দুর্গাপুজোর মণ্ডপে আচমকাই ক্ষিপ্ত কাজল, চিৎকার করে বললেন…

Durga Puja: সেই কবে থেকে আরব সাগরের তীরে মায়ানগরীতে ধুমধাম করে দুর্গাপুজো করে চলেছেন কাজল ও রানি মুখোপাধ্যায়ের পরিবার। সম্পর্কে তাঁরা আবার তুতো বোন হন। দীর্ঘদিন ধরে চলে প্রস্তুতি। চলে পাতপেড়ে খাওয়াদাওয়া। এবারেও সেই নিয়মের ব্যতিক্রম নয়।

দুর্গাপুজোর মণ্ডপে আচমকাই ক্ষিপ্ত কাজল, চিৎকার করে বললেন...
ক্ষিপ্ত কাজল
Follow Us:
| Updated on: Oct 10, 2024 | 3:22 PM

সেই কবে থেকে আরব সাগরের তীরে মায়ানগরীতে ধুমধাম করে দুর্গাপুজো করে চলেছেন কাজল ও রানি মুখোপাধ্যায়ের পরিবার। সম্পর্কে তাঁরা আবার তুতো বোন হন। দীর্ঘদিন ধরে চলে প্রস্তুতি। চলে পাতপেড়ে খাওয়াদাওয়া। এবারেও সেই নিয়মের ব্যতিক্রম নয়। তবে সপ্তমীর সকালে আচমকাই কাজলের মেজাজ সপ্তমে। ঢাকাই শাড়ি পরে সকাল থেকেই তিনি ছিলেন মণ্ডপেই। তদারকি করছিলেন পুরোটাই। তবে আচমকাই ভিড় বাড়তে দেখে রেগে যান তিনি। পাপারাৎজিদের সরে যেতে বলেন। বলতে থাকেন, ‘সরে যান। পিছনে যারা অঞ্জলি দেওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে আছে তাঁদের দিতে দিন।”

ভিড়ের মধ্যে শাঁখা-পলা পরিহিতা একজন বলে ওঠেন, ‘আমরা তো এক্ষুণি এসেছি।” পাল্টা কাজলও ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’-এর অঞ্জলির ধাঁচে বলে ওঠেন, ‘মিথ্যে বলা নিষেধ আছে।” সেই মহিলা বারবার বলতে থাকেন, ‘একদম না, একদম না। সত্যি বলছি বিশ্বাস করুন।” কিন্তু কাজল কি আর শোনার পাত্রী? বারবার বলতে থাকেন একই কথা!

ঘটনায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া নেটিজেন মহলে। কাজলের এ হেন ব্যবহারে এক শ্রেণী বলতে থাকেন, “দিন দিন তো জয়া বচ্চন হয়ে উঠছেন। কী হয়েছে একটু বেশিক্ষণ মায়ের কাছে থাকলে।” যদিও এক শ্রেণী কাজলকেই সমর্থন করে বলেন, “ওঁর পুজো, উনিই জানেন কীভাবে সামলাতে হয়। এ নিয়ে এত রাগারাগি করার কিছু নেই।”

দেখে নিন সেই ভিডিয়ো