AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘হানিমুনে খুব মজা করেছি,’ টিভি নাইন বাংলা ডিজিটালকে জানালেন কাঞ্চন

Kanchan Mallick-Sreemoyee Chatterjee: সম্প্রতি স্ত্রী শ্রীময়ী চট্টরাজের সঙ্গে মালদ্বীপে মধুচন্দ্রিমায় গিয়েছিলেন কাঞ্চন মল্লিক। ছবি পোস্ট করেছেন সোশাল মিডিয়ায়। তা দেখে ফের তাঁদের কটাক্ষ করেছেন নিন্দুকেরা। মালদ্বীপে কেমন মজা হল, তা টিভি নাইন বাংলা ডিজিটালকে জানিয়েছেন কাঞ্চন।

'হানিমুনে খুব মজা করেছি,' টিভি নাইন বাংলা ডিজিটালকে জানালেন কাঞ্চন
হানিমুনে কাঞ্চন-শ্রীময়ী।
| Updated on: Jul 17, 2024 | 6:00 PM
Share

কাঞ্চন-শ্রীময়ী! তাঁরা যাই করেন না কেন, তা নিয়ে কটূক্তি, বিদ্রূপ হবেই। সম্প্রতি মালদ্বীপে মধুচন্দ্রিমায় গিয়েছিলেন তারকা জুটি। একান্ত সময়ের বেশকিছু ছবি সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছিলেন তাঁরা। তারপর থেকেই নানা বিতর্ক তৈরি হয় এই জুটিকে কেন্দ্র করে। কাঞ্চনের পোশাক, শ্রীময়ীর সাজ–সব কিছু নিয়েই হাসাহাসি হয়েছে। এমনকী, মিমও তৈরি হয়েছে কাঞ্চনের পুল পিকচারের। তাঁকে এক এলিয়ানের সঙ্গেও তুলনা করা হয়েছে।

এসব দেখে হাসাহাসিই করেছেন কাঞ্চন। নাহ্, এখন আর ট্রোলিং ছুঁতে পারে না তাঁকে। বরং বিষয়টি নিয়ে নিজেই মস্করা করেন। টিভি নাইন বাংলা ডিজিটালকে হাসতে-হাসতে বলেন, “আমি যদি এখন গড়ের মাঠেও একা বসে থাকি, লোকে বলবে গরু তুই ঘাস খা! সো, এগুলো আর আমাকে স্পর্শ করে না। তবে খুবই নোংরা লাগে। কুরুচিকর মনে হয়।”

হানিমুনে শ্রীময়ীর সঙ্গে কতখানি মধুর সময় কাটিয়েছেন কাঞ্চন, তা নিয়েও মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন, “ভোটের চাপের জন্য কোত্থাও যেতে পারিনি আমরা। কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জায়গা পাচ্ছিলাম না, তাই তিনটে দিনের জন্য মালদ্বীপ থেকে ঘুরে এলাম। ভাল লেগেছে। আনন্দ করেছি আমি আর শ্রীময়ী।”

জানুয়ারি মাসের ১০ তারিখ দ্বিতীয় স্ত্রী পিঙ্কি বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডিভোর্স দিয়ে ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রেমিকা শ্রীময়ী চট্টরাজকে বিয়ে করেন কাঞ্চন। সেই রেজিস্ট্রির ছবি ছড়িয়ে পড়তেই কটাক্ষ তৈরি হয়ে নবদম্পতিকে কেন্দ্রকে। কাঞ্চনের রোগা চেহারা থেকে শুরু করে তিনটে বিয়ে–সবকিছুই হয়ে ওঠে মুখরোচক আলোচনার বিষয়বস্তু। সেই সময় টিভি নাইন বাংলা ডিজিটালকে কাঞ্চন বলেছিলেন, “আমি শ্রীময়ীকে বিবাহ করছি। শ্রীময়ী আমাকে বিবাহ করছে। এটা দু’জনের সম্মতিক্রমে হচ্ছে। তাঁকে আমি বয়স লোকাইনি, সে-ও তার বয়স আমার কাছে লোকায়নি। ফলে এত জবাবদিহি লোককে দেব কেন, বলুন তো? আমরা দু’জনে বাঁচব, তাতে কে নেটিজ়েন, কে সিটিজ়েন, তাঁদের এত কথা আমি বলতে যাব কেন? আমার দুঃসময় কি তাঁরা ৫০ গ্রাম চাল নিয়ে এসে দাঁড়িয়েছিল? যখন ৭০০ টাকার মাইনের চাকরি করতাম, যখন আমার মা রোগশয্যায় পড়ে মারা গেলেন, তখন কি কেউ এসেছিলেন? নাকি আমার বাবা যখন চলে গেলেন, তখন কেউ এসেছিলেন? তাই কে কী ভাবল, কে কী বলল আমার দেখার নেই, জানারও দরকার নেই!”