শত বাধা পেড়িয়ে অবশেষে চার হাত এক। মল্লারকে বিয়ে করে রঞ্জা। সাত পাকে বাঁধা পড়েও মিলছে না স্বস্তি। কাল রাত্রীর মাঝে দাঁড়িয়েও কী আবারও পরিবারে শুরু হবে অশান্তি। মল্লার ও রঞ্জা এক ঙ্গে প্ল্যান করে ফেলে তাঁরা কালরাত্রীতে দেখা করবে। যদিও সম্পূর্ণ বিষয়টাতেই ভীষণ আপত্তি থাকে পরিবারের। কি পরিণাম হতে পারে জানা ছিল পিলুর আগেই। তাই প্রথম থেকেই পিলু ও আহির সকলকে সাবধান করে দিয়েছিল। তবে লাভের লাভ কিছুই হয়নি তেমনভাবে।
মধ্যে রাতে ঠিকই পরিকল্পনা করে তারা দুজন সকলের চোখ ফাঁকি দিয়ে বেড়িয়ে পরে। যদিও পিলুর হাতে ধরা পরে যায় দুজনেই। হাতেনাতে মধ্যেরাতে তাদের ধরা মাত্রই ওঠে প্রশ্ন এসবের কি সত্যি কোনও প্রয়োজন ছিল। হয়তো নয়। তেমনটাই যদি হতো একটা দিন অপেক্ষা কেন করা গেল না। অন্যদিকে মল্লার জানিয়ে দগেয় যে সে কিছু পরিকল্পনা করেছিল। বিন্দির ভয়ে এখন সপরিবারে সকলেই কলকাতায়। তাই রাতের কলকাতা দেখতে ঠিক কেমন হয় সেটাই জানার ইচ্ছে ছিল তাদের। তবে সবটাতেই জল ঢেলে দেয় গোয়েন্দা পিলু আহির।
সবটাই যখন স্বাবাবিক ছিল তখনই দাদু হাতে ধরা পড়ে যায় তারা। এরপর ঠিক কী হবে! উত্তর মিলবে আজকের পরবে। ফলে মল্লারের কাছে যে পিলু হেরে যাবে এটা সে মেনে নিতে পারে না। পাল্টা রঞ্জাকে সে প্রশ্ন করে এটা না করলেও হতো। কেন রঞ্জাকে হারিয়ে দেওয়া হল! এতো চেষ্টা করেও কেন তারা পারল না এই জুটিকে আটকাতে। মল্লার স্পষ্টই জানায়, এতো কষ্টের বিয়ে, তাই আর ধৈর্য রাখতে পারেনি সে।