তিনি সকলের প্রিয় বং গাই। তিনি কিরণ দত্ত। সোশ্যাল মিডিয়া যাঁর জগত। ছোট থেকেই যখন তিনি চেষ্টা করতেন ইউটিউবের মাধ্যমে আয় করতে, প্রাথমিকভাবে কেউই বুঝতে পারেননি, যে তিনি এই পর্যায় পৌঁছবেন। তবে কিছুদিনের মধ্যেই তাঁর চ্যানেল যে জায়গায় পৌঁছে যায়, যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে, তা সকলের নজর কাড়ে। তবে জীবনে মঞ্চে উঠে পুরস্কার নেননি কখনও। তাই TV9 বাংলা অ্যাওয়ার্ডস শোয়ে এসে আপ্লুত কিরণ দত্ত তথা সকলের প্রিয় বং গাই। এই পুরস্কার যদিও তিনি সকল ইউটিউবারের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার কথাই জানিয়েছিলেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিরণ দত্ত নিজের এই পোস্ট দেওয়ার আগেই TV9 বাংলার মুখোমুখি হয়ে আবগঘন কিরণ দত্ত।
কিরণ দত্তের কথায়, ‘এটা আমার প্রথম অভিজ্ঞতা, এটা আমার প্রথম পুরস্কার। যদিও ইউটিউবারের প্লেবটনগুলো বাদদিয়ে। মানে সোশ্যাল মিডিয়া বাদ দিয়ে এটাই আমার প্রথম পুরস্কার। ফলে অনেকটাই উত্তেজিত আমি। কোনওদিন সেই হিসেবে স্টেজে উঠে পুরস্কার নিইনি। এটা আমার কাছে, প্রথমবার যখন কেউ সেলফি নিয়ে ছিল, প্রথমবার অটোগ্রাফ যখন কেউ নিয়েছিল, প্রথমবার খবরের কাগজে যখন নাম এসেছিল, সেই অনুভুতিটার মতোই। প্রথম পুরস্কার নেওয়াটা আমার সারা জীবন মনে থেকে যাবে। এটা আমি খুব সুন্দর জায়গায় ঘরে সাজিয়ে রাখব। এই ইউটিউব চ্যানেলটা আমি শুরু করেছিলাম কলেজে থাকা বন্ধুদের নিয়ে। প্রথমেই তাঁদের আমি ধন্যবাদ জানাব। আমার বাবা, মা, আমার প্রেমিকা সবাইকে ধন্যবাদ। যাঁরা দেখেন, যাঁরা লাইক করেন, কমেন্ট করেন, প্রত্যেককে ধন্যবাদ। ‘
তিনি সকলের প্রিয় বং গাই। তিনি কিরণ দত্ত। সোশ্যাল মিডিয়া যাঁর জগত। ছোট থেকেই যখন তিনি চেষ্টা করতেন ইউটিউবের মাধ্যমে আয় করতে, প্রাথমিকভাবে কেউই বুঝতে পারেননি, যে তিনি এই পর্যায় পৌঁছবেন। তবে কিছুদিনের মধ্যেই তাঁর চ্যানেল যে জায়গায় পৌঁছে যায়, যে জনপ্রিয়তা অর্জন করে, তা সকলের নজর কাড়ে। তবে জীবনে মঞ্চে উঠে পুরস্কার নেননি কখনও। তাই TV9 বাংলা অ্যাওয়ার্ডস শোয়ে এসে আপ্লুত কিরণ দত্ত তথা সকলের প্রিয় বং গাই। এই পুরস্কার যদিও তিনি সকল ইউটিউবারের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার কথাই জানিয়েছিলেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় কিরণ দত্ত নিজের এই পোস্ট দেওয়ার আগেই TV9 বাংলার মুখোমুখি হয়ে আবগঘন কিরণ দত্ত।
কিরণ দত্তের কথায়, ‘এটা আমার প্রথম অভিজ্ঞতা, এটা আমার প্রথম পুরস্কার। যদিও ইউটিউবারের প্লেবটনগুলো বাদদিয়ে। মানে সোশ্যাল মিডিয়া বাদ দিয়ে এটাই আমার প্রথম পুরস্কার। ফলে অনেকটাই উত্তেজিত আমি। কোনওদিন সেই হিসেবে স্টেজে উঠে পুরস্কার নিইনি। এটা আমার কাছে, প্রথমবার যখন কেউ সেলফি নিয়ে ছিল, প্রথমবার অটোগ্রাফ যখন কেউ নিয়েছিল, প্রথমবার খবরের কাগজে যখন নাম এসেছিল, সেই অনুভুতিটার মতোই। প্রথম পুরস্কার নেওয়াটা আমার সারা জীবন মনে থেকে যাবে। এটা আমি খুব সুন্দর জায়গায় ঘরে সাজিয়ে রাখব। এই ইউটিউব চ্যানেলটা আমি শুরু করেছিলাম কলেজে থাকা বন্ধুদের নিয়ে। প্রথমেই তাঁদের আমি ধন্যবাদ জানাব। আমার বাবা, মা, আমার প্রেমিকা সবাইকে ধন্যবাদ। যাঁরা দেখেন, যাঁরা লাইক করেন, কমেন্ট করেন, প্রত্যেককে ধন্যবাদ। ‘