১৫ অগস্ট চলে দিয়েছে। দিনলিপি অনুযায়ী, আজ ১৬ অগস্ট। আজ স্বাধীনতা দিবসের ঠিক পরের দিন। আজ আর ঘুম ভাঙবে না পাড়ার সাউন্ড বক্সে বাজা জাতীয় সঙ্গীতের সুরে। আজ কোনও উদযাপনও হবে না। কিন্তু গতকাল, অর্থাৎ ১৫ অগস্ট, গোট দেশ তেরঙ্গা রঙে সেজে উঠেছিল। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী, রং ছিল তিনটে—গেরুয়া, সাদা, সবুজ। সব জায়গায় পতাকা উড়ছিল। ক্রসিংয়ে বিক্রি হচ্ছিল পতাকা। আজ, স্বাধীনতা দিবসের পরদিন, চিত্রটা পাল্টে যাবে বলাই বাহুল্য। যে মাতৃসম পতাকা নিয়ে গোটা দেশ মাতল ১৫ অগস্ট, ১৬ অগস্ট তাই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিন্নভিন্ন হয়ে লুটিয়ে থাকবে রাস্তাঘাটে, নর্দমায়, কিংবা ঝোপেঝাড়ে। এই নিয়ে কম সচেতনতা তৈরি হয়নি। ভারতের পতাকার এমন অবমাননা নিয়ে শর্ট ফিল্মও তো তৈরি হয়েছে। স্বাধীনতা দিবসের পরদিন কী করেন আপনি পতাকা নিয়ে। যে পতাকা নিয়ে একদিন আগেই তৈরি হয় উন্মাদনা, পরদিনই সম্মানজ্ঞাপন ভুলে যায় মানুষ। ছড়িয়েছিটিয়ে পরে থাকা পতাকা। প্লাস্টিকের তৈরি হল, বিস্তর ক্ষতি হয় পরিবেশেরও। এ সবকিছুই নতুন করে মনে করিয়ে দিলেন অভিনেত্রী শেহনাজ় ট্রেজ়ারি।
শেহনাজ় তাঁর ইনস্টাগ্রামে দুটি ছবি পোস্ট করে দুটি বক্তব্য রেখেছেন। এক নম্বর বক্তব্য—দয়া করে পড়ে থাকা পতাকা তুলে নিন। দুই নম্বর বক্তব্য—কী দিয়ে তৈরি আপনার পতাকা?
স্বাধীনতা দিবসের রাতেই এই পোস্ট করেছেন শেহনাজ়। সেই সঙ্গে তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, “স্বাধীনতা দিবসের উন্মাদনাকে মেরে ফেলার জন্য আমাকে ক্ষমা করবেন আপনারা। কিন্তু আগামীকাল কী করবেন আপনারা এই পতাকা নিয়ে? ভাল করে ভেবে দেখুন। কেন না, আগামীকালই নির্ধারিত হবে আপনি কতখানি ভালবাসেন নিজের দেশকে এবং এই ৭৫ বছরের স্বাধীনতাকে।”
সেই সঙ্গে একটি সরল প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন শেহনাজ়। তিনি জিজ্ঞেস করেছেন সকলকে, “ভাবুন তো দেশে যত্রতত্র জাতীয় পতাকা পড়ে থাকতে দেখলে কেমন লাগত স্বাধীনতা সংগ্রামীদের! কীভাবে পতাকাগুলি ফেলছেন আপনারা? আমাদের পরিবেশের কোনও ক্ষতি করছেন না তো? প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি নয় তো পতাকা? আগামীকালই জানা যাবে আপনি কত বড় দেশভক্ত। শুভ স্বাধীনতা দিবস জানাই সক্কলকে। আমি আমার ভারতবর্ষকে ভালবাসি। আমি সবুজ-সতেজ ভারতবর্ষকে দেখতে চাই। আমি নিশ্চিত আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও সেটাই দেখতে চাইতেন।”
১৫ অগস্ট চলে দিয়েছে। দিনলিপি অনুযায়ী, আজ ১৬ অগস্ট। আজ স্বাধীনতা দিবসের ঠিক পরের দিন। আজ আর ঘুম ভাঙবে না পাড়ার সাউন্ড বক্সে বাজা জাতীয় সঙ্গীতের সুরে। আজ কোনও উদযাপনও হবে না। কিন্তু গতকাল, অর্থাৎ ১৫ অগস্ট, গোট দেশ তেরঙ্গা রঙে সেজে উঠেছিল। কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী, রং ছিল তিনটে—গেরুয়া, সাদা, সবুজ। সব জায়গায় পতাকা উড়ছিল। ক্রসিংয়ে বিক্রি হচ্ছিল পতাকা। আজ, স্বাধীনতা দিবসের পরদিন, চিত্রটা পাল্টে যাবে বলাই বাহুল্য। যে মাতৃসম পতাকা নিয়ে গোটা দেশ মাতল ১৫ অগস্ট, ১৬ অগস্ট তাই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে ছিন্নভিন্ন হয়ে লুটিয়ে থাকবে রাস্তাঘাটে, নর্দমায়, কিংবা ঝোপেঝাড়ে। এই নিয়ে কম সচেতনতা তৈরি হয়নি। ভারতের পতাকার এমন অবমাননা নিয়ে শর্ট ফিল্মও তো তৈরি হয়েছে। স্বাধীনতা দিবসের পরদিন কী করেন আপনি পতাকা নিয়ে। যে পতাকা নিয়ে একদিন আগেই তৈরি হয় উন্মাদনা, পরদিনই সম্মানজ্ঞাপন ভুলে যায় মানুষ। ছড়িয়েছিটিয়ে পরে থাকা পতাকা। প্লাস্টিকের তৈরি হল, বিস্তর ক্ষতি হয় পরিবেশেরও। এ সবকিছুই নতুন করে মনে করিয়ে দিলেন অভিনেত্রী শেহনাজ় ট্রেজ়ারি।
শেহনাজ় তাঁর ইনস্টাগ্রামে দুটি ছবি পোস্ট করে দুটি বক্তব্য রেখেছেন। এক নম্বর বক্তব্য—দয়া করে পড়ে থাকা পতাকা তুলে নিন। দুই নম্বর বক্তব্য—কী দিয়ে তৈরি আপনার পতাকা?
স্বাধীনতা দিবসের রাতেই এই পোস্ট করেছেন শেহনাজ়। সেই সঙ্গে তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, “স্বাধীনতা দিবসের উন্মাদনাকে মেরে ফেলার জন্য আমাকে ক্ষমা করবেন আপনারা। কিন্তু আগামীকাল কী করবেন আপনারা এই পতাকা নিয়ে? ভাল করে ভেবে দেখুন। কেন না, আগামীকালই নির্ধারিত হবে আপনি কতখানি ভালবাসেন নিজের দেশকে এবং এই ৭৫ বছরের স্বাধীনতাকে।”
সেই সঙ্গে একটি সরল প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন শেহনাজ়। তিনি জিজ্ঞেস করেছেন সকলকে, “ভাবুন তো দেশে যত্রতত্র জাতীয় পতাকা পড়ে থাকতে দেখলে কেমন লাগত স্বাধীনতা সংগ্রামীদের! কীভাবে পতাকাগুলি ফেলছেন আপনারা? আমাদের পরিবেশের কোনও ক্ষতি করছেন না তো? প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি নয় তো পতাকা? আগামীকালই জানা যাবে আপনি কত বড় দেশভক্ত। শুভ স্বাধীনতা দিবস জানাই সক্কলকে। আমি আমার ভারতবর্ষকে ভালবাসি। আমি সবুজ-সতেজ ভারতবর্ষকে দেখতে চাই। আমি নিশ্চিত আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামীরাও সেটাই দেখতে চাইতেন।”