রিমঝিমের প্রেমে ‘পাগল’ হয়ে শরীরে ট্যাটু!কোন ভারতীয় খেলোয়াড় ঘটান এমনটা?
প্রেম আর ট্যাটুর এক অদ্ভুত সম্পর্ক রয়েছে। অতীতে দীপিকা পাড়ুকোন থেকে সইফ আলি খান-- ভালবেসে ট্যাটু করেছিলেন শরীরে। দীপিকা খোদাই করেছিলেন প্রাক্তন প্রেমিক রণবীর কাপুরের নাম। অন্যদিকে করিনা কাপুরের নামে হাতে ট্যাটু করেছিলেন সইফ আলি খান।
প্রেম আর ট্যাটুর এক অদ্ভুত সম্পর্ক রয়েছে। অতীতে দীপিকা পাড়ুকোন থেকে সইফ আলি খান– ভালবেসে ট্যাটু করেছিলেন শরীরে। দীপিকা খোদাই করেছিলেন প্রাক্তন প্রেমিক রণবীর কাপুরের নাম। অন্যদিকে করিনা কাপুরের নামে হাতে ট্যাটু করেছিলেন সইফ আলি খান। ঠিক এরকমই এক ঘটনা ঘটেছিল খোদ বাংলাতেও। এমনিতে ময়দান আর সিনেজগতের মধ্যেকার প্রেমের কিসসা নতুন নয়। শোনা যায় ২০০৭ নাগাদ অভিনেত্রী রিমঝিম মিত্রের প্রেমে পড়ে তাঁর জন্য হাতে ট্যাটু করিয়ে নেন ইস্টবেঙ্গলের তারকা ফুটবলার আলভিটো ডি’কুনহা, ময়দানে রটেছিল এমনটাই। নিজেরা যদিও এই নিয়ে মুখ খোলেননি। তবু গসিপ কি আর থেমে থাকে?
শোনা যায় সম্পর্কেও ছিলেন তাঁরা। রিমঝিমের পরিবারের সঙ্গে খেলাধূলার এক গভীর যোগ রয়েছে। তাঁর জ্যাঠা শান্ত মিত্র, ফুটবল জগতের দিগপাল। তাই মাঠে ময়দানে বহুবার দেখা গিয়েছে রিমঝিমকে। সেখান থেকেই নাকি প্রেম হয় আলভিটোর সঙ্গে। তবে নিজেদের প্রেমের কথা কখনও স্বীকার করেননি রিমঝিম। অতীতে তাঁকে এই নিয়ে প্রশ্ন করা হলে রিমঝিম বলেন, “আমাদের নিয়ে যা রটছে তা গসিপ ছাড়া কিছুই নয়। কেরিয়ার সবার আগে, আলভিটো পরে। যদি কেউ জিজ্ঞাসা করেন, আমি বলব বিয়ের এখনও অনেক দেরি।” পরবর্তীতে আলভিটো বিয়ে করেন পার্ল নামক এক গোয়ান মেয়েকে। তাঁর সঙ্গেই দীর্ঘ বিবাহিত সম্পর্কে রয়েছে তিনি। প্রাক্তন এই ফুটবলার এই মুহূর্তে ইস্টবেঙ্গলের কতিপয় প্রশাসনিক পদে রয়েছেন। অন্যদিকে রিমঝিম আজও অবিবাহিত। ধারাবাহিকে দেখা যায় তাঁকে।
View this post on Instagram
৪০ ছুঁতে আর বেশি দিন বাকি নেই রিমঝিমের। রিমঝিমের বয়স এই ৩৮শের কাছাকাছি। ১৯৮৬ সালের ৩০ মে তাঁর জন্মদিন। তবু বয়সের ভার গ্রাস করেনি তাঁকে। নিজেকে ভ্যাম্পায়ের সঙ্গে তুলনা করে এর আগে টিভিনাইন বাংলাকে রিমঝিম বলেন, “আমি সবকিছুই খাই। একদম নিজের খেয়াল রাখি না। অনেক সময় খেতে দেরি হয়ে যায় আমার। অনেকসময় তাড়াতাড়ি খেয়ে নিই। আমি কোল্ড ড্রিঙ্কসও খাই। জাঙ্ক ফুড আমার ভীষণ প্রিয়। কিন্তু সবটাই অল্প পরিমাণে খাই। আমার আসলে খিদেটাই খুব কম। তাই হয়তো ওজনও বাড়ে না, ফিগার ভাঙে না।”