অরিজিতের পথে হাঁটলেন শ্রুতি দাস! তিলোত্তমার বিচার চেয়ে বড় পদক্ষেপ নায়িকার
Arijit-Shruti: অরিজিত্ সিং, সৌরভ দাসের পর এবার শ্রুতি দাস। তিলোত্তমা কাণ্ডের বিচার চেয়ে গান বেঁধেছিলেন গায়ক এবং অভিনেতা দুজনেই। এবার সেই তালিকায় জুড়ল অভিনেত্রীর নামও। প্রথম দিন থেকেই আরজি কর কাণ্ডে সরব হয়েছেন তাঁরা। কিছু দিন আগে প্রতিবাদ মিছিলে রাস্তায়ও নেমেছিলেন নায়িকা।
অরিজিত্ সিং, সৌরভ দাসের পর এবার শ্রুতি দাস। তিলোত্তমা কাণ্ডের বিচার চেয়ে গান বেঁধেছিলেন গায়ক এবং অভিনেতা দুজনেই। এবার সেই তালিকায় জুড়ল অভিনেত্রীর নামও। প্রথম দিন থেকেই আরজি কর কাণ্ডে সরব হয়েছেন তাঁরা। কিছু দিন আগে প্রতিবাদ মিছিলে রাস্তায়ও নেমেছিলেন নায়িকা। এবার তিলোত্তমার বিচার চেয়ে গান বাঁধলেন অভিনেত্রী। সেই গান নিজের ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী। যে গানের প্রতিটি লাইনের মানে একটাই তিলোত্তমা বিচার পাবে। উত্তপ্ত শহর আবার সুস্থ হবে। নিজের গানের ভিডিয়ো পোস্ট করে অভিনেত্রী লেখেন, “এই কঠিন সময়টা আমায় অনেকখানি বড় করে দিয়েছে। এত দিন শখে গান গাইতাম আজ এই বিখ্যাত গানের সুরে নিজের হাতে লেখাও বেড়িয়ে এল। ভুল ত্রুটি ক্ষমা করবেন।” এই ঘটনার প্রেক্ষিতে কিছু দিন আগে প্রকাশ্যে একগুচ্ছ প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছিলেন নায়িকা।
View this post on Instagram
রাতবিরেতে তাঁদের মতোব অনেক অভিনেত্রীদেরই শুটিং সেরে ফিরতে হয়। নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন অভিনেত্রী। তাঁর কথায়, “আমরা যখন আউটডোর করি, শুটিং করে যখন মেকআপ ভ্যানের ভিতর একা বসে থাকি তখন তো স্টুডিয়োর একটা দারোয়ান এসে রেপ করে দিয়ে চলে যেতে পারে। তাহলে কি আমরা শুটিং করা বন্ধ করে দেব? আমরা যারা টেলিভিশন আর্টিস্ট তাঁদের প্রত্যেক দিন কাজ করতে হয়, তাহলে আমাদের নিরাপত্তার দায় কে নেবে? আমি অত বড় সেলিব্রিটি নই আমার পিছনে দশটা বাউন্সার ঘোরে না।” এই প্রশ্নের জবাব নেই। ঠিক যেমন এতদিন কেটে যাওয়ার পরেও তিলোত্তমার দোষীরা পড়েনি ধরা। শ্রুতির কথায়, “এই যা দেখছি তাতে একটুও আশাবাদী নই। রাত দখল করেছি এবার দিনের বেলাতেও পথে নামব। জনজীবন স্তব্ধ করে দেব, কাউকে কাজে যেতে দেব না। না খেতে পেয়ে মরব, পুরো রাজ্যের লোক না খেতে পেয়ে মরবে সেই দিন দেখব কার চোখ খোলে।” সত্যি বলেছেন তিনি। মৌকেক ঢিল পড়তে পারে তাও জানেন। তবে চুপ করে থাকা নয়। তাঁর সাফ জবাব, “আমায় যদি মেরে দেয় তাহলে আমার বাড়ির লোক কাউকে ছেড়ে কথা বলবে না। কার বাবার ক্ষমতা আছে টাকা পয়সা দিয়ে মুখ বন্ধ করানোর সেদিন আমরাও দেখে নেব।”