মাস কয়েক আগের ঘটনা। মমতা শঙ্করের একটি মন্তব্যকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছিল বিপুল বিতর্ক। মেয়েদের শাড়ির আঁচল নামিয়ে পরা প্রসঙ্গে ‘রাস্তার মেয়ে’, ‘ল্যাম্পপোস্টের নীচে দাঁড়ানো মেয়ে’ এরকম দুটি শব্দ ব্যবহার করেছিলেন। ব্যস সেই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পরেই শুরু হয় ধুন্ধুমার কাণ্ড। সেই শাড়ি বিতর্কের পর এমন কোনও মুহূর্ত যায়নি যে তাঁর কোনও বক্তব্য নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা হয়নি। এই কটাক্ষকারী বা সমালোচকদের কোনও কথাতেই কিছু যায় আসে না তাঁর।
স্পষ্ট কথায় জানিয়ে দিলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি TV9 বাংলার তরফে এই প্রসঙ্গেই প্রশ্ন করা হয়েছিল অভিনেত্রীকে। তিনি যে ট্রোল, সমাজমাধ্যমের পাতার সমালোচক এবং কটাক্ষকারীদের নিয়ে খুবই বিরক্ত তা বুঝিয়ে দিলেন। তাই তো প্রশ্ন উঠতেই মাথায় হাত অভিনেত্রীর।
মমতা শঙ্কর বললেন, “সোশ্যাল মিডিয়া এমন একটা জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। কোনও কিছু বিষয়ে পক্ষে বললেও দোষ, বিপক্ষে বললেও দোষ। মানুষকে যেন কিছু একটা বলতেই হবে। তাই আমি আস্তে আস্তে চুপ করে যাচ্ছি। আমি শুধু তাদেরকেই ঠিক করার চেষ্টা করব যাদের উপর জোর আছে। আর সবার আগে নিজেকে ঠিক করার চেষ্টা করব। সেখানে কে কী বললেন তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না। আমার কথা যাদের গায়ে লেগেছে তাঁরা অনেক কথা বলেছেন। কিন্তু কিছু দিন আগে যখন আমি শিকাগো গিয়েছিলাম তখন কত জন আমায় বলেছেন, “আপনি যে কী ভাল করেছেন। আমাদের মনের কথা যা আমরা বলে উঠতে পারি না। কারণ, আমাদের কথা কেউ শুনতে চাই না। আমরাও এখন বলতে পারছি।” এই সব শুনে আমার মনে হয় যদি আমি একটা মানুষের মধ্যেও পরিবর্তন আনতে পারি ভালর দিকে। তাই এর মধ্যে যদি কেউ আমায় ট্রোল করে আমার কিচ্ছু যায় আসে না। মানুষের মুখ আছে তার উপর আমার লাগাম নেই। যারা বোঝার তাঁরা ঠিক বুঝেছে।” অভিনেত্রীর কথায় মানুষের এখন ধৈর্য কমে গিয়েছে বলেই এই অবস্থা হয়েছে।
মাস কয়েক আগের ঘটনা। মমতা শঙ্করের একটি মন্তব্যকে কেন্দ্র করে তৈরি হয়েছিল বিপুল বিতর্ক। মেয়েদের শাড়ির আঁচল নামিয়ে পরা প্রসঙ্গে ‘রাস্তার মেয়ে’, ‘ল্যাম্পপোস্টের নীচে দাঁড়ানো মেয়ে’ এরকম দুটি শব্দ ব্যবহার করেছিলেন। ব্যস সেই ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসার পরেই শুরু হয় ধুন্ধুমার কাণ্ড। সেই শাড়ি বিতর্কের পর এমন কোনও মুহূর্ত যায়নি যে তাঁর কোনও বক্তব্য নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা হয়নি। এই কটাক্ষকারী বা সমালোচকদের কোনও কথাতেই কিছু যায় আসে না তাঁর।
স্পষ্ট কথায় জানিয়ে দিলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি TV9 বাংলার তরফে এই প্রসঙ্গেই প্রশ্ন করা হয়েছিল অভিনেত্রীকে। তিনি যে ট্রোল, সমাজমাধ্যমের পাতার সমালোচক এবং কটাক্ষকারীদের নিয়ে খুবই বিরক্ত তা বুঝিয়ে দিলেন। তাই তো প্রশ্ন উঠতেই মাথায় হাত অভিনেত্রীর।
মমতা শঙ্কর বললেন, “সোশ্যাল মিডিয়া এমন একটা জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে। কোনও কিছু বিষয়ে পক্ষে বললেও দোষ, বিপক্ষে বললেও দোষ। মানুষকে যেন কিছু একটা বলতেই হবে। তাই আমি আস্তে আস্তে চুপ করে যাচ্ছি। আমি শুধু তাদেরকেই ঠিক করার চেষ্টা করব যাদের উপর জোর আছে। আর সবার আগে নিজেকে ঠিক করার চেষ্টা করব। সেখানে কে কী বললেন তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না। আমার কথা যাদের গায়ে লেগেছে তাঁরা অনেক কথা বলেছেন। কিন্তু কিছু দিন আগে যখন আমি শিকাগো গিয়েছিলাম তখন কত জন আমায় বলেছেন, “আপনি যে কী ভাল করেছেন। আমাদের মনের কথা যা আমরা বলে উঠতে পারি না। কারণ, আমাদের কথা কেউ শুনতে চাই না। আমরাও এখন বলতে পারছি।” এই সব শুনে আমার মনে হয় যদি আমি একটা মানুষের মধ্যেও পরিবর্তন আনতে পারি ভালর দিকে। তাই এর মধ্যে যদি কেউ আমায় ট্রোল করে আমার কিচ্ছু যায় আসে না। মানুষের মুখ আছে তার উপর আমার লাগাম নেই। যারা বোঝার তাঁরা ঠিক বুঝেছে।” অভিনেত্রীর কথায় মানুষের এখন ধৈর্য কমে গিয়েছে বলেই এই অবস্থা হয়েছে।