AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

বিয়ের পর বুঝতে পারি সোনালি অন্য কাউকে ভালবাসে: রজত

২০২১ সালে মা হন সোনালী। কোল আলো করে আসে পুত্রসন্তান। এ প্রসঙ্গে টিভিনাইন বাংলাকে অভিনেত্রী বলেছিলেন, “আমার ছেলে জেগে থাকা বা ঘুমনোর সঙ্গে আমার সময়টা অ্যাডজাস্ট করে নিচ্ছি। সব সময় যে পারছি, তা নয়। ও সারা রাত জেগে থাকছে যখন, আমার নাইট শুটিংয়ের দিনগুলোর কথা মনে পড়ছে (হাসি)।"

বিয়ের পর বুঝতে পারি সোনালি অন্য কাউকে ভালবাসে: রজত
ভালবেসে ফুটবলার রজত ঘোষকে বিয়ে করেছিলেন অভিনেত্রী সোনালি চৌধুরী
| Updated on: Apr 12, 2024 | 9:22 PM
Share

ভালবেসে ফুটবলার রজত ঘোষ দস্তিদারকে বিয়ে করেছিলেন অভিনেত্রী সোনালি চৌধুরী। হালফিলে টলিউড ও ময়দান প্রেমের বেশ কয়েকটি উদাহরণ দেখা গেলেও তাঁরা সেই ট্রেন্ড সেট করেছিলেন বেশ কয়েক বছর আগেই। এমনিতে তাঁদের সম্পর্ক বেশ ভাল, অন্তত এমনটাই বলে ঘনিষ্ঠ সূত্র। কিন্তু এ কী! সেই সোনালীর নামেই এ কী অভিযোগ! এনেছেন খোদ রজতই। কী ঘটেছে? রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় পরিচালিত এক রিয়ালিটি শো’য়ে এসে এক অজানা রহস্য ফাঁস করেছিলেন রজত। জানিয়েছিলেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে নাকি রয়েছে এক তৃতীয় ব্যক্তি। সোনালী নাকি ভালবাসেন অন্য কাউকে। রজত বলেন, “যখন বিয়ে করি তখন আমার চোখে ওর চেয়ে সুন্দরী কেউ নেই। প্রথম দু’তিন মাস কিছু বুঝতে পারিনি। কিন্তু যত দিন গড়াচ্ছে তত আমি বুঝতে পারি ভালবাসাটা আমার থেকে স্থানান্ততরিত হচ্ছে কোথাও।” কে সেই ব্যক্তি?

সে আদপে ব্যক্তি নয়। রজত রসিক মানুষ, তাঁর উল্লিখিত সেই তৃতীয় ব্যক্তি আদপে সোনালীর মোবাইল ফোনটি। রজতের কথায়, “আমি যখন রোম্যান্টিকলি কথা বলি তখন ওর চোখ কিন্তু মোবাইলে। আমার মোবাইল পকেট থেকে বের হয় না। আমার চেনা শোনা কোনও মানুষের ফোনে এতগুলো অ্যাপ আছে বলে আমার জানা নেই।” যদিও সোনালীর প্রতিবাদ, “তোমরা অফিসে গিয়ে মোবাইল দেখো। আমরা শুটিং করি। আর ফাঁকা সময়ে ফোন দেখি।”

২০২১ সালে মা হন সোনালী। কোল আলো করে আসে পুত্রসন্তান। এ প্রসঙ্গে টিভিনাইন বাংলাকে অভিনেত্রী বলেছিলেন, “আমার ছেলে জেগে থাকা বা ঘুমনোর সঙ্গে আমার সময়টা অ্যাডজাস্ট করে নিচ্ছি। সব সময় যে পারছি, তা নয়। ও সারা রাত জেগে থাকছে যখন, আমার নাইট শুটিংয়ের দিনগুলোর কথা মনে পড়ছে (হাসি)। আমার ইন্ডাস্ট্রির দিদিরা বা বন্ধুরাও বলেছে, তুই এটা শুটিং ভাব। শুটিংয়ে যেমন রেডি হয়ে মেকআপ রুমে বসে থাকি, শট রেডি হলে ফ্লোরে যাই, ঠিক তেমনই ছেলে ঘুম থেকে উঠে পড়লেই শট রেডি…।”