সিনেমা হলে ধর্মেন্দ্রর শেষ ছবি, চোখের জল ধরে রাখতে পারলেন না সানি
দেওল পরিবার এখনও প্রবীণ সুপারস্টার ধর্মেন্দ্রর প্রয়াণের শোক সামলানোর চেষ্টা করছে। এই শোকের মধ্যেই তাঁরা একত্রিত হন ‘ইক্কিস’-এর বিশেষ স্ক্রিনিংয়ে, যা ধর্মেন্দ্রর শেষ ছবি হিসেবে চিহ্নিত। অনুষ্ঠানে বাবার পোস্টারের পাশে দাঁড়িয়ে পোজ দেওয়ার সময় সানি দেওলকে স্পষ্টভাবেই আবেগপ্রবণ দেখা যায়।

দেওল পরিবার এখনও প্রবীণ সুপারস্টার ধর্মেন্দ্রর প্রয়াণের শোক সামলানোর চেষ্টা করছে। এই শোকের মধ্যেই তাঁরা একত্রিত হন ‘ইক্কিস’-এর বিশেষ স্ক্রিনিংয়ে, যা ধর্মেন্দ্রর শেষ ছবি হিসেবে চিহ্নিত। অনুষ্ঠানে বাবার পোস্টারের পাশে দাঁড়িয়ে পোজ দেওয়ার সময় সানি দেওলকে স্পষ্টভাবেই আবেগপ্রবণ দেখা যায়।
সোমবার ‘ইক্কিস’-এর স্ক্রিনিংয়ে পৌঁছে সানি দেওল ফোটোগ্রাফারদের অনুরোধে বাবা ধর্মেন্দ্রর ছবির পোস্টারের সামনে পোজ দিতে থামেন। ছবি তোলার আগে তাঁকে স্নেহভরে পোস্টারের দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখা যায়। ক্যামেরার সামনে তিনি হাসলেও, তাঁর চোখে জল চিকচিক করছিল, যা সেই মুহূর্তের আবেগকে স্পষ্ট করে তোলে। ববি দেওলও তাঁর স্ত্রী তানিয়া এবং ছেলে আর্যমান দেওলকে সঙ্গে নিয়ে স্ক্রিনিংয়ে উপস্থিত হন। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন কাজিন অভয় দেওল। গোটা পরিবার ধর্মেন্দ্রর পোস্টারের পাশে একসঙ্গে পোজ দেন। সন্ধ্যার আরেকটি বিশেষ আকর্ষণ ছিল সলমন খানের আগমন—তাঁকেও ধর্মেন্দ্রর পোস্টারটি মন দিয়ে দেখতে এবং তার সঙ্গে পোজ দিতে দেখা যায়।
স্ক্রিনিংয়ে উপস্থিত অন্যান্য তারকাদের মধ্যে ছিলেন টাবু, ফাতিমা সানা শেখ, রেখা, লুলিয়া ভানতুর, মনীশ মালহোত্রা এবং জেনেলিয়া ও রিতেশ দেশমুখ—ছবির অভিনেতা ও কলাকুশলীদের পাশাপাশি।
শ্রীরাম রাঘবন পরিচালিত ‘ইক্কিস’ ছবির কাহিনি আবর্তিত হয়েছে ১৯৭১ সালের ভারত–পাকিস্তান যুদ্ধের সময় বাসন্তর যুদ্ধকে কেন্দ্র করে। এই ছবিতে অভিনয় করেছেন অগস্ত্য নন্দা—যিনি অমিতাভ বচ্চন ও জয়া বচ্চনের নাতি এবং শ্বেতা বচ্চনের পুত্র। এটি তাঁর প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাওয়া প্রথম ছবি। এই ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে রয়েছেন জয়দীপ আহলাওয়াত, ধর্মেন্দ্র, সিকন্দর খের, ভিভান শাহ ও সিমর ভাটিয়া। এই ছবির মাধ্যমেই বলিউডে অভিষেক হচ্ছে সিমর ভাটিয়ার, যিনি অক্ষয় কুমারের ভাইঝি। ‘ইক্কিস’ ১ জানুয়ারি প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে।
