যে কোনও জায়গায় সন্তানকে স্তন্যপান করানোর অধিকার প্রসঙ্গে সরব নেহা

Apr 12, 2021 | 1:20 PM

নেহার পাশে দাঁড়িয়েছেন তাঁর স্বামী অঙ্গদ বেদীও। স্ত্রীর এই ক্যাম্পেনকে সমর্থন করে তাঁর বক্তব্য শুধু মায়েদেরই নয়, বাবাদেরও উচিত এই ক্যাম্পেনে তাঁর স্ত্রীর অয়াশে থাকা। তাঁর কথায়, "নতুন মায়েদের দেখভালের দায়িত্ব তো বাবাদেরই।"

যে কোনও জায়গায় সন্তানকে স্তন্যপান করানোর অধিকার প্রসঙ্গে সরব নেহা
স্বামী এবং কন্যার সঙ্গে নেহা ধুপিয়া।

Follow Us

শিশুর কাছে মাতৃদুগ্ধই গলিত সোনা, তাই স্থান কাল পাত্র না দেখে শিশুকে যে কোনও জায়গায় স্তন্যপানের অধিকা প্রসঙ্গে আরও একবার সরব নেহা ধুপিয়া। তাঁর সৃষ্ট ক্যাম্পেন ‘ফ্রিডম টু ফিড’ আরও একবার চর্চায়। তাঁর কথায়, “এই সমাজে আমাদের এই মুহূর্তে যা প্রয়োজন হল বাচ্চাকে ফিড করার অধিকার। যে কোনও জায়গায় যে কোনও মুহূর্তে বাচ্চার খিদে পেলে মায়েরা যেন তাকে ব্রেস্টফিড করাতে পারে।”

নেহার পাশে দাঁড়িয়েছেন তাঁর স্বামী অঙ্গদ বেদীও। স্ত্রীর এই ক্যাম্পেনকে সমর্থন করে তাঁর বক্তব্য শুধু মায়েদেরই নয়, বাবাদেরও উচিত এই ক্যাম্পেনে তাঁর স্ত্রীর অয়াশে থাকা। তাঁর কথায়, “নতুন মায়েদের দেখভালের দায়িত্ব তো বাবাদেরই।”

এর আগে সন্তানকে স্তন্যপান প্রসঙ্গে মুখ খুলেছিলেন নেহা। তাঁর ক্যাম্পেন ‘ফ্রিডম টু ফিড’ শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালে। প্রতিবছর অগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহ ‘ব্রেস্টফিডিং উইক’ হিসেবে পালিত হয়। সেই সময়েই এক ভিডিয়ো বার্তায় নেহা বলেছিলেন জাজমেন্ট বা ‘খারাপ দৃষ্টি’র পরোয়া না করে মায়েদের উচিত দরকার মতো তাঁদের সন্তানকে ব্রেস্টফিড করানো। তিনি সে সময় বলেছিলেন, “সন্তানের মুখে খাবার যোগাচ্ছেন আপনি। মাতৃদুগ্ধ তো গলিত সোনা। ব্রেস্টফিডিং নিয়ে আজও সমাজে নানা কলঙ্ক রয়েছে। আমাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে।” নেহার ওই ক্যাম্পেনে যোগ দিয়েছিলেন কল্কি কেকলাসহ অনেকেই।

প্রসঙ্গত, নেহা নিজেও একজন মা। তাঁর তিন বছরের সন্তান রয়েছে, নাম মেহের। নেহা জানান, সন্তানকে ছয়মাস পর্যন্ত ব্রেস্টফিড করিয়েছেন তিনি। কারণ, তিনি আদায় করেছেন, “ফ্রিডম টু ফিড”।

Next Article