‘ও ও জানে জানা/ ঢুন্ডে তুঝে দিওয়ানা…’
শার্টলেস সলমন আর সঙ্গে ইলেকট্রিক গিটার… ছবির নাম ‘প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া’। ছবি মুক্তির সাল ১৯৯৮। আপনি যদি মুভিবাফ হন তবে ওই আইকনিক গান আর স্টেপ একবার হলেও আপনি দেখেননি এমনটা বোধহয় অসম্ভব। ২৩ বছর পরেও ওই গানের ক্রেজ এখনও ফিকে হয়নি। গানটি গেয়েছিলেন যিনি তিনি কামাল খান। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কামাল জানিয়েছেন, যদি সম্ভব হয় তাঁর ব্যক্তিগত ইচ্ছে গানটির আবারও রিমেক করতে চান তিনি।
এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, কুড়ি বছর পরেও গানটির চাহিদা দেখে তিনি আপ্লুত। যদি রিমেক করতেই হয় তবে কি সলমনের খানের লিপেই রিমেক করার ইচ্ছে তাঁর? কামালের কথায়, “তা এখনও ভাবিনি। আমার মনে হয় সেই সিদ্ধান্তটা সলমনের হবে। ও নিজে ওর কোনও ছবিতে গানটি ব্যবহার করতে চায় কিনা। তবে যদি তা নয় তাও গানটির রিমেক করতে আমি ভীষণ ভাবেই আগ্রহী। দেখা যাক…।”
সম্প্রতি সলমনের ‘রাধে’ ছবির সিটি মারও গেয়েছেন কামাল। তবে এমন নয় যে গাওয়া মাত্রই নির্বাচিত হয়ে গিয়েছিল তাঁর গান। বরং সঙ্গীত পরিচালকের কাছ থেকে রীতিমতো অ্যাপ্রুভাল পেতে হয়েছিল তাঁকে। এমনকি ওই ছবির ‘দিল দে দিয়া’র ক্ষেত্রেও ঘটেছে একই ঘটনা। কামাল জানান, ওই গানটি তিনি গাওয়ার আগে আরও এক নামি শিল্পীকে দিয়ে গাওয়ানো হয়েছিল। যদিও তা পছন্দ হয়নি সঙ্গীত পরিচালকের।
১৩মে, এই ঈদেই রিলিজ করছে সলমন খানের নতুন ছবি ‘রাধে’। তবে ছবি রিলিজ করবে ‘হাইব্রিড মডেল’-এ। কী এই ‘হাইব্রিড মডেল’? একই দিনে সিনেমা হলে এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মে রিলিজ করবে ‘রাধে’। হলিউডে এই ‘হাইব্রিড মডেল’-এ বহু ছবি রিলিজ করে। ভারতে এই প্রথম বার। করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই এইভাবে রিলিজের প্ল্যান করা হয়েছে। যাঁরা হলে গিয়ে দেখতে চান তাঁরা হলে গিয়ে দেখতে পারবেন। আর যাঁরা করোনার ভয়ে হলে যেতে ছান না, তাঁরা বাড়ি বসেই ‘রাধে’ দেখতে পারেন।
আরও পড়ুন ‘দময়ন্তী’ শুধু আর গোয়েন্দা নন! প্রতারণা করে তুহিনা বলছেন ‘হায় তৌবা’
‘রাধে’-র ডিজিট্যাল রাইট কিনেছে জি-৫। জি-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে সিনেমা হলের সঙ্গে একই দিনে ওটিটিতে রিলিজ করলেও টাকা দিয়েই ওটিটিতে দেখতে হবে ‘রাধে’। জি-৫ এর সাবস্ক্রিপশন থাকলেও বিনা পয়সায় ‘রাধে’ দেখা যাবে না। ছবিটি স্ট্রিমিং করবে জিপ্লেক্স-এ। একটি নির্দিষ্ট মূল্যের টাকা দিয়েই বাড়ি বসে দেখা যাবে ‘রাধে’। তবে সেই টাকার পরিমাণ কত তা এখনও জি-এর পক্ষ থেকে জানায়নি।
‘ও ও জানে জানা/ ঢুন্ডে তুঝে দিওয়ানা…’
শার্টলেস সলমন আর সঙ্গে ইলেকট্রিক গিটার… ছবির নাম ‘প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া’। ছবি মুক্তির সাল ১৯৯৮। আপনি যদি মুভিবাফ হন তবে ওই আইকনিক গান আর স্টেপ একবার হলেও আপনি দেখেননি এমনটা বোধহয় অসম্ভব। ২৩ বছর পরেও ওই গানের ক্রেজ এখনও ফিকে হয়নি। গানটি গেয়েছিলেন যিনি তিনি কামাল খান। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কামাল জানিয়েছেন, যদি সম্ভব হয় তাঁর ব্যক্তিগত ইচ্ছে গানটির আবারও রিমেক করতে চান তিনি।
এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, কুড়ি বছর পরেও গানটির চাহিদা দেখে তিনি আপ্লুত। যদি রিমেক করতেই হয় তবে কি সলমনের খানের লিপেই রিমেক করার ইচ্ছে তাঁর? কামালের কথায়, “তা এখনও ভাবিনি। আমার মনে হয় সেই সিদ্ধান্তটা সলমনের হবে। ও নিজে ওর কোনও ছবিতে গানটি ব্যবহার করতে চায় কিনা। তবে যদি তা নয় তাও গানটির রিমেক করতে আমি ভীষণ ভাবেই আগ্রহী। দেখা যাক…।”
সম্প্রতি সলমনের ‘রাধে’ ছবির সিটি মারও গেয়েছেন কামাল। তবে এমন নয় যে গাওয়া মাত্রই নির্বাচিত হয়ে গিয়েছিল তাঁর গান। বরং সঙ্গীত পরিচালকের কাছ থেকে রীতিমতো অ্যাপ্রুভাল পেতে হয়েছিল তাঁকে। এমনকি ওই ছবির ‘দিল দে দিয়া’র ক্ষেত্রেও ঘটেছে একই ঘটনা। কামাল জানান, ওই গানটি তিনি গাওয়ার আগে আরও এক নামি শিল্পীকে দিয়ে গাওয়ানো হয়েছিল। যদিও তা পছন্দ হয়নি সঙ্গীত পরিচালকের।
১৩মে, এই ঈদেই রিলিজ করছে সলমন খানের নতুন ছবি ‘রাধে’। তবে ছবি রিলিজ করবে ‘হাইব্রিড মডেল’-এ। কী এই ‘হাইব্রিড মডেল’? একই দিনে সিনেমা হলে এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মে রিলিজ করবে ‘রাধে’। হলিউডে এই ‘হাইব্রিড মডেল’-এ বহু ছবি রিলিজ করে। ভারতে এই প্রথম বার। করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই এইভাবে রিলিজের প্ল্যান করা হয়েছে। যাঁরা হলে গিয়ে দেখতে চান তাঁরা হলে গিয়ে দেখতে পারবেন। আর যাঁরা করোনার ভয়ে হলে যেতে ছান না, তাঁরা বাড়ি বসেই ‘রাধে’ দেখতে পারেন।
আরও পড়ুন ‘দময়ন্তী’ শুধু আর গোয়েন্দা নন! প্রতারণা করে তুহিনা বলছেন ‘হায় তৌবা’
‘রাধে’-র ডিজিট্যাল রাইট কিনেছে জি-৫। জি-এর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে সিনেমা হলের সঙ্গে একই দিনে ওটিটিতে রিলিজ করলেও টাকা দিয়েই ওটিটিতে দেখতে হবে ‘রাধে’। জি-৫ এর সাবস্ক্রিপশন থাকলেও বিনা পয়সায় ‘রাধে’ দেখা যাবে না। ছবিটি স্ট্রিমিং করবে জিপ্লেক্স-এ। একটি নির্দিষ্ট মূল্যের টাকা দিয়েই বাড়ি বসে দেখা যাবে ‘রাধে’। তবে সেই টাকার পরিমাণ কত তা এখনও জি-এর পক্ষ থেকে জানায়নি।