনার্দন। প্রথম দিন হলে ব্ল্যাকে টিকিট বিক্রি হলেও দ্বিতীয় দিন থেকেই হল মালিকদের মাথায় হাত! বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছিল ওই ছবি। নেপথ্যে সহজ সমীকরণ। ‘কন্টেন্ট ইজ দ্য কিং’-এ বিশ্বাসী দর্শক রীতিমতো রুষ্ট হয়েছিলেন ছবিটি দেখে। রণবীরের ক্ষেত্রেও কি তাই হতে চলেছে? সিনেপ্রেমীদের একদল অবশ্য এখনই এতটা নিরাশ হতে চান না। বলিউডের মন্দার বাজারে ওই ছবিকে আশার আলো হিসেবেই দেখছেন তাঁরা। বরং ছবির ট্রেলারে দক্ষিণী প্রভাব তাঁদেরও চোখ এড়ায়নি। রাজামৌলীর ‘বাহুবলী’ সঙ্গে ‘শামশেরা’র অসম্ভব মিল খুঁজে পেয়েছেন তাঁরাও। রাজামৌলীর ছবি মানেই রাজা, যুদ্ধ, ঢাল তলোয়ার, স্টান্ট, রাজকোচিত সংলাপ আর ভিএফএক্সের কারসাজি– এই সব ক’টিই বেশ প্রকট রণবীরের এই ট্রেলারে। দক্ষিণী ছবির বাড়বাড়ন্তে ‘শামশেরা’ই কি তবে বলিউডের তুরুপের তাস? সম্ভাবনা এড়ানো যাচ্ছে না কিছুতেই। তবে এখানেও দুশ্চিন্তার কালো মেঘ। ইতিহাসের পটভূমিকায় তৈরি ছবি ‘আরআরআর’ বক্স অফিসে হিট হলেও অক্ষয় কুমারের ‘পৃথ্বীরাজ’ সিনেমা হলে এসেই প্রায় মিলিয়ে গিয়েছে। সুতরাং ইতিহাস আর স্বাধীনতা সংগ্রামকে কেন্দ্র করে ছবি মানেই যা দর্শকের মনোরঞ্জন করতে সক্ষম হবে এ ধারণায় ওয়েবসিরিজ যুগে প্রায় বিলুপ্তপ্রায়।
রণবীর ভাল অভিনেতা, স্বীকার করেন সমালোচকরাও। অন্যদিকে প্রায় চার বছর পর তাঁর ছবি মুক্তি পাচ্ছে বড় পর্দায়। এই ছবিকে তাঁর কামব্যাক বলা যেতেই পারে। বাহুবলীর মতো ইতিহাস নাকি ঠাগস অব হিন্দুস্থানের মতো সুপার ফ্লপ– তাঁর ভাগ্যে কী রয়েছে জানা যাবে আগামী মাসের ২২ তারিখ, সে দিনই যে মুক্তি পাচ্ছে ছবিটি।