স্ন্যাকস, সানসেট সঙ্গে দীপিকা, ইনস্টা রিলে ভিডিও পোস্ট সিদ্ধান্তের

আলিবাগে ছবির শুটিং চলছে। কাজের ফাঁকে একসঙ্গে এক ক্যাফের টেবিলে দেখা গেল পরিচালক শকুন বতরা এবং দীপিকাকে।

স্ন্যাকস, সানসেট সঙ্গে দীপিকা, ইনস্টা রিলে ভিডিও পোস্ট সিদ্ধান্তের
সূর্যাস্তের সময় তোলা ভিডিও।
Follow Us:
| Updated on: Dec 10, 2020 | 11:06 AM

ইংরেজিতে বলে ’ফ্যামিলি দ্যাট ইটস টুগেদার স্টেস টুগেদার’। তবে দীপিকা পাড়ুকোন এবং তাঁর টিম মেটস বিশ্বাস করেন ‘টিম দ্যাট ইটস টুগেদার, স্টেস টুগেদার’।

এবং সে কারণেই বোধ হয় এক টেবিলে খাবার খেতে দেখা গেল দীপিকা ও তাঁর পরিচালককে। শকুন বতরার নতুন ছবিতে কাজ করছেন দীপিকা পাড়ুকোন, ‘গালি বয়’ খ্যাত সিদ্ধান্ত চতুর্বেদী এবং অনন্যা পান্ডে। আপাতত আলিবাগে ছবির শুটিং চলছে। কাজের ফাঁকে একসঙ্গে এক ক্যাফের টেবিলে দেখা গেল পরিচালক শকুন বতরা এবং দীপিকাকে। পোস্আট করা আরেক ছবিতে দেখা গেল ‘গালি বয়’ স্টার সিদ্ধান্তকেও।

শুটিং ফাঁকে ‘চিলিং’-এর ছবি ইনস্টা স্টোরিতে পোস্ট করলেন সিদ্ধান্ত। টেবিলের এক প্রান্তে বসে দীপিকা, পরনে সাদা লুজ টপ। আর তাঁর ঠিক উল্টো দিকে বসে পরিচালক শকুন। আর দু’জনের মাঝে জানলার ফাঁক দিয়ে নীলচে আকাশ আর এক ফাঁলি রোদ উঁকি মারছে। ইনস্টা রিলে পর পর ছবি সাজিয়ে এক ভিডিও বানিয়েছেন সিদ্ধান্ত। ব্যাকগ্রাউন্ডে চলছে গান। বিটলস ব্যান্ডের ‘হিয়ার কামস দ্য সান’।

আরও পড়ুন ফের শুরু নেটফ্লিক্সের ‘স্ট্রিম ফেস্ট’, কবে পর্যন্ত চলবে?

বেশ কয়েকদিন ধরে আলিবাগে চলছে ছবির শুটিং। ছবিতে অনন্যা পান্ডেও অভিনয় করছেন, তবে তাঁকে ইনস্টা রিলে দেখা যায়নি। শোনা যাচ্ছে দীপিকা এবং সিদ্ধান্ত শুটিংয়ে ফেরি নিয়ে রোজ যাতায়াত করেন। কিছুদিন আগে সিদ্ধান্তের এক পোস্টে তিনি, দীপিকা এবং শকুন তিনজন সূর্যাস্তের সময় ফেরিতে হালকা হাওয়ার আমেজে মজেছেন। ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘সানসেট লাভার্স’।

প্রথমে ঠিক হয়, শ্রীলঙ্কায় হবে ছবির শুটিং কিন্তু প্যান্ডেমিকের কারণে তা শিডিউল করা হয় গোয়াতে। সূত্রের খবর ছবির শুটিং পিছিয়ে যাওয়ায় পরিচালকের খানিক সুবিধেই হয়েছে। কারণ তিনি ছবির স্ক্রিপ্টে নিয়ে আরও একটু বেশি কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন। শ্রীলঙ্কায় শুটিং করা সম্ভব হয়নি, পরিবর্তে গোয়ায় শুরু হয় ছবি। শ্রীলঙ্কায় শুটিং লোকেশন ছিল সমুদ্র সৈকত এবং পুরনো গির্জা, গোয়াতেও ঠিক এমন এক জায়গাতেই হয়েছে শুটিং।

এক সাক্ষাৎকারে ছবি প্রসঙ্গে দীপিকা বলেন, “আমার শেষ অভিনীত ছবি ‘ছাপাক’-এর তুলনায় এই ছবি একটু হালকা মেজাজের। আমার চরিত্রটি অভ্যন্তরীণ মানসিক অশান্তির মধ্যে রয়েছে। এটাকে ফুটিয়ে তোলা বেশ চ্যালেঞ্জিং। ভারতীয় চলচ্চিত্রে এমন ছবি খুব একটা হয়নি। জঁর যদি জিজ্ঞেস করেন তাহলে বলব, ডোমিস্টিক নয়ের (Domestic Noir)”