AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

মাধুরীর বিয়ের খবর শুনে বাথরুমে হাপুস নয়নে কাঁদেন দীপিকার পিতা প্রকাশ পাড়ুকোন, সত্য ফাঁস কন্যার

Madhuri Dixit's Big Crush: হাজার-হাজার, লাখ-লাখ পুরুষদের কাঁদিয়ে বিদেশের বাসিন্দা ভারতীয় ডাক্তার শ্রীরাম নেনেকে বিয়ে করেন বলিউডের 'ধকধক গার্ল' মাধুরী দীক্ষিত। সেই আঘাতপ্রাপ্ত পুরুষদের তালিকায় ছিলেন বলিউড দিভা দীপিকা পাড়ুকোনের পিতা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় প্রকাশ পাড়ুকোনও। জানতেন?

মাধুরীর বিয়ের খবর শুনে বাথরুমে হাপুস নয়নে কাঁদেন দীপিকার পিতা প্রকাশ পাড়ুকোন, সত্য ফাঁস কন্যার
(বাঁ দিক থেকে) দীপিকার সঙ্গে পিতা প্রকাশ, মাধুরীর সেই মোহিনী হাসি...
| Updated on: Jun 22, 2024 | 10:40 AM
Share

কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী–মাধুরী দীক্ষিতকে কে পছন্দ করতেন না? বলিউডের ‘ধকধক গার্ল’ মাধুরী দীক্ষিত হাজার-হাজার, লাখ-লাখ পুরুষের হৃদয়ে রাজ করেন। আজও তাঁকে দেখলেই মনের মধ্যে ভায়োলিন বেজে ওঠে বহু পুরুষের। সেই তালিকায় নাম রয়েছে ভারতীয় ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় প্রকাশ পাড়ুকোনেরও। সম্পর্কে তিনি বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের বাবা। মাধুরী দীক্ষিতের সঙ্গে একটি একান্ত সাক্ষাৎকার দিতে বসে এই সত্যি সামনে এনেছিলেন দীপিকার স্বয়ং। হাসতে-হাসতে বলেছিলেন, “আমার বাবার ক্রাশ ছিলেন আপনি। আপনার জন্য বাবা এক বিচিত্র কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন।” কী কাণ্ড ঘটিয়েছিলেন প্রকাশ?

প্রকাশ পাড়ুকোনের ক্রাশ ছিল মাধুরীর উপর। স্বপ্নসুন্দরীকে তিনি মনে-মনে পছন্দ করতেন খুব। এই কথা জানতে পেরে হাসি চওড়া হয় মাধুরীর। খানিকটা লজ্জিতও হয়েছিলেন তিনি। দীপিকা বলেছিলেন, “আমার বাবার আপনাকে ভীষণ ভাল লাগত। আপনার যখন বিয়ের খবর জানতে পেরেছিলেন বাবা, সেই ধাক্কা তিনি সহ্যই করতে পারেননি। বাথরুমে গিয়ে হাপুস নয়নে কেঁদেছিলেন খুব।” এই কথা শুনে আরও বেশি লজ্জা পেয়েছিলেন মাধুরী।

মাধুরী দীক্ষিতকে নিয়ে মানুষের মধ্যে উত্তেজনা ভরপুর। তাঁর ভুবন ভোলানো হাসি, তাঁর সরল তাকানো, তাঁর নাচ, তাঁর অভিনয় মুগ্ধ করেছে দর্শককুলকে। শুরু থেকেই সেই কথা জানেন মাধুরী। কিন্তু এ সব কিছুকে উপেক্ষা করে কেরিয়ারের মধ্যগগনে থাকার সময়ই ভারতীয় বংশোদ্ভূত, বিদেশে চাকরিরত চিকিৎসক শ্রীরাম নেনেকে বিয়ে করেছিলেন তিনি। নেনে আবার মাধুরীর এই জগৎজোড়া খ্যাতি সম্পর্কে একেবারেই অবগত ছিলেন না। তাঁর ছবিও বেশি দেখেননি। কেবল তাঁর সরল মনটা দেখেই ভালবেসেছিলেন মাধুরীকে।

সেই নেনেকেই বিয়ে করে সিনেমা জগত ছেড়ে বিদেশে সংসার পেতেছিলেন মাধুরী। সেখানেই সাজিয়েছিলেন তাঁর স্বপ্নের ঘরবাড়ি। সুখে কেটেছে তাঁর বডিউড পরবর্তী জীবন। তবে এতগুলো বছর সিনেমার পর্দায় না থেকেও মাধুরীর জনপ্রিয়তা একচুলও কমেনি। বরং উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। তাঁর বলিউডে কামব্যাকে তোলপাড় হয়। আনন্দের লহর আসে। ছবির নাম ছিল ‘আজা নাচলে’। কেবল মাধুরীর নামেই টিকিট বিক্রি হয়। পরে ওয়েব সিরিজ়েও কাজ করেছেন এই অসম্ভব সুন্দরী নায়িকা।