Prateik Babbar: স্মিতা পাটিলের ছেলে প্রতীক বব্বর এখন একজন পরিযায়ী শ্রমিক…

TV9 Bangla Digital | Edited By: Sneha Sengupta

Nov 18, 2022 | 2:18 PM

Smita Patil: ছবিতে এক পরিযায়ী শ্রমিকের চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রতীক বব্বর। তিনি জানিয়েছেন, এই ছবি তিনি উৎসর্গ করেছেন তাঁর প্রয়াত মা অভিনেত্রী স্মিতা পাটিলকে।

Prateik Babbar: স্মিতা পাটিলের ছেলে প্রতীক বব্বর এখন একজন পরিযায়ী শ্রমিক...
প্রতীক বব্বর...

Follow Us

‘ফ্যাশন’, ‘পেজ থ্রি’র পরিচালক মধুর ভান্ডারকরের নতুন ছবি ‘ইন্ডিয়া লকডাউন’ স্ট্রিম করতে শুরু করবে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে আগামী ২ ডিসেম্বর থেকে। ২০২০ সালে করোনা ভাইরাসের প্রকোপে যে লকডাউন হয়েছিল ভারত এবং বিশ্বের নানা দেশে, তারই প্রতিফলন মিলবে মধুরের নয়া ছবিতে। ভারতবর্ষের কিছু পেশা এই সময় মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছিল। সেই সব পেশায় জড়িয়ে থাকা মানুষের জীবন কাহিনি তুলে ধরা হয়েছে এই ছবিতে। ছবিতে এক পরিযায়ী শ্রমিকের চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রতীক বব্বর। তিনি জানিয়েছেন, এই ছবি তিনি উৎসর্গ করেছেন তাঁর প্রয়াত মা অভিনেত্রী স্মিতা পাটিলকে।

প্রতীক জানিয়েছেন, ‘ইন্ডিয়া লকডাউন’-এ অভিনয় করতে গিয়ে তিনি মায়ের অভিনীত কিছু ছবি থেকে শিক্ষা নিয়েছিলেন। যেমন ‘চক্র’, ‘আক্রোশ’। পরিযায়ী শ্রমিকের চরিত্রটিকে বুঝতে তিনি বারবারই দেখেছিলেন মায়ের এই সমস্ত ছবি।

সম্প্রতি ছবির ট্রেলার লঞ্চে এসে প্রতীক বলেছিলেন, “মধুরজি আমাকে কাস্টিংয়ের সময় বলেছিলেন, এই ধরনের চরিত্রে আমার মা অভিনয় করেছেন। আমি যদি এই চরিত্রে অভিনয় করি, তা হলে সেটা হবে আমার মায়ের প্রতি উৎসর্গ। এই কথাটা শুনেই আমি পরিচালকের কাছে জানতে চাই কী করতে হবে আমাকে।”

চরিত্রটিকে আরও ভাল করে ফোটানোর জন্য প্রতীক নিজেও কিছু পরিযায়ী শ্রমিকের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তাঁদের জীবনকে বোঝার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি জানিয়েছেন, “আমি খুবই মন দিয়ে সবটা বোঝার চেষ্টা করেছি। ওঁরা কীভাবে হাঁটেন, কথা বলেন, চলাফেরা করেন… পরিবারের সঙ্গে কীভাবে মেলামেশা করেন সবটাই…”

বরাবরই সমাজের কিছু সত্য ঘটনাকে অবলম্বন করে ছবি তৈরি করেন মধুর ভান্ডারকর। তেমনই ছবি এটি। করোনা প্যানডেমিকের সময়ের রূঢ় বাস্তবকে তুলে ধরেছেন তিনি। এই গল্পে যেমন পরিযায়ী শ্রমিক পরিবারের গল্প রয়েছে। তেমনই রয়েছে মুম্বইয়ের যৌনপল্লী কামাঠিপুরার এক পতিতার কাহিনি। রয়েছে এক পাইলটের কাহিনিও, যে জীবনে প্রথমবার একা একটি অ্যাপার্টমেন্টে অনেকগুলো দিন কাটিয়েছে।

Next Article