মোদক পরিবারে হাসি ঠাট্টা মজার পাশাপাশি মাঝে মধ্যেই ধেয়ে আসতে দেখা যায় নতুন সমস্যার ঝড়। যার জেরে পরিবারের সকল সদস্যরা বেজায় সমস্যা মুখে পড়ে। কখনও প্রাণের ভয়, কখনও আবার পারিবারিক বোঝাপড়ায় সমস্যা থেকে যায়। সবে মাত্র পরিবারের ওপর দিয়ে এক বড় ঝড় বয়ে গিয়েছে। সিদ্ধার্থের বুদ্ধিতে প্রাণে বেঁচেছে সকলেই। তবে এবার খানিক হালকা মেজাজে সময় কাটাচ্ছে পরিবারের সকলেই। সুস্থ হয়ে উঠেছে মিঠাইও। তারই মাঝে কি এবার নতুন সমস্যা শুরু হতে চলেছে মিঠাই পরিবারে! সেই ইঙ্গিতই কি মিলল নতুন প্রোমোতে!
না, মিঠাই পরিবারে এখন তেমন কোনও সমস্যার ইঙ্গিত নেই বললেই চলে। পরিবারে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা সম্পর্কগুলো এখন বেশ কিছুটা গোছানো। সকলের প্রিয় মিঠাইকে এক কথায় যেন পরিবারের সকলেই চোখে হারায়। মিঠাই নিজেই পছন্দ করে শাশুড়িকে বাড়িতে এনেছে। বিয়ে দিয়েছে বাবার। সেই শাশুড়ির সঙ্গে অশান্তির কোনও অবকাশই থাকে না। আর বিষয়টাও ঠিক তাই। এ ঝগড়া কোনও অভিমানের নয়। এই ঝগড়ার মূলেই রয়েছে ভালবাসা। সুস্থ হওয়ার পর আবারও পুরোনো ছন্দে ফিরতে মরিয়া মিঠাই। শুরু করে দিয়েছে দৌরঝাঁপ।
রান্না ঘরে গিয়ে সে কাজ করতে ব্যস্ত। যা দেখে স্পষ্টই প্রশ্ন করে বসে তার শাশুড়ি, তিনি কেন এখন কাজে হাত দিচ্ছে। সিডের বাবা দেখলেই বকাবকি করবে। আর সেই শাসন করে গিয়েই মিঠাইকে বেশ কিছুটা বকে নিলেন তিনি। রাতিমত বেলন হাতে ছুটলেন মিঠাইয়ের পেছনে। যা দেখে দাদাুও হাসে। এবং মিঠাই নিজেই বলে বসে, মাঝে মধ্যে এই কানমোলাগুলো খাওয়া ভাল। নয়তো মিঠাইয়ের দুষ্টুমি বেড়েই যাবে। এমনই মন্তব্য করে বসেন মিঠাইরানি। বর্তমানে এই ধারাবাহিকের টিআরপি বেশকিছুটা ওঠাপড়া করছে। ফলে গল্পের নতুন মোড়োকে আবারও দর্শকদের নজর কাড়তে এখন পরিবারে পুরোনো ছন্দ।